মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম
নীতিবাক্য | "জ্ঞানই শক্তি" |
---|---|
গঠিত | ১৫ মে ১৯৯৫[১] |
প্রতিষ্ঠাতা | বাংলাদেশ সরকার |
ধরন | সরকারি প্রতিষ্ঠান (মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড) |
সদরদপ্তর | চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ |
অবস্থান |
|
যে অঞ্চলে কাজ করে | চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
চেয়ারম্যান | অধ্যাপক আব্দুল আলীম (ভারপ্রাপ্ত) [২] |
সচিব | অধ্যাপক আব্দুল আলীম [৩] |
কলেজ পরিদর্শক | জাহেদুল হক[৩] |
প্রধান প্রতিষ্ঠান | বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় |
স্টাফ | ২৯+ |
ওয়েবসাইট | bise-ctg |
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার সংগঠন, নিয়ন্ত্রণ, তত্ত্বাবধান ও উন্নয়নের জন্য দায়িত্ব প্রাপ্ত সংস্থা। এটি উক্ত এলাকার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করে।[৪] এই শিক্ষা বোর্ড ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার ষোলশহর এলাকায় এর দাপ্তরিক ভবন অবস্থিত। ১লা জুলাই ১৯৯৫ সাল থেকে এর কার্যক্রম শুরু হয়।[১] বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি ১১২৫ টি মাধ্যমিক ও ২৭৯ টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর নিয়ন্ত্রক।
গঠন
[সম্পাদনা]বোর্ডের অর্ডিন্যান্স অনুসারে, এটি চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের তদারকি, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সরকারি পরীক্ষাসমূহ পরিচালনা ও উন্নয়নের জন্যে ক্ষমতাপ্রাপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান; যা পূর্ব পাকিস্তান মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অর্ডিন্যান্স ১৯৬১ (East Pakistan Ordinance No. XXXIII of 1961, Section 3A(1)) ও এর ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ষোড়শ এবং ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দের সপ্তদশ সংশোধনী দ্বারা দায়িত্বপ্রাপ্ত।[৪]
পটভূমি
[সম্পাদনা]চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণাভার ছিল কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে।[১] বর্তমানে এই শিক্ষা বোর্ড চট্টগ্রাম অঞ্চলের পার্বত্য এলাকাসহ সর্বমোট ২১,৫৩১ বর্গ কিলোমিটার ভৌগোলিক এলাকার ১২৪ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৯৬১ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ১৯৫ টি মহাবিদ্যালয়সহ সর্বমোট ১২৮০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে।[১]
কার্যক্রম
[সম্পাদনা]- আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো পরিবীক্ষণ, পরিদর্শন তাদের শিক্ষাক্রমিক দূর্বলতা সনাক্তকরণ।
- নবম ও একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড প্রস্তুতকরণ ও বিতরণ এবং জেএসসি, এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা পরিচালনা।
- প্রশ্নপত্র তৈরী, মূল্যায়ন, বিজি প্রেসের মাধ্যমে ছাপানো, ওআরএম কাগজসহ উত্তরপত্র বিতরণ।
- পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফল প্রকাশ করে টেবুলেশন শিট, নম্বরপত্র ও সনদ প্রস্তুত এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ।
- সহ পাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম পরিচালনা করা।
- স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি এবং কলেজের গভর্নিং বডি অনুমোদন দান এবং তাদের যেকোন বিরোধ নিষ্পত্তি করা।
- মানসম্মত শিক্ষার জন্য শিক্ষকদের উৎসাহিত করা।
- রেকর্ড সংরক্ষণ করা।
তথ্যসূত্র সংগ্রহ দাপ্তরিক সাইট থেকে।
বিভাগসমূহ
[সম্পাদনা]ক্রম | বিভাগের নাম |
---|---|
১ | সংস্থাপন বিভাগ |
২ | পরীক্ষা বিভাগ |
৩ | হিসাব ও নিরীক্ষা বিভাগ |
৪ | মহাবিদ্যালয় বিভাগ |
৫ | বিদ্যালয় বিভাগ |
তথ্যসূত্র সংগ্রহ দাপ্তরিক সাইট থেকে।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ "মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম" (ইংরেজি ভাষায়)। chittagongdiv.gov.bd। ২ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৩-৩০।
- ↑ "Profile of Chairman, BISE, Chittagong" (ইংরেজি ভাষায়)। bise-ctg.gov.bd। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৩-৩০।
- ↑ ক খ "কর্মকর্তাদের তালিকা" (ইংরেজি ভাষায়)। bise-ctg.gov.bd। ২০১৪-০২-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৩-৩০।
- ↑ ক খ "মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম" (ইংরেজি ভাষায়)। bise-ctg.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৩-৩০।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের শিক্ষা বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |