আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্ক
আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্ক যা আন্তঃসাংস্কৃতিক অধ্যয়ন হিসেবেও পরিগণিত হয়; মুলত সামাজিক বিজ্ঞান অধ্যয়নের তুলনামূলক নতুন ক্ষেত্র, যার বাস্তবমুখী ও বহুমুখী পাঠক্রম ছাত্রছাত্রীদের নিজস্ব সংস্কৃতি, অন্যান্য সংস্কৃতি বুঝতে এবং সাংস্কৃতিক যোগাযোগ রক্ষা করার মাধ্যমে নিজেদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য দক্ষ করে গড়ে তোলে।[১] আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্ক প্রধানত অন্যের চোখ দিয়ে নিজেকে এবং বিশ্বকে দেখতে শেখায়। আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্কের অধ্যয়নে ব্যক্তি নিজের সংস্কৃতির ভিন্ন আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটের মানুষদের বুঝতে যেমন সক্ষম হয় একই সাথে ভিন্ন কোন সংস্কৃতির সাথে সফল যোগাযোগ নিশ্চিত করতে পারে।[২]
প্রকৃতি ও ইতিহাস
[সম্পাদনা]আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্কের অধ্যয়নে বিভিন্ন একাডেমিক বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকলেও সবচেয়ে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত থাকে, নৃবিজ্ঞান এবং সমাজবিজ্ঞান তবে আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্ক বা আন্তঃসাংস্কৃতিক গবেষণার একটি ডিগ্রী প্রোগ্রামে ইতিহাস, গবেষণা পদ্ধতি, শহর গবেষণা, জেন্ডার স্টাডিজ, জনস্বাস্থ্য, এবং বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিজ্ঞান, মানবিক গবেষণার মতো বিষয়সমুহ অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।[৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Elmhurst College. "Intercultural Studies Program". http://public.elmhurst.edu/academics/1265647.html ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে. 2012.
- ↑ learn.org, "What is Intercultural Studies?". http://learn.org/articles/What_is_Intercultural_Studies.html. 2012.
- ↑ Martin, Judith. Nakayama, Thomas. "Experiencing Intercultural Communication". McGraw Hill. 2004.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- আন্তঃসাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় সম্পর্কিত ধারণা গ্লিম্পসে ফাউন্ডেশনের সংকলনে
- সিআইসিবি সেন্টার ফর ইন্টারকালচারাল কম্পিটেন্স
- আন্তঃসাংস্কৃতিক যোগাযোগ সম্পর্কে নিবন্ধ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে