Jump to content

User:Owais Al Qarni/BKA: Difference between revisions

From Wikipedia, the free encyclopedia
Content deleted Content added
No edit summary
Tags: Visual edit Mobile edit Mobile web edit Advanced mobile edit
No edit summary
Tags: Visual edit Mobile edit Mobile web edit Advanced mobile edit
Line 28: Line 28:
== Factionalism ==
== Factionalism ==
The party has experienced several splits over the last two
The party has experienced several splits over the last two
decades most of which can be attributed to personality clashes rather than ideological differences.{{Sfn|Riaz|Fair|2011|p=53}} After Hafezzi's death, two sons Ahmadullah Ashraf and Hamidullah and daughter's son-in-law late Fazlul Haque Amini were involved in a dispute over the leadership of the Khilafat movement and the management of Jamia Nooria Madrasa founded by him.<ref name=":Con"/> ১৯৮৭ সালের ৮ মে হাফেজ্জীর জানাজার নামাজের পূর্বে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের সভায় হাফেজ্জীর বড় সাহেবজাদা শাহ আহমাদুল্লাহ আশরাফকে দলের ভারপ্রাপ্ত আমীর এবং ৩ জুলাই ১৯৮৭ ইং দলের মজলিসে শূরার অধিবেশনে তিনি সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের ‘আমীরে শরীয়ত’ নির্বাচিত হন।<ref name=":MRH"/> At the same time, he also took charge of the madrasa. Fazlul Haque Amini left the madrasa and formed a separate party due to family disputes. On the other hand, Hamidullah also formed a separate Khilafat movement at one stage.<ref name=":Con">{{Cite news |date=29 November 2014 |title=Hafezzi's Sons Fought for Control; Now His Grandsons Are in Conflict |url=https://www.prothomalo.com/politics/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%A6-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87 |work=Prothom Alo}}</ref> Comparatively speaking, the faction led by Shah Ahmadullah Asraf, the elder son of Hafezzi, has a greater following than the other faction.{{Sfn|Riaz|Fair|2011|p=53}} আহমদুল্লাহ আশরাফের বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার সময় তাঁর দল ও মাদ্রাসা নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়ান তাঁর ছেলেরা অর্থাৎ হাফেজ্জী হুজুরের নাতিরা। আহমদুল্লাহ আশরাফের নয় ছেলে। দ্বিতীয় ছেলে হাবিবুল্লাহ মিয়াজী মাদ্রাসা পরিচালনা করেন। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর দলটির মহাসচিব পদ থেকে পদত্যাগ করেন জাফরুল্লাহ খান। এসময় দলের ভারপ্রাপ্ত আমির ছিলেন আতাউল্লাহ হাফেজ্জী। এ অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত আমির দলের কার্যনির্বাহী কমিটি ভেঙে দিয়ে ১১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেছেন। একই সঙ্গে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনের লক্ষ্যে আজ শনিবার ঢাকার কামরাঙ্গীরচর জামিয়া নূরিয়া মাদ্রাসায় দলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল (মজলিশে শুরা) অধিবেশন ডাকা হয়েছে।<ref name=":Con"/> ২৯ নভেম্বর আতাউল্লাহ আমির নির্বাচিত হন। মহাসচিব হয়েছেন সদ্য পদত্যাগী জাফরুল্লাহ খান।<ref>{{Cite news |date=30 November 2014 |title=Ataullah Appointed Amir of Khilafat; Jafarullah Returns as Secretary General |url=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AC-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9 |work=Prothom Alo}}</ref> এই কমিটির বিরুদ্ধে বিবৃতি দেন হাবিবুল্লাহ মিয়াজী। তিনি তার পিতাকে দলের আমির দাবি করেন।<ref>{{Cite news |date=27 August 2015 |title=The Religious Parties Have Fallen Silent |url=https://www.prothomalo.com/politics/%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%BE |work=Prothom Alo}}</ref> ২০১৭ সালের ১৭ জানুয়ারি দলের মহাসচিব হন হাবিবুল্লাহ মিয়াজী।<ref>{{Cite news |date=17 January 2017 |title=Khelafat Andolon elects Ataullah as Amir, Habibullah as Secretary General |url=https://www.ourislam24.net/2017/01/17/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE/ |work=Our Islam}}</ref> ২০১৭ সালের ৬ এপ্রিল জাফরুল্লাহ খানকে আমির ও মুহিব্বুল্লাহ আশরাফকে মহাসচিব করে দলের একাংশ ৪০ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করে।<ref>{{Cite news |date=7 April 2017 |title=The Khilafat Andolan Faces Another Split |url=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A6%B2-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A8 |work=Prothom Alo}}</ref>
