প্রধানমন্ত্রী
অবয়ব
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদ শাসিত শাসন ব্যবস্থায় সরকার প্রধান হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করেন। তাছাড়া তিনি এই ব্যবস্থাতে সংসদ বা সংসদের নেতার ভূমিকাও পালন করেন। মমন্ত্রিপরিষদ শাসন ব্যবস্থায় বা সংসদীয় শাসন ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী হলেন মধ্যমণি। কার্যত মমন্ত্রিপরিষদের অধিকাংশ সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী নিয়ে থাকেন।[১] অনেক শাসনব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদ সদস্য নিয়োগ বা বহিষ্কার করার অধিকারও রাখেন।
সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা মূলত ওয়েস্টমিনস্টার ব্যবস্থার অনুরুপে সাজানো হয়ে থাকে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী সরকার ও নির্বাহী বিভাগের সভাপতি ও প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই ব্যবস্থায় রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রের দাপ্তরিক প্রতিনিধিদের প্রধান (রাজা, রাষ্ট্রপতি, বা গভর্নর-জেনারেল) প্রধান আনুষ্ঠানিক পদে আসীন থাকেন, যদিও তাদের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ থাকে।
দেশ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী
[সম্পাদনা]- অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
- কানাডার প্রধানমন্ত্রী
- চীনের প্রধানমন্ত্রী
- জাপানের প্রধানমন্ত্রী
- তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী
- নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
- নেপালের প্রধানমন্ত্রী
- পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
- ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী
- ভারতের প্রধানমন্ত্রী
- ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
- মালদ্বীপের প্রধানমন্ত্রী
- মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
- যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
- শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী
- স্পেনের প্রধানমন্ত্রী
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ রহমান, মোহাম্মদ সফিউর (১৯৮৯-১০-০১)। "বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা"। বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন পত্রিকা (2)। আইএসএসএন 1605-7023। ডিওআই:10.36609/blp.i2.488।
রাজনীতি বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। ইচ্ছা করলে আপনি এই নিবন্ধটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করতে পারেন।