বিষয়বস্তুতে চলুন

২০১৯ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১৯ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপ
Coupe du Monde Féminine de la FIFA – France 2019
বিবরণ
স্বাগতিক দেশ ফ্রান্স
তারিখ৭ জুন – ৭ জুলাই
দল২৪ (৬টি কনফেডারেশন থেকে)
মাঠ৯ (৯টি আয়োজক শহরে)
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়ন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (৪র্থ শিরোপা)
রানার-আপ নেদারল্যান্ডস
তৃতীয় স্থান সুইডেন
চতুর্থ স্থান ইংল্যান্ড
পরিসংখ্যান
ম্যাচ৫২
গোল সংখ্যা১৪৬ (ম্যাচ প্রতি ২.৮১টি)
দর্শক সংখ্যা১১,৩১,৩১২ (ম্যাচ প্রতি ২১,৭৫৬ জন)
শীর্ষ গোলদাতাইংল্যান্ড এলেন হোয়াইট
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অ্যালেক্স মর্গ্যান
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মেগান র‌্যাপিন
(প্রত্যেককে ৬টি গোল)
সেরা খেলোয়াড়মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মেগান র‌্যাপিন
সেরা যুব খেলোয়াড়জার্মানি গুইলিয়া গুইন
সেরা গোলরক্ষকনেদারল্যান্ডস সারি ভন ভিনেনডাল
ফেয়ার প্লে পুরস্কার ফ্রান্স


২০১৯ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপ, যোগ্য দেশ এবং তাদের অর্জন

২০১৯ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপ হল মহিলাদের আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা ফিফা মহিলা বিশ্বকাপের ৮ম আসর, যা ফিফা কর্তৃক প্রতি চার বছর পর পর আয়োজিত হয় এবং এতে ফিফার ২৪টি সদস্য সংস্থার জাতীয় মহিলা ফুটবল দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এটি ২০১৯ সালের ৭ জুন হতে ৭ জুলাই ফ্রান্সের ৯টি শহরে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২০১৫ সালের মার্চে অনুষ্ঠিত এক নিলামের মাধ্যমে ফ্রান্সকে স্বাগতিক রাষ্ট্র হিসেবে নির্বাচন করা হয়। ফ্রান্স ফিফা মহিলা বিশ্বকাপের জন্য এবারই প্রথম আয়োজক হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করে, যা ইউরোপীয় রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে তৃতীয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০১৫ সালে কানাডা বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হিসেবে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল। ফিফা মহিলা বিশ্বকাপের ইতিহাসে এবারই প্রথম ভিডিও অ্যাসিসটেন্ট রেফারি (ভিএআর) পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

২০১৫ কানাডা সংস্করণ জয়ের পরে আমেরিকা ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসাবে প্রতিযোগিতায় প্রবেশ করেছিল এবং ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে ২-০ ব্যবধানে পরাজিত করে তাদের শিরোপা সফলভাবে রক্ষা করেছিল। এ বিজয়ের ফলে তারা তাদের চতুর্থ শিরোনাম অর্জন করে এবং জার্মানি পরে তারা দ্বিতীয় দল হিসেবে সফলভাবে এই শিরোপা ধরে রেখেছে।

স্বাগতিক নির্বাচন

[সম্পাদনা]

২০১৪ মার্চে ফিফা ঘোষণা করেছিল যে ২০১৯ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপের জন্য নিলাম শুরু হয়েছে। প্রতিযোগিতা আয়োজনে আগ্রহী সদস্য রাষ্টসমূহকে ১৫ এপ্রিল ২০১৪ এর মধ্যে দরপত্র জমা দিতে হবে এবং ৩১ অক্টোবর ২০১৪ এর মধ্যে নিলামের সম্পূর্ণ দলিল সরবরাহ করতে হবে। নীতিমালা অনুসারে, ফিফার ২০১৯ মহিলা বিশ্বকাপ এবং ২০১৮ ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ মহিলা বিশ্বকাপ একই সদস্য ফেডারেশন দ্বারা আয়োজনকে প্রাধান্য দিয়েছিল, তবে প্রতিটি প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য আলাদাভাবে পুরস্কারের অধিকার সংরক্ষণ করেছে।

