বিষয়বস্তুতে চলুন

জন ব্রেটল্যান্ড ফারমার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
স্যার জন ফারমার
মাতৃশিক্ষায়তনঅক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
দাম্পত্য সঙ্গীএডিথ মে গেরট্রুড প্রিচার্ড
পুরস্কারএফআরএসই; এফআরএস; নাইটহুড
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রউদ্ভিদবিদ; কোষবিদ

স্যার জন ব্র্যাডল্যান্ড ফারমার এফআরএস [] এফআরএসই (৫ এপ্রিল ১৮৬৫ - ২৬ জানুয়ারি ১৯৪৪) ছিলেন একজন ব্রিটিশ উদ্ভিদবিজ্ঞানী। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, ক্রোমোমেরিস ক্রোমোজমগুলির বংশগতির একক নয়। ফারমার এবং জে ই এস মুর ১৯০৫ সালে মিয়োসিস শব্দটি প্রচলন করেছিলেন। []

তিনি ওয়ারউইকশায়ারের অ্যাথারস্টনের জন হেনরি ফারমার ও এলিজাবেথ কর্বেট ব্রেটল্যান্ডের পুত্র। তিনি অ্যাথারস্টনের কুইন এলিজাবেথ ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। []

তিনি ১৮৮৭ সালে অক্সফোর্ডের ম্যাগডালেন কলেজে থেকে স্নাতক পাশ করেন। এই সময়কালে তিনি অধ্যাপক আইজ্যাক বেলে বালফোর দ্বারা প্রচুর প্রভাবিত হয়েছিলেন। [] তিনি ম্যাগডালেন কলেজের ফেলো হন ১৮৮৯-১৮৯৭ এবং উদ্ভিদবিদ্যার প্রদর্শক হন ১৮৮৭-১৮৯২ এবং অক্সফোর্ডের জীববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক হন ১৮৯২-১৮৯৫ এবং পরে ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের উদ্ভিদ বিজ্ঞানের অধ্যাপক হন। ১৯০২ সালের মার্চ মাসে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অফ সায়েন্স (ডিএসসি) ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। []

তিনি ১৯০০ সালে রয়্যাল সোসাইটির ফেলো নির্বাচিত হয়েছিলেন,[] ১৯১৯ সালে এর রয়্যাল মেডেল পেয়েছিলেন এবং ১৯১৯ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত এর সহ-সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯১০-১২-এ আলপাইন ক্লাইম্বার্স ক্লাবের সভাপতিও ছিলেন।

উদ্ভিদ বিজ্ঞান এবং বৈজ্ঞানিক শিক্ষার জন্য ১৯২৬ সালে তিনি নাইট উপাধিতে ভূষিত হন।

তিনি দক্ষিণ ইংরেজ উপকূলের এক্সমাউথে ১৯৪৪ সালের ২৬ জানুয়ারি মারা যান। []

পরিবার

[সম্পাদনা]

১৮৯২ সালে তিনি এডিথ মে গেরট্রুড প্রিচার্ডকে বিয়ে করেছিলেন।

প্রকাশনা

[সম্পাদনা]

ফারমার ১৯০৬-১৯২২ সাল পর্যন্ত বিজ্ঞান সাময়িকী অ্যানালস অব বোটানির সম্পাদক ছিলেন এবং বিশেষত কোষবিজ্ঞান নিয়ে লিখেছেন। [] তিনি সাইন্স প্রগ্রেস ১৯০৯ ১০ ১৯১২ এবং গার্ডেনারস ক্রনিকল ১৯০৪ থেকে ১৯০৬ এর সম্পাদকও ছিলেন।

তাঁর বইগুলির মধ্যে রয়েছেঃ

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Blackman, Vernon Herbert (১৯৪৫)। "John Bretland Farmer. 1865–1944": 17। ডিওআই:10.1098/rsbm.1945.0002 
  2. Harman, Oren Solomon. The man who invented the chromosome. Harvard University Press, 2004, p. 40
  3. Biographical Index of Former Fellows of the Royal Society of Edinburgh 1783–2002 (পিডিএফ)। The Royal Society of Edinburgh। জুলাই ২০০৬। আইএসবিএন 0 902 198 84 X। ২৪ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০২০ 
  4. https://www.jic.ac.uk/centenary/timeline/info/JBFarmer.htm
  5. "University intelligence" (ইংরেজি ভাষায়) দ্য টাইমস (লন্ডন)। Saturday, 15 March 1902। (36716), পৃ. 12।
  6. Farmer, J. B.; Moore, J. E. (১৯০৫)। "On the Behaviour of Leucocytes in Malignant Growths": 314–315। ডিওআই:10.1136/bmj.2.2328.314পিএমআইডি 20762238পিএমসি 2321004অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  7. "Review of The Book of Nature Study, Vol. IV, edited by J. B. Farmer"। ১১ নভেম্বর ১৯০৯: 37।