জাঞ্জিবার
জাঞ্জিবার | |
---|---|
তানজানিয়ার স্বশাসিত অঞ্চল | |
তানজানিয়ার ভেতরে জাঞ্জিবারের অবস্থান | |
ভারত মহাসাগরে উঙ্গুজা ও পেম্বা - দুই প্রধান দ্বীপ | |
রাজধানী | জাঞ্জিবার সিটি |
দাপ্তরিক ভাষা | |
নৃগোষ্ঠী | |
ধর্ম |
|
বিশেষণ | WaZanzibari |
সরকার | Federacy |
Hussein Ali Mwinyi | |
Othman Masoud Sharif | |
Hemed Suleiman Abdalla | |
আইনসভা | House of Representatives |
আয়তন | |
• Total[২] | ২,৪৬২ কিমি২ (৯৫১ মা২) |
জনসংখ্যা | |
• 2012 আদমশুমারি | 1,503,569[৩] |
• ঘনত্ব | ৫২৯.৭/কিমি২ (১,৩৭১.৯/বর্গমাইল) |
জিডিপি (মনোনীত) | ২০২০ আনুমানিক |
• মোট | $ 3,750 million[৪] |
• মাথাপিছু | $2500 |
এইচডিআই (২০২০) | 0.720[৫] উচ্চ |
মুদ্রা | Tanzanian shilling (TZS) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি+3 |
• গ্রীষ্মকাল (ডিএসটি) | ইউটিসি+3 |
গাড়ী চালনার দিক | left |
কলিং কোড | +255 |
ইন্টারনেট টিএলডি | .tz |
জাঞ্জিবার পূর্ব আফ্রিকার রাষ্ট্র তানজানিয়ার একটি স্বশাসিত দ্বীপ অঞ্চল। এটি তানজানিয়ার মূল মহাদেশীয় ভূখণ্ডের উপকূল থেকে ২৫-৫০ কিলোমিটার দূরত্বে ভারত মহাসাগরের মধ্যে অবস্থিত জাঞ্জিবার দ্বীপপুঞ্জটি নিয়ে গঠিত। দ্বীপপুঞ্জটিতে অনেকগুলি ছোট ছোট দ্বীপ ও দুইটি অপেক্ষাকৃত বৃহৎ দ্বীপ রয়েছে। স্থানীয় সোয়াহিলি ভাষায় দ্বীপ দুইটির নাম উঙ্গুজা (যেটি অনানুষ্ঠানিকভাবে জাঞ্জিবার দ্বীপ নামেও পরিচিত) ও পেম্বা দ্বীপ। উঙ্গুজা দ্বীপটি প্রায় ৮৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ৩৯ কিলোমিটার প্রশস্ত। অন্যদিকে পেম্বা দ্বীপটি ৬৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ২২ কিলোমিটার প্রশস্ত। উঙ্গুজাতে জাঞ্জিবার অঞ্চলের রাজধানীটি অবস্থিত, যার নাম জাঞ্জিবার নগরী। জাঞ্জিবার নগরীটির ঐতিহাসিক কেন্দ্রটির নাম প্রস্তর নগর, এটিকে ২০০০ সালে একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দান করা হয়। এখানে আফ্রিকা, আরব, পারস্য, ভারত ও ইউরোপীয় স্থাপত্যশৈলীর মিশ্রণ পরিলক্ষিত হয়। এখানকার ভবনগুলি সুন্দর কারুকার্যে খোদাই করা কাঠের দরজার জন্য সুপরিচিত।
জাঞ্জিবারের মূল শিল্পগুলি হল মসলা, রাফিয়া পাম ও পর্যটন।[৭] ১৯শ শতক থেকে এখানে মসলার চাষ হয়। বিশেষ করে এখানকার দ্বীপগুলিতে লবঙ্গ, দারুচিনি, জায়ফল, আদা ও কালো গোলমরিচ ফলে। জাঞ্জিবার (মূলত পেম্বা দ্বীপ) বিশ্বের বৃহত্তম লবঙ্গ উৎপাদক। এ কারণে জাঞ্জিবার দ্বীপপুঞ্জ ও তানজানিয়ার মাফিয়া দ্বীপকে একত্রে স্থানীয়রা মসলা দ্বীপপুঞ্জ নামে ডেকে থাকে। জাঞ্জিবারের দ্বীপগুলি শ্বেতশুভ্র বালুময় সৈকত ও বর্ণিল প্রবাল প্রাচীরের জন্য সুপরিচিত। নিরক্ষরেখার কাছে অবস্থিত এই দ্বীপগুলির জলবায়ু গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ও আর্দ্র প্রকৃতির এবং এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। জাঞ্জিবারে পর্যটন অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক একটি কর্মকাণ্ড। মূলত সরকারী প্রচারণার ফলে এখানে পর্যটকের সংখ্যা ১৯৮৫ সালে ১৯ হাজার থেকে বেড়ে ২০১৬ সালে ৩ লক্ষ ৭৬ হাজারে উন্নীত হয়।[৮][৯] দ্বীপগুলিতে পাঁচটি সমুদ্রবন্দরের পাশাপাশি আবেইদ আমানি কারুমে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি রয়েছে, যেটিতে প্রতি বছর ১৫ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করেন।[১০]
জাঞ্জিবারের সামুদ্রিক বাস্তুসংস্থানটি অঞ্চলটির অর্থনীতির জন্য (মৎস্য আহরণ ও শৈবাল চাষ) গুরুত্বপূর্ণ। এখানকার সামুদ্রিক বাস্তুসংস্থানগুলি ভারতীয় মহাসাগরের মৎস্যকুলের জন্য এক ধরনের পোনা লালনপালন কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। এখানে স্বল্প আয়তনের মধ্যে জীববৈচিত্র্য অপেক্ষাকৃত বেশি। বেজি, ভোঁদড়, বাদুড়, সাপ, শূকর, হরিণ, ইত্যাদি ছাড়াও স্থানীয় জাঞ্জিবারের লাল কলোবাস বানর, জাঞ্জিবারের সার্ভালিন জেনেট (এক ধরনের বুনোবিড়াল), ও বিরল বা বিলুপ্তপ্রায় জাঞ্জিবারের চিতাবাঘ উল্লেখ্য।[১১][১২] পর্যটন ও মৎস্য খাতের চাপের পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রসমতলের উচ্চতাবৃদ্ধির কারণে সমগ্র জাঞ্জিবার অঞ্চল জুড়ে পরিবেশ বিষয়ক আশংকা বৃদ্ধি পাচ্ছে।[১৩]
জাঞ্জিবারের দ্বীপগুলিতে মূলত আফ্রিকান, আফ্রিকান-পারসিক মিশ্র (শিরাজি), আরব ও এশীয় বংশোদ্ভূত জাতির লোক বাস করে। এখানে সোয়াহিলি ভাষার একটি আরবি প্রাধান্যবিশিষ্ট রূপ যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এখানকার লোকেরা মাছ, নারিকেল, ভাত, কাসাভা ও মিষ্টি আলুর খাবার খেয়ে থাকে।
জাঞ্জিবারের আদি অধিবাসীরা আফ্রিকা মহাদেশ থেকে আগমন করেছিল। কিন্তু অনুকূল বাণিজ্যবায়ুর কারণে দ্বীপগুলি ভারতবর্ষ এবং লোহিত সাগর ও পারস্য উপসাগরের তীরবর্তী দেশগুলির সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে। এটি আফ্রিকা মহাদেশের পূর্ব উপকূলের একটি বাণিজ্যকেন্দ্রই শুধু নয়, বরং আফ্রিকার অভ্যন্তরভাগে অভিযানের প্রারম্ভবিন্দু হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। ১০ম শতকে এখানে পারস্য থেকে (মূলত শিরজ শহর থেকে) লোক আসতে শুরু করে। আরব ও পারসিকেরা এখানে ক্রীতদাস, হাতির দাঁত ও মসলা বাণিজ্যের সাথে জড়িত ছিল। ১৫শ শতকে এখানে পর্তুগিজদের আগমন ঘটে এবং ১৫শ ও ১৬শ শতকে প্রায় ২ শতাব্দী ধরে পর্তুগিজরা জাঞ্জিবার নিয়ন্ত্রণ করে। ১৭শ শতকে (১৬৯৮) ওমান থেকে আগত আরবেরা দ্বীপটি বিজয় করে নেয়। ওমানের সুলতান ১৯শ শতকে (১৮৩২ সালে) তাঁর রাজধানী জাঞ্জিবারে স্থানান্তরিত করেন। এসময় আফ্রিকান ক্রীতদাস বাণিজ্য দেশটির অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখত। এরপর প্রায় দেড়শত বছর ধরে ওমানিরা দ্বীপটি শাসন করে ও আরব জাতির লোকেদের কাছে দ্বীপটির অর্থনৈতিক ক্ষমতা পুঞ্জীভূত হয়ে পড়ে। ১৮৬১ সালে জাঞ্জিবার ওমানের সুলতানশাহী থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে। তারপরেও এখানে আরব শাসকদের আধিপত্য বজায় থাকে ও ক্রীতদাস বাণিজ্য অব্যাহত থাকে। ১৮৭৮ সালে এসে জাঞ্জিবারের ক্রীতদাস বাণিজ্য বন্ধ করা হয়। ১৮৮৬ সালে জার্মানরা ব্রিটিশদের সাথে এক বোঝাপড়ায় জাঞ্জিবার-সংলগ্ন তাংগানিকা অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণে নেয়। ১৮৯০ সালে যুক্তরাজ্য জাঞ্জিবারকে একটি প্রতিরক্ষাধীন রাজ্যে পরিণত করে। ১৮৯০ থেকে ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত যুক্তরাজ্য জাঞ্জিবার পরিচালনা করে; তবে জাঞ্জিবারের আরব সুলতান মোটামুটি স্বাধীনভাবেই কাজ করতেন। তা সত্ত্বেও জাঞ্জিবারের মসলা খামারগুলিতে আফ্রিকার কৃষাঙ্গ শ্রমিকেরা (প্রাক্তন ক্রীতদাস) তাদের ভাগ্যের কোনও উন্নতি দেখেনি। ১৯৬৩ সালের ডিসেম্বর মাসে জাঞ্জিবার পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটির আফ্রো-শিরাজি দলটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হলেও ব্রিটিশ ও আরব শাসকদের মধ্যে আঁতাতের কারণে সরকার গঠনে বাধাপ্রাপ্ত হয়। স্বাধীনতার মাত্র এক মাসের মাথায় ১৯৬৪ সালের জানুয়ারিতে স্থানীয় সংখ্যাগুরু আফ্রিকানরা বামপন্থী আফ্রো-শিরাজি দলের নেতৃত্বে এক রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের মাধ্যমে জাঞ্জিবারের ব্রিটিশ মদদপুষ্ট আরব সুলতান ও শাসকগোষ্ঠীকে ক্ষমতাচ্যুত করে। বিদ্রোহ পরবর্তী জাতিগত দাঙ্গায় আরও বহু হাজার (মতভেদে ২ থেকে ২০ হাজার) সংখ্যালঘু আরবের প্রাণহানি হয়। স্বাধীনতার আগে জাঞ্জিবারের জনসংখ্যার ২০% ছিল আরব বংশোদ্ভূত; বিপ্লবের পরে বহু আরব জাঞ্জিবার ত্যাগ করে। ব্রিটিশ ও ইউরোপীয় নাগরিকেরাও জাঞ্জিবার ত্যাগ করে। বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জাঞ্জিবারে দুইশত বছরের আরব আধিপত্যের সমাপ্তি ঘটে। এর পরে ১৯৬৪ সালেই পূর্ব আফ্রিকার তাংগানিকা ও জাঞ্জিবার একীভূত হবার সিদ্ধান্ত নেয় ও তানজানিয়া প্রজাতন্ত্র নামক দেশটি গঠন করে। তানজানিয়া নামটিতে এই দুই দেশের নামের সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। তবে আরব ও অনারব আফ্রিকান ও মিশ্র জাতির লোকদের মধ্যে উত্তেজনা এখনও চলমান। জাঞ্জিবারের প্রায় সব অধিবাসী ইসলাম ধর্মাবলম্বী। সম্প্রতি ২১শ শতকে আপাতদৃষ্টিতে সরকারি অবহেলার কারণে আশাহত যুবাদের মধ্যে ইসলামি জঙ্গীবাদের উত্থান ঘটেছে।
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
প্রস্তর নগরী
-
প্রস্তর নগরী সুলতানের প্রাসাদ
-
বিস্ময়ের ঘর পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে
-
জাঞ্জিবারের ঐতিহাসিক অর্থনীতিতে লবঙ্গ তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
-
জাঞ্জিবার লাল কলোবাস বানর (Procolobus kirkii), জোজানি অরণ্য
-
জাঞ্জিবারের পূর্ব উপকূলের একটি সৈকত
-
জাঞ্জিবারের একটি সৈকত
-
জাঞ্জিবার নগরীর প্রস্তর নগরের ফোরোদানি উদ্যানে কামান
-
জাঞ্জিবারের উত্তরভাগে অবস্থিত একটি পাঁচ তারকা অবকাশযাপন কেন্দ্র
পর্তুগিজ উপনিবেশ
[সম্পাদনা]1498 সালে ভাস্কো দা গামার সফর ইউরোপীয় প্রভাবের সূচনা করে। 1503 বা 1504 সালে, জাঞ্জিবার পর্তুগিজ সাম্রাজ্যের অংশ হয়ে ওঠে যখন ক্যাপ্টেন রুই লরেঙ্কো রাভাসকো মার্কেস অবতরণ করেন এবং শান্তির বিনিময়ে সুলতানের কাছ থেকে দাবী করেন এবং শ্রদ্ধা গ্রহণ করেন। এটি প্রাথমিকভাবে আরব এবং ইথিওপিয়ার পর্তুগিজ প্রদেশের অংশ হয়ে ওঠে এবং একজন গভর্নর জেনারেল দ্বারা শাসিত হয়। 1571 সালের দিকে, জানজিবার পর্তুগিজ সাম্রাজ্যের পশ্চিম বিভাগের অংশ হয়ে ওঠে এবং মোজাম্বিক থেকে শাসিত হয়। 1591 সালে উনগুজা পরিদর্শনকারী প্রথম ইংরেজ জাহাজ, এডওয়ার্ড বোনাভেঞ্চার, দেখতে পায় যে সেখানে কোনো পর্তুগিজ দুর্গ বা গ্যারিসন নেই। তাদের পেশার সীমা ছিল একটি বাণিজ্য ডিপো যেখানে পণ্যগুলি মোজাম্বিকে চালানের জন্য কেনা এবং সংগ্রহ করা হত। "অন্য দিক থেকে, দ্বীপের বিষয়গুলি স্থানীয় 'রাজা' দ্বারা পরিচালিত হত, যা দুঙ্গার মউইনি মকুউ-এর পূর্বসূরি।": 81- পর্তুগাল 1635 সালের দিকে পর্তুগাল পেম্বা দ্বীপে একটি দুর্গ স্থাপন করার সময় এই হাত-অফ পদ্ধতির সমাপ্তি ঘটে। মোম্বাসার সুলতান বেশ কয়েক বছর আগে পর্তুগিজ বাসিন্দাদের হত্যা করেছিলেন। পর্তুগাল দীর্ঘদিন ধরে পেম্বাকে পর্তুগিজ শাসনের বিরুদ্ধে মোম্বাসায় বিদ্রোহের জন্য একটি ঝামেলার সূচনা পয়েন্ট বলে মনে করেছিল।
উনগুজার সুলতানদের সুনির্দিষ্ট উৎপত্তি অনিশ্চিত। যাইহোক, উনগুজা উকুতে তাদের রাজধানী একটি বিস্তৃত শহর বলে মনে করা হয়। সম্ভবত স্থানীয়দের দ্বারা নির্মিত, এটি প্রধানত পচনশীল উপকরণ দিয়ে গঠিত।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "President's Office and Chairman of Revolutionary Council, Zanzibar"। President of Zanzibar। ১ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Country Profile Area and Population"। Embassy of the United Republic of Tanzania in Rome। ১৮ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ MWACHANG`A, DEVOTA (২৩ মে ২০১৪)। "Kikwete to grace launch of 2012 statistics report"। IPP Media। ১৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Gross Domestic Product (GDP) in Zanzibar"। www.ushnirs.org। ১৬ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৭-০৩।
- ↑ "Sub-national HDI - Area Database - Global Data Lab"। hdi.globaldatalab.org। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Kendall, David (২০১৪)। "Zanzibar"। nationalanthems.info। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Exotic Zanzibar and its seafood"। ২১ মে ২০১১। ১৫ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১১।
- ↑ Lange, Glenn-Marie (২০১৫-০২-০১)। "Tourism in Zanzibar: Incentives for sustainable management of the coastal environment"। Ecosystem Services। Marine Economics and Policy related to Ecosystem Services: Lessons from the World’s Regional Seas (ইংরেজি ভাষায়)। 11: 5–11। আইএসএসএন 2212-0416। ডিওআই:10.1016/j.ecoser.2014.11.009।
- ↑ Yussuf, Issa (১৯ এপ্রিল ২০১৭)। "Tanzania: Number of Tourists to Zanzibar Doubles As Tourist Hotels Improve Service Delivery"। allAfrica। সংগ্রহের তারিখ জুন ৪, ২০১৯।
- ↑ "Zanzibar forms Airports Authority, modernises aviation infrastructure"। Business Times (Tanzania)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Li, Joanna (২০১৮-০৬-০৭)। "Zanzibar Leopard Captured on Camera, Despite Being Declared Extinct"। Inside Edition। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-১৬।
- ↑ Seaburn, Paul (২০১৮-০৬-১২)। "Extinct 'Evil' Zanzibar Leopard Seen Alive in Tanzania"। Mysterious Universe। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৬।
- ↑ Khamis, Zakaria A.; Kalliola, Risto; Käyhkö, Niina (২০১৭-১১-১৫)। "Geographical characterization of the Zanzibar coastal zone and its management perspectives"। Ocean & Coastal Management (ইংরেজি ভাষায়)। 149: 116–134। আইএসএসএন 0964-5691। ডিওআই:10.1016/j.ocecoaman.2017.10.003।