প্রাথমিকভাবে পাঁচটি দেশ প্রতিযোগিতা আয়োজনের আগ্রহ দেখিয়েছিল: ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ইংল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ড উভয়ই এপ্রিল ২০১৪ এর সময়সীমার মধ্যে আগ্রহ প্রকাশ করে, কিন্তু ২০১৪ সালের জুনে তারা ঘোষণা করেছিল যে তারা প্রত্যেকে আর অগ্রসর হবে না।

বাছাই ও দল

[সম্পাদনা]
কনফেডারেশন মাধ্যম দলসংখ্যা দলসমূহ
এএফসি ২০১৮ এএফসি মহিলা এশিয়ান কাপ  অস্ট্রেলিয়া
 গণচীন
 জাপান
 থাইল্যান্ড
 দক্ষিণ কোরিয়া
সিএএফ ২০১৮ আফ্রিকা মহিলা কাপ অব নেশনস  নাইজেরিয়া
 দক্ষিণ আফ্রিকা
 ক্যামেরুন
কনকাকাফ ২০১৮ কনকাকাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপ  কানাডা
 জ্যামাইকা
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
কনমেবল ২০১৮ মহিলা কোপা আমেরিকা  আর্জেন্টিনা
 ব্রাজিল
 চিলি
ওএফসি ২০১৮ ওএফসি মহিলা নেশনস কাপ  নিউজিল্যান্ড
উয়েফা ২০১৯ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব (উয়েফা)  ফ্রান্স
 ইংল্যান্ড
 সুইডেন
 নেদারল্যান্ডস
 জার্মানি
 ইতালি
 নরওয়ে
 স্পেন
 স্কটল্যান্ড
  •   আয়োজক
  •   প্রথম অংশগ্রহণ

১২টি শহর আয়োজক প্রার্থী ছিল।[] ২০১৭ সালের ১৪ জুন ৯টি স্টেডিয়াম চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত করা হয়; নানটেসের স্তাদে দে লা বউজোয়ার, ন্যান্সির স্তাদে মার্সেল পিকট, ও স্তাদে ডি ল'আবে-ডেসচ্যাম্পস বাতিল করা হয়েছিল।[]

আসরে সেমিফাইনাল ও ফাইনাল খেলা পার্ক অলিম্পিক লিওনন্যাইস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়, যার দর্শক ধারণ ক্ষমতা ৫৮,০০০ হাজার। এবং উদ্বোধনী অনুষ্ঠান প্যারিসের পার্ক দে প্রাঁস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।[]

ডাসিন চারপিউ প্যারিস নিস রেন্ন
পার্ক অলিম্পিক লিওনন্যাইস
(স্তাদে দে লিওন)
পার্ক দে প্রাঁস আল্লিয়াঞ্জ রিভিয়েরা
(স্তাদে দে নিস)
রোয়ঝন পার্ক
ধারণক্ষমতা: 57,900[] ধারণক্ষমতা: 45,600[] ধারণক্ষমতা: 35,100[] ধারণক্ষমতা: 28,600[]
লে হাভরে
Stade Océane
ধারণক্ষমতা: 24,000[]
ভ্যালেসিয়েনেস রেইমস মোন্টপেল্লিয়ার গ্রনোবল
Stade du Hainaut Stade Auguste-Delaune Stade de la Mosson Stade des Alpes
ধারণক্ষমতা: ২২,৬০০[] ধারণক্ষমতা: ২০,৫০০[১০] ধারণক্ষমতা: ১৯,৩০০[১১] ধারণক্ষমতা: ১৮,০০০[১২]

খেলোয়াড়

[সম্পাদনা]

গ্রুপ পর্ব

[সম্পাদনা]

প্রতিযোগিতার ম্যাচসমূহের সময়সূচি ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সালে প্রকাশ করা হয়েছিল।চূড়ান্ত ড্র করার পরে ফিফা দলগুলোকে সাতটি গ্রুপে ভাগ করে কিক অফ টাইম সমন্বয় করেছিল।

প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুইটি দল এবং চারটি সেরা তৃতীয় স্থান অর্জনকারী দল গ্রুপ ১৬-তে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। খেলার সকল সময় ফ্রান্সের স্থানীয় সময় অনুযায়ী দেওয়া রয়েছে (ইউটিসি−২)।

টাইব্রেকার

[সম্পাদনা]

গ্রুপ পর্বের সবগুলো খেলা শেষে নিম্নে বর্ণিত মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে শীর্ষ দুই দল নির্ণয় করা হবে।

  1. সকল গ্রুপ ম্যাচে অর্জিত পয়েন্ট (জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্র করলে ১ পয়েন্ট করে এবং পরাজিতর কোন পয়েন্ট নেই);
  2. সকল গ্রুপ ম্যাচের গোল পার্থক্য;
  3. সকল গ্রুপ ম্যাচে গোল করার সংখ্যা;

যদি দুই বা ততোধিক দল তারপরেও পয়েন্ট তালিকায় সমান অবস্থানে থাকে, তবে নিম্নে বর্ণিত উপায়ে তাদের দলীয় অবস্থান নির্ধারিত হবে।

  1. যে দলগুলো সমান অবস্থানে আছে, গ্রুপ পর্বে তাদের মধ্যেকার ম্যাচে অর্জিত পয়েন্ট;
  2. যে দলগুলো সমান অবস্থানে আছে, গ্রুপ পর্বে তাদের মধ্যেকার ম্যাচের গোল পার্থক্য;
  3. যে দলগুলো সমান অবস্থানে আছে, গ্রুপ পর্বে তাদের মধ্যেকার ম্যাচে গোল করার সংখ্যা;
  4. সুশৃঙ্খল ভাবে খেলার জন্য পয়েন্ট (একটি ম্যাচে একজন খেলোয়াড়ের জন্য নিম্নে বর্ণিত উপায়ের মধ্যে শুধুমাত্র একভাবেই পয়েন্ট কাটা যাবে)
    • প্রথম হলুদ কার্ড: ১ পয়েন্ট কাটা হবে;
    • পরোক্ষ লাল কার্ড (দ্বিতীয় হলুদ কার্ড): ৩ পয়েন্ট কাটা হবে;
    • সরাসরি লাল কার্ড: ৪ পয়েন্ট কাটা হবে;
    • হলুদ কার্ড ও সরাসরি লাল কার্ড: ৫ পয়েন্ট কাটা হবে;
  5. ফিফা আয়োজক কমিটি কর্তৃক ভাগ্য নির্ধারণী

গ্রুপ এ

[সম্পাদনা]
অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 ফ্রান্স (H) +৬ নকআউট পর্বে উন্নীত
 নরওয়ে +৩
 নাইজেরিয়া −২
 দক্ষিণ কোরিয়া −৭
উৎস: FIFA
(H) স্বাগতিক।

গ্রুপ বি

[সম্পাদনা]
অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 জার্মানি +৬ নকআউট পর্বে উন্নীত
 স্পেন +১
 গণচীন
 দক্ষিণ আফ্রিকা −৭
উৎস: FIFA

গ্রুপ সি

[সম্পাদনা]
অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 ইতালি +৫ নকআউট পর্বে উন্নীত
 অস্ট্রেলিয়া +৩
 ব্রাজিল +৩
 জ্যামাইকা ১২ −১১
উৎস: FIFA

গ্রুপ ডি

[সম্পাদনা]
অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 ইংল্যান্ড +৪ নকআউট পর্বে উন্নীত
 জাপান −১
 আর্জেন্টিনা −১
 স্কটল্যান্ড −২
উৎস: FIFA

গ্রুপ ই

[সম্পাদনা]
অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 নেদারল্যান্ডস +৪ নকআউট পর্বে উন্নীত
 কানাডা +২
 ক্যামেরুন −২
 নিউজিল্যান্ড −৪
উৎস: FIFA

গ্রুপ এফ

[সম্পাদনা]
অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৮ +১৮ নকআউট পর্বে উন্নীত
 সুইডেন +৪
 চিলি −৩
 থাইল্যান্ড ২০ −১৯
উৎস: FIFA

৩য় স্থান অর্জনকারী দলসমূহের ক্রমস্থান

[সম্পাদনা]

ছয়টি গ্রুপের ছয়টি বিজয়ী দল এবং ছয়টি রানার্সআপ দলের সাথে সেরা চারটি তৃতীয় স্থান অর্জনকারী দল নকআউট পর্বে উন্নীত হয়েছিল ।

অব গ্রুপ দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
C  ব্রাজিল +৩ নকআউট পর্বে উন্নীত
B  গণচীন
E  ক্যামেরুন −২
A  নাইজেরিয়া −২
F  চিলি −৩
D  আর্জেন্টিনা −১
উৎস: FIFA
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: 1) Points; 2) Goal difference; 3) Goals scored; 4) Fair play points; 5) Drawing of lots.

নকআউট পর্ব

[সম্পাদনা]

নকআউট পর্বে যদি কোন খেলায় নির্দিষ্ট ৯০ মিনিট সময়ের পরে দলীয় স্কোরে সমতা বজায় থাকে, তবে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় প্রদান করা হবে (১৫ মিনিট করে দুইবার)। যদি এতেও স্কোরে সমতা বজায় থাকে, তাহলে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।

বন্ধনী

[সম্পাদনা]
 
১৬ দলের পর্বকোয়ার্টার ফাইনালসেমি ফাইনালফাইনাল
 
              
 
২২ জুন – নিস
 
 
 নরওয়ে (পে.)1 (4)
 
২৭ জুন – লে হার্ভে
 
 অস্ট্রেলিয়া1 (1)
 
 নরওয়ে0
 
২৩ জুন – ভ্যালেনসিয়েন
 
 ইংল্যান্ড3
 
 ইংল্যান্ড3
 
২ জুলাই – ডেসিন চরপিউ
 
 ক্যামেরুন0
 
 ইংল্যান্ড1
 
২৩ জুন – লে হার্ভে
 
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র2
 
 ফ্রান্স (অ.স.প.)2
 
২৮ জুন – প্যারিস
 
 ব্রাজিল1
 
 ফ্রান্স1
 
২৪ জুন – রেইমস
 
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র2
 
 স্পেন1
 
৭ জুলাই – ডেসিন চরপিউ
 
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র2
 
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র2
 
২৫ জুন – মন্তেপেলিয়ার
 
 নেদারল্যান্ডস0
 
 ইতালি2
 
২৯ জুন – ভ্যালেনসিয়েন
 
 গণচীন0
 
 ইতালি0
 
২৫ জুন – রেনেস
 
 নেদারল্যান্ডস2
 
 নেদারল্যান্ডস2
 
৩ জুলাই – ডেসিন চরপিউ
 
 জাপান1
 
 নেদারল্যান্ডস (অ.স.প.)1
 
২২ জুন – গ্রনোবল
 
 সুইডেন0 তৃতীয় স্থান নির্ধারনী
 
 জার্মানি3
 
২৯ জুন – রেনেস৬ জুলাই – নিস
 
 নাইজেরিয়া0
 
 জার্মানি1 ইংল্যান্ড1
 
২৪ জুন – প্যারিস
 
 সুইডেন2  সুইডেন2
 
 সুইডেন1
 
 
 কানাডা0
 

পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

সম্প্রচার

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "La France organisera la Coupe du monde 2019!"L'Équipe। ১৯ মার্চ ২০১৫। 
  2. "The nine host cities confirmed"FIFA। ১৪ জুন ২০১৭। ১২ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৯ 
  3. "Official Slogan and Emblem of FIFA Women's World Cup France 2019 launched today"। FIFA.com। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৯ 
  4. "Stade de Lyon"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 
  5. "Parc des Princes"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 
  6. "Stade de Nice"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 
  7. "Roazhon Park"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 
  8. "Stade Océane"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 
  9. "Stade du Hainaut"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 
  10. "Stade Auguste-Delaune"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 
  11. "Stade de la Mosson"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 
  12. "Stade des Alpes"FIFA (Fédération Internationale de Football Association)। ১১ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]