আন-নূর জামে মসজিদ, লাবুয়ান
আন-নূর জামে মসজিদ, লাবুয়ান (যুক্তরাষ্ট্রীয় অঞ্চল লাবুয়ান মসজিদ) | |
---|---|
মসজিদ জামেক আন-নূর (মসজিদ উইলায়াহ পেরসেকুতুয়ান লাবুয়ান) | |
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
শাখা/ঐতিহ্য | সুন্নি (শাফিঈ) |
পবিত্রীকৃত বছর | ১৯৮৮ |
অবস্থান | |
অবস্থান | লাবুয়ান, মালয়েশিয়া |
স্থাপত্য | |
স্থপতি | দাতো বাহারুদ্দিন আবু কাসিম আরকিতেক জুরুবিনা বেরতিগা |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | ইসলামি, আধুনিক |
সম্পূর্ণ হয় | ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮[১] |
বিনির্দেশ | |
গম্বুজসমূহ | ১ |
মিনার | ২ |
আন-নূর জামে মসজিদ বা মসজিদ জামেক আন-নূর (বা কখনও কখনও ফেডারেল টেরিটরি অফ লাবুয়ান বা স্টেট ফেডারেল টেরিটরি অফ লাবুয়ান মসজিদ নামেও পরিচিত) হলো মালয়েশিয়ার যুক্তরাষ্ট্রীয় অঞ্চল লাবুয়ানের একমাত্র মসজিদ।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]সাবাহ ইসলামিক ধর্ম কাউন্সিল (এমইউআইএস)-এর দ্বারা সাবাহ রাজ্য সরকার এই মসজিদটি নির্মাণের প্রাথমিক পর্যায় পরিচালনা করেছে।[১] এই মসজিদটি নিকটস্থ পুরানো আরেকটি মসজিদ প্রতিস্থাপনের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল। ১৯৮২ সালে এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল এবং ১৯৮৭ সালে সম্পন্ন হয়েছে। ১৪তম যুক্তরাষ্ট্রীয় অঞ্চল দিবসের সাথে মিল রেখে মালয়েশিয়ার অষ্টম রাজা জোহরের সুলতান ইস্কান্দার ১৯৮৮ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি তারিখে এই মসজিদের উদ্বোধন করেছেন।[১]
স্থাপত্য
[সম্পাদনা]দাতো বাহারউদ্দিন আবু কাসিমের নেতৃত্বাধীন আরকিতেক জুরুবিনা বেরতিগা এই মসজিদটির স্থাপত্য নকশাটি করেছিল। এই মসজিদে ব্রুনাই মালয় স্থাপত্য উপাদানের সাথে উসমানীয় স্থাপত্যের মিশ্রণ লক্ষ্য করা যায়।[১] এই দুইয়ের সমন্বয়ে এই নতুন মসজিদটি তৈরি করা হয়েছে, যার একটি অনন্য পরিচয় এবং সুন্দরতা রয়েছে।[১] এই মসজিদটি উভয় পাশে একটি গম্বুজ এবং দুটি লম্বা টাওয়ারের পাশাপাশি জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এবং সরঞ্জাম দ্বারা সজ্জিত; যেমন: তিনটি বক্তৃতা হল, দারুল হিকমাহ গ্রন্থাগার, প্রশাসনিক অফিস এবং একটি বিশ্রাম কক্ষ।
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]