চার্লস ডিকেন্স
চার্লস ডিকেন্স Charles Dickens | |
---|---|
জন্ম | চার্লস জন হাফ্যাম ডিকেন্স |
সমাধিস্থল | পোয়েট'স কর্নার, ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে |
পেশা | লেখক |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
নাগরিকত্ব | যুক্তরাজ্য |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি | স্কেচেস বাই বজ, দি ওল্ড কিউরিওসিটি শপ, অলিভার টুইস্ট, নিকোলাস নিকোলবি, বার্নাবি রাজ, আ ক্রিসমাস ক্যারোল, মার্টিন চাজলউইট, আ টেল অফ টু সিটিজ, ডেভিড কপারফিল্ড, গ্রেট এক্সপেক্টেশনস, ব্লেক হাউস, লিটল ডরিট, হার্ড টাইমস, আওয়ার মিউচুয়াল ফ্রেন্ড, দ্য পিকউইক পেপারস |
সক্রিয় বছর | ১৮৩৩–১৮৭০ |
দাম্পত্যসঙ্গী | ক্যাথারিন ডিকেনস |
সন্তান | চার্লস ডিকেন্স জুনিয়র, মেরি ডিকেন্স, কেট পেরুগিনি, ওয়াল্টার ল্যান্ডর ডিকেন্স, ফ্র্যান্সিস ডিকেন্স, অ্যালফ্রেড ডি'অরসে টেনিসন ডিকেন্স, সিডনি স্মিথ হ্যালডিম্যান্ড ডিকেন্স, হেনরি ফিল্ডিং ডিকেন্স, ডোরা অ্যানি ডিকেন্স ও এডওয়ার্ড ডিকেন্স। |
স্বাক্ষর |
চার্লস জন হাফ্যাম ডিকেন্স (ইংরেজি: Charles John Huffam Dickens; ৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮১২ – ৯ জুন, ১৮৭০) ছিলেন একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক। তাঁকে ভিক্টোরিয়ান যুগের শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক মনে করা হয়। ডিকেন্স জীবদ্দশাতেই তাঁর পূর্বসূরি লেখকদের তুলনায় অনেক বেশি জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। মৃত্যুর পরও তাঁর জনপ্রিয়তা অক্ষুন্ন থাকে। তাঁর কারণ ডিকেন্স ইংরেজি সাহিত্যে প্রবাদপ্রতিম কয়েকটি উপন্যাস ও চরিত্র সৃষ্টি করেছিলেন।[১]
তাঁর অধিকাংশ রচনাই পত্রপত্রিকায় মাসিক কিস্তিতে প্রকাশিত হত। এই পদ্ধতিতে রচনাপ্রকাশকে জনপ্রিয় করে তোলার পিছনেও ডিকেন্সের কিছু অবদান আছে। অন্যান্য লেখকরা ধারাবাহিক কিস্তি প্রকাশের আগেই উপন্যাস শেষ করতেন, কিন্তু ডিকেন্স কিস্তি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে পরবর্তী অধ্যায়গুলি রচনা করে যেতেন। এই পদ্ধতিতে উপন্যাস রচনার ফলে তাঁর উপন্যাসগুলির গল্পে একটি বিশেষ ছন্দ দেখা যেত। অধ্যায়গুলির শেষটুকু হত রহস্যময়, যার জন্য পাঠকেরা পরবর্তী কিস্তিটি পড়ার জন্য মুখিয়ে থাকত।[২] তাঁর গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাসগুলিই এতই জনপ্রিয় যে এগুলি কখনই আউট-অফ-প্রিন্ট হয়ে যায়নি।[৩]
লিও টলস্টয়, জর্জ ওরওয়েল, জি. কে. চেস্টারটন প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বাস্তবতাবোধ, রসবোধ, গদ্যসৌকর্য, চরিত্রচিত্রণের দক্ষতা ও সমাজ-সংস্কার চেতনার উচ্চ প্রশংসা করেছেন। অন্যদিকে হেনরি জেমস, ভার্জিনিয়া উলফ প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বিরুদ্ধে ভাবপ্রবণতা ও অবাস্তব কল্পনার অভিযোগ এনেছেন।[৪]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Victorian squalor and hi-tech gadgetry: Dickens World to open in England", The New York Times, 23 May 2007.
- ↑ Stone, Harry. Dickens' Working Notes for His Novels. Chicago, 1987.
- ↑ Swift, Simon. "What the Dickens?", The Guardian, 18 April 2007.
- ↑ Henry James, "Our Mutual Friend", The Nation, 21 December 1865.
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |