হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান (চলচ্চিত্র)
এই নিবন্ধটির তথ্যসূত্র উদ্ধৃতিদানশৈলী ঠিক নেই।(এপ্রিল ২০২৪) |
হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান | |
---|---|
পরিচালক | আলফোনসো কুয়ারোন |
প্রযোজক |
|
চিত্রনাট্যকার | স্টিভ ক্লোভস |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | জন উইলিয়ামস |
চিত্রগ্রাহক | মাইকেল সেরেসিন |
সম্পাদক | স্টিভেন উইসবার্গ |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স[১] |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৪২ মিনিট[২] |
দেশ |
|
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | ১৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার[৪] |
আয় | ৮০৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার[৪] |
হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান ২০০৪ সালের একটি ফ্যান্টাসি চলচ্চিত্র। মেক্সিকান পরিচালক আলফন্সো কুয়ারোন জে.কে রাউলিং-এর একই নামের জনপ্রিয় উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন। এটি হ্যারি পটার চলচ্চিত্র সিরিজের তৃতীয় কিস্তি এবং ২০০২ সালের "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস"-এর সিক্যুয়েল। ড্যানিয়েল র্যাডক্লিফ চলচ্চিত্রে হ্যারি পটারের মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন। রুপার্ট গ্রিন্ট এবং এমা ওয়াটসন যথাক্রমে হ্যারির ঘনিষ্ঠ বন্ধু রন উইজলি এবং হারমায়োনি গ্রেঞ্জারের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রটি হ্যারি পটারের হগওয়ার্টসে তৃতীয় বর্ষের অভিজ্ঞতাগুলো তুলে ধরে। হ্যারি তার অতীত সম্পর্কে সত্য উন্মোচন করার চেষ্টা করে – তার সাথে কুখ্যাত আজকাবান কারাগার থেকে পলাতক বন্দী সিরিয়াস ব্ল্যাক এবং হ্যারির মৃত বাবা-মায়ের মধ্যকার সম্পর্কের রহস্য খোঁজে।
এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে হ্যারি পটার সিরিজের নির্মাণকাল আঠারো মাসে উন্নীত হয়। ক্যালি খুরি এবং কেনেথ ব্রানাগ-এর মতো পরিচালকদের নিয়ে তৈরি একটি তালিকা থেকে কুয়ারোনকে পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। গ্যারি ওল্ডম্যান, ডেভিড থিউলিস, টিমথি স্প্যাল এবং এমা থম্পসনসহ আরও অনেকেই এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে আসেন। ২০০২ সালে রিচার্ড হ্যারিসের মৃত্যুর কারণে প্রফেসর আলবাস ডাম্বলডোরের চরিত্রে প্রথমবারের মতো মাইকেল গ্যাম্বনকে দেখা যায়। লিভসডেন ফিল্ম স্টুডিওতে ২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে চলচ্চিত্রটির প্রধান ফটোগ্রাফি শুরু হয়। স্কটল্যান্ডে অনেকগুলো সেট তৈরি করা হয় এবং লন্ডনে নানা দৃশ্যধারণের মাধ্যমে এটি ছিল সিরিজের প্রথম চলচ্চিত্র যেখানে বাস্তব জীবনের স্থানগুলো প্রধান্য পায়। ২০০৩ সালের নভেম্বরে চিত্রগ্রহণ সমাপ্ত হয়।
২০০৪ সালের ৩১শে মে যুক্তরাজ্যে এবং ৪ঠা জুন উত্তর আমেরিকায় চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। আইম্যাক্স টেকনোলজি ব্যবহার করা এটিই ছিল সিরিজের প্রথম চলচ্চিত্র এবং সেকারণে আইম্যাক্স থিয়েটারগুলোতেও মুক্তি পায়। প্রিজনার অফ আজকাবান বিশ্বব্যাপী মোট $৭৯৮ মিলিয়ন আয় করে, যা ২০০৪ সালের "শ্রেক ২"-এর পরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র হিসেবে স্থান করে নেয়। সমালোচকরা কুয়ারোনের পরিচালনা এবং অভিনয়শিল্পীদের অভিনয়ের প্রশংসা করেন। হ্যারি পটার সিরিজের সুর এবং নির্দেশনার শৈলীতে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনার জন্য এই চলচ্চিত্রটির ভূমিকা রয়েছে। অনেক সমালোচক ও ভক্তদের কাছে এটিকে হ্যারি পটার সিরিজের সেরা চলচ্চিত্র হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ২০০৫ সালে "হ্যারি পটার অ্যান্ড গবলেট অফ ফায়ার" এর মাধ্যমে এই চলচ্চিত্রটির পরের কাহিনী দেখানো হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;AFI
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;BBFC
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;BFI
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;BOM
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
- ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- হ্যারি পটার
- হ্যারি পটারের চলচ্চিত্র
- ২০০১-এর চলচ্চিত্র
- ব্রিটিশ কাল্পনিক চলচ্চিত্র
- মার্কিন ফ্যান্টাসি চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর কাল্পনিক চলচ্চিত্র
- ব্রিটিশ অভিযান চলচ্চিত্র
- আমেরিকান অভিযান চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর অভিযান চলচ্চিত্র
- ক্রিস কলম্বাস পরিচালিত চলচ্চিত্র
- ওয়ার্নার ব্রসের চলচ্চিত্র
- জন উইলিয়ামস সুরারোপিত চলচ্চিত্র
- আইম্যাক্স চলচ্চিত্র
- লন্ডনের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ইংল্যান্ডের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- অক্সফোর্ডশায়ারে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র
- বই অবলম্বনে চলচ্চিত্র
- ১৯৯১-এর পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ১৯৯২-এর পটভূমিতে চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র