পাশ্চাত্য ধ্রুপদী সঙ্গীত
অবয়ব
বিশ্বকোষীয় পর্যায়ে যেতে এই নিবন্ধে আরো বেশি অন্য নিবন্ধের সাথে সংযোগ করা প্রয়োজন। |
ধ্রুপদী সঙ্গীত, মূলতঃ পাশ্চাত্য সংগীত প্রথা, ধর্মনিরপেক্ষতা ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়েই গড়ে উঠেছে। যদিও ১৭৫০ থেকে ১৮২০ সালকে ক্ল্যাসিকেল (উচ্চাঙ্গ বা শাস্ত্রীয়) যুগ হিসেবে গণ্য করা হয়, তবুও এই নিবন্ধটিতে বিগত ১১ শ’শতকের সময় থেকে বর্তমান সময় অব্দি ক্ল্যাসিকেল (উচ্চাঙ্গ বা শাস্ত্রীয়)সঙ্গীতের বিভিন্ন সময়কাল নিয়ে বিস্তর আলোচনা করা হলো।
এই ঐতিহ্যের কেন্দ্রীয় নিয়ম ১৫৫০ এবং ১৯০০ সাল এর মধ্যে সংহিতাবদ্ধ ওঠে, যা সাধারণ অনুশীলন সময়কাল হিসাবে পরিচিত। পাশ্চাত্য শিল্প সঙ্গীতের প্রধান সময় বিভাজন নিম্নরূপঃ
- প্রাথমিক সময়কালঃ
- সাধারণ অনুশীলন কালঃ
- বারোক (১৬০০-১৭৫০)
- ধ্রুপদী (১৭৫০-১৮২০)
- রোমান্টিক (১৮০৪-১৯১০)
- ২০শ শতাব্দী (১৯০১-২০০০)
- আধুনিক (১৮৯০-১৯৩০)
- উচ্চ আধুনিক (১৯৫০-১৯৬৯)
- সমসাময়িক (১৯৪৫/১৯৭৫- বর্তমান)