সর্বাস্তিবাদ
বৌদ্ধধর্ম |
---|
এর ধারাবাহিক নিবন্ধের অংশ |
সর্বাস্তিবাদ ছিল অশোকের রাজত্বকালের (খ্রিস্টপূর্ব ২৭৩-খ্রিস্টপূর্ব ২৩২) কাছাকাছি স্থাপিত আদি বৌদ্ধ সম্প্রদায়গুলির মধ্যে একটি।[২] এটি অভিধর্ম ঐতিহ্য হিসেবে বিশেষভাবে পরিচিত ছিল, যেখানে সাতটি অভিধর্ম রচনার অনন্য দলে রয়েছে।[৩]
সর্বাস্তিবাদীরা ছিল সবচেয়ে প্রভাবশালী বৌদ্ধ সন্ন্যাসী সম্প্রদায়গুলির মধ্যে একটি, সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত উত্তর ভারত, বিশেষ করে কাশ্মীর ও মধ্য এশিয়া জুড়ে বিকাশ লাভ করেছিল।[২] সম্প্রদায়ের গোঁড়া কাশ্মীরি শাখা কণিষ্কের সময়কালে বৃহৎ ও বিশ্বকোষীয় অভিধর্ম মহাবিভাষশাস্ত্র রচনা করেছিল।[৩] এই কারণে, গোঁড়া সর্বাস্তিবাদিরা যারা মহাবিভাষের মতবাদকে সমর্থন করেছিলো তাদেরকে বৈভাষিক বলা হত।[৩]
থেরবাদী দীপবংশ অনুসারে, সর্বাস্তিবাদিরা পুরোনো মহিষাসক সম্প্রদায় থেকে উদ্ভূত হয়েছিল, কিন্তু শারিপুত্রপরিপশ্চা ও সাম্যভেদোপরাচনাচক্র বলেন যে মহিষাসক সর্বাস্তিবাদ থেকে উদ্ভূত হয়েছিল।[৪][৫] এরা মূলসর্বাস্তিবাদ ও সৌত্রান্তিক সম্প্রদায়ের জন্ম দিয়েছে বলে মনে করা হয়, যদিও এই সম্প্রদায়গুলির মধ্যে সম্পর্ক এখনও সম্পূর্ণরূপে নির্ধারিত হয়নি।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Vanleene, Alexandra (২০১৯)। "Differences and similarities in Gandhāran art production: the case of the modelling school of Haḍḍa (Afghanistan)" (পিডিএফ)। The Geography of Gandhara Art। Archaeopress Archaeology: 143–163। আইএসবিএন 978-1-78969-186-3।
- ↑ ক খ Westerhoff, The Golden Age of Indian Buddhist Philosophy in the First Millennium CE, 2018, p. 60.
- ↑ ক খ গ Westerhoff, 2018, p. 61.
- ↑ Baruah, Bibhuti (২০০০)। Buddhist sects and sectarianism (1st সংস্করণ)। New Delhi: Sarup & Sons। আইএসবিএন 978-8176251525। , p. 50
- ↑ Buswell, Robert E.; Lopez, Donald S. (২০১৩), The Princeton Dictionary of Buddhism, Princeton University Press
উৎস
[সম্পাদনা]- Cox, Collett; Dessein, Bart; Willemen, Charles (1998). Sarvāstivāda Buddhist Scholasticism. BRILL, Handbuch Der Orientalistik. Leiden, New York, Koln. ISBN 9004102310.
- Dhammajoti, K.L. (২০০৯)। Sarvāstivāda Abhidharma। Centre of Buddhist Studies, The University of Hong Kong। আইএসবিএন 978-988-99296-5-7।
- Kalupahana, David (২০০১)। Buddhist Thought and Ritual। Motilal Banarsidass। আইএসবিএন 978-81-208-1773-9।
- Kalupahana, David (১৯৭৫)। Causality: The Central Philosophy of Buddhism। University Press of Hawaii। আইএসবিএন 978-0-8248-0298-1।
- Nakamura, Hajime (১৯৮০)। Indian Buddhism: A Survey with Bibliographical Notes। Motilal Banarsidass। আইএসবিএন 978-81-208-0272-8।
- Vasubandhu; de La Vallée-Poussin, Louis (১ জুন ১৯৯০)। Abhidharmakośabhāṣyam। Asian Humanities Press। আইএসবিএন 978-0-89581-913-0।
- Xing, Guang (২০০৫)। The Concept of the Buddha: Its Evolution from Early Buddhism to the Trikāya Theory। Psychology Press। আইএসবিএন 978-0-415-33344-3।
- Yao, Zhihua (২০১২)। The Buddhist Theory of Self-Cognition। Routledge। আইএসবিএন 978-1-134-28745-1।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- For a critical examination of the Sarvāstivādin interpretation of the Samyuktagama, see David Kalupahana, Causality: The Central Philosophy of Buddhism.
- For a Sautrantika refutation of the Sarvāstivādin use of the Samyuktagama, see Theodore Stcherbatsky, The Central Conception of Buddhism and the Meaning of the Word Dharma.. Theodore Stcherbatsky, The Central Conception of Buddhism and the Meaning of the Word Dharma. Asian Educational Services, 2003, page 76. This is a reprint of a much earlier work and the analysis is now quite dated; the first appendix however contains translations of polemical materials.
বৌদ্ধধর্ম বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |