জন ব্রেটল্যান্ড ফারমার
স্যার জন ফারমার | |
---|---|
মাতৃশিক্ষায়তন | অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
দাম্পত্য সঙ্গী | এডিথ মে গেরট্রুড প্রিচার্ড |
পুরস্কার | এফআরএসই; এফআরএস; নাইটহুড |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | উদ্ভিদবিদ; কোষবিদ |
স্যার জন ব্র্যাডল্যান্ড ফারমার এফআরএস [১] এফআরএসই (৫ এপ্রিল ১৮৬৫ - ২৬ জানুয়ারি ১৯৪৪) ছিলেন একজন ব্রিটিশ উদ্ভিদবিজ্ঞানী। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, ক্রোমোমেরিস ক্রোমোজমগুলির বংশগতির একক নয়। ফারমার এবং জে ই এস মুর ১৯০৫ সালে মিয়োসিস শব্দটি প্রচলন করেছিলেন। [২]
জীবন
[সম্পাদনা]তিনি ওয়ারউইকশায়ারের অ্যাথারস্টনের জন হেনরি ফারমার ও এলিজাবেথ কর্বেট ব্রেটল্যান্ডের পুত্র। তিনি অ্যাথারস্টনের কুইন এলিজাবেথ ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। [৩]
তিনি ১৮৮৭ সালে অক্সফোর্ডের ম্যাগডালেন কলেজে থেকে স্নাতক পাশ করেন। এই সময়কালে তিনি অধ্যাপক আইজ্যাক বেলে বালফোর দ্বারা প্রচুর প্রভাবিত হয়েছিলেন। [৪] তিনি ম্যাগডালেন কলেজের ফেলো হন ১৮৮৯-১৮৯৭ এবং উদ্ভিদবিদ্যার প্রদর্শক হন ১৮৮৭-১৮৯২ এবং অক্সফোর্ডের জীববিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক হন ১৮৯২-১৮৯৫ এবং পরে ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের উদ্ভিদ বিজ্ঞানের অধ্যাপক হন। ১৯০২ সালের মার্চ মাসে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অফ সায়েন্স (ডিএসসি) ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। [৫]
তিনি ১৯০০ সালে রয়্যাল সোসাইটির ফেলো নির্বাচিত হয়েছিলেন,[১] ১৯১৯ সালে এর রয়্যাল মেডেল পেয়েছিলেন এবং ১৯১৯ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত এর সহ-সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯১০-১২-এ আলপাইন ক্লাইম্বার্স ক্লাবের সভাপতিও ছিলেন।
উদ্ভিদ বিজ্ঞান এবং বৈজ্ঞানিক শিক্ষার জন্য ১৯২৬ সালে তিনি নাইট উপাধিতে ভূষিত হন।
তিনি দক্ষিণ ইংরেজ উপকূলের এক্সমাউথে ১৯৪৪ সালের ২৬ জানুয়ারি মারা যান। [৩]
পরিবার
[সম্পাদনা]১৮৯২ সালে তিনি এডিথ মে গেরট্রুড প্রিচার্ডকে বিয়ে করেছিলেন।
প্রকাশনা
[সম্পাদনা]ফারমার ১৯০৬-১৯২২ সাল পর্যন্ত বিজ্ঞান সাময়িকী অ্যানালস অব বোটানির সম্পাদক ছিলেন এবং বিশেষত কোষবিজ্ঞান নিয়ে লিখেছেন। [৬] তিনি সাইন্স প্রগ্রেস ১৯০৯ ১০ ১৯১২ এবং গার্ডেনারস ক্রনিকল ১৯০৪ থেকে ১৯০৬ এর সম্পাদকও ছিলেন।
তাঁর বইগুলির মধ্যে রয়েছেঃ
- ফ্লাওয়ারিং প্ল্যান্ট (১৮৯৯)
- এলিমেন্টারি বোটানি (১৯০৪)
- দ্য বুক অব নেচার স্টাডি (৬ খণ্ড) (১৯০৮ এর পর থেকে) [৭]
- আর্থার ডুকিনফিল্ড দারবিশায়ারের সাথে ডাই মিউটেশনথিওরি (১৯১১) অনুবাদ করেন
- প্ল্যান্ট লাইফ (১৯১৩)
- নেচার এন্ড ডেভেলপমেন্ট অব প্ল্যান্টস (১৯১৮)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ Blackman, Vernon Herbert (১৯৪৫)। "John Bretland Farmer. 1865–1944": 17। ডিওআই:10.1098/rsbm.1945.0002।
- ↑ Harman, Oren Solomon. The man who invented the chromosome. Harvard University Press, 2004, p. 40
- ↑ ক খ Biographical Index of Former Fellows of the Royal Society of Edinburgh 1783–2002 (পিডিএফ)। The Royal Society of Edinburgh। জুলাই ২০০৬। আইএসবিএন 0 902 198 84 X। ২৪ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ https://www.jic.ac.uk/centenary/timeline/info/JBFarmer.htm
- ↑ "University intelligence" (ইংরেজি ভাষায়) দ্য টাইমস (লন্ডন)। Saturday, 15 March 1902। (36716), পৃ. 12।
- ↑ Farmer, J. B.; Moore, J. E. (১৯০৫)। "On the Behaviour of Leucocytes in Malignant Growths": 314–315। ডিওআই:10.1136/bmj.2.2328.314। পিএমআইডি 20762238। পিএমসি 2321004 ।
- ↑ "Review of The Book of Nature Study, Vol. IV, edited by J. B. Farmer"। ১১ নভেম্বর ১৯০৯: 37।