decades most of which can be attributed to personality clashes rather than ideological differences.{{Sfn|Riaz|Fair|2011|p=53}} After Hafezzi's death, two sons Ahmadullah Ashraf and Hamidullah and daughter's son-in-law late Fazlul Haque Amini were involved in a dispute over the leadership of the Khilafat movement and the management of Jamia Nooria Madrasa founded by him.<ref name=":Con"/> ১৯৮৭ সালের ৮ মে হাফেজ্জীর জানাজার নামাজের পূর্বে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের সভায় হাফেজ্জীর বড় সাহেবজাদা শাহ আহমাদুল্লাহ আশরাফকে দলের ভারপ্রাপ্ত আমীর এবং ৩ জুলাই ১৯৮৭ ইং দলের মজলিসে শূরার অধিবেশনে তিনি সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের ‘আমীরে শরীয়ত’ নির্বাচিত হন।<ref name=":MRH"/> At the same time, he also took charge of the madrasa. Fazlul Haque Amini left the madrasa and formed a separate party due to family disputes. On the other hand, Hamidullah also formed a separate Khilafat movement at one stage.<ref name=":Con">{{Cite news |date=29 November 2014 |title=Hafezzi's Sons Fought for Control; Now His Grandsons Are in Conflict |url=https://www.prothomalo.com/politics/%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A6%A6-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87 |work=Prothom Alo}}</ref> Comparatively speaking, the faction led by Shah Ahmadullah Asraf, the elder son of Hafezzi, has a greater following than the other faction.{{Sfn|Riaz|Fair|2011|p=53}} আহমদুল্লাহ আশরাফের বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার সময় তাঁর দল ও মাদ্রাসা নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়ান তাঁর ছেলেরা অর্থাৎ হাফেজ্জী হুজুরের নাতিরা। আহমদুল্লাহ আশরাফের নয় ছেলে। দ্বিতীয় ছেলে হাবিবুল্লাহ মিয়াজী মাদ্রাসা পরিচালনা করেন। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর দলটির মহাসচিব পদ থেকে পদত্যাগ করেন জাফরুল্লাহ খান। এসময় দলের ভারপ্রাপ্ত আমির ছিলেন আতাউল্লাহ হাফেজ্জী। এ অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত আমির দলের কার্যনির্বাহী কমিটি ভেঙে দিয়ে ১১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেছেন। একই সঙ্গে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনের লক্ষ্যে আজ শনিবার ঢাকার কামরাঙ্গীরচর জামিয়া নূরিয়া মাদ্রাসায় দলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল (মজলিশে শুরা) অধিবেশন ডাকা হয়েছে।<ref name=":Con"/> ২৯ নভেম্বর আতাউল্লাহ আমির নির্বাচিত হন। মহাসচিব হয়েছেন সদ্য পদত্যাগী জাফরুল্লাহ খান।<ref>{{Cite news |date=30 November 2014 |title=Ataullah Appointed Amir of Khilafat; Jafarullah Returns as Secretary General |url=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AC-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9 |work=Prothom Alo}}</ref> এই কমিটির বিরুদ্ধে বিবৃতি দেন হাবিবুল্লাহ মিয়াজী। তিনি তার পিতাকে দলের আমির দাবি করেন।<ref>{{Cite news |date=27 August 2015 |title=The Religious Parties Have Fallen Silent |url=https://www.prothomalo.com/politics/%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%BE |work=Prothom Alo}}</ref> ২০১৭ সালের ১৭ জানুয়ারি দলের মহাসচিব হন হাবিবুল্লাহ মিয়াজী।<ref>{{Cite news |date=17 January 2017 |title=Khelafat Andolon elects Ataullah as Amir, Habibullah as Secretary General |url=https://www.ourislam24.net/2017/01/17/%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE/ |work=Our Islam}}</ref> ২০১৭ সালের ৬ এপ্রিল জাফরুল্লাহ খানকে আমির ও মুহিব্বুল্লাহ আশরাফকে মহাসচিব করে দলের একাংশ ৪০ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করে।<ref>{{Cite news |date=7 April 2017 |title=The Khilafat Andolan Faces Another Split |url=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A6%B2-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A8 |work=Prothom Alo}}</ref> ২০১২ সালে সমমনা ১২টি ইসলামি দল নিয়ে একটি জোট গঠিত হয় যার সমন্বয়কের ভূমিকা পালন করেছিলেন জাফরুল্লাহ খান। সে সময় ১২ দলের পেছনে জামায়াতের ইন্ধন এবং মাওলানা খান এর বিরুদ্ধে জামায়াত সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠে। তখন থেকেই তিনি খেলাফত আন্দোলনে অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন।<ref>{{Cite news |last=Ryan |first=Rokon |date=8 April 2017 |title=Khilafat Andolan split again! What's behind? |url=https://www.ourislam24.com/2017/04/08/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A6%B2-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8 |work=Our Islam}}</ref>


== Legacy ==
== Legacy ==

Revision as of 03:42, 8 October 2024

Bangladesh Khelafat Andolon is an Islamist political party in Bangladesh, established by Mohammadullah Hafezzi, a disciple of Ashraf Ali Thanwi, in 29 November 1981, aims to contribute to the global movement for establishing Khilafa and to establish Khilafat in Bangladesh.[1] Since its inception, the support of the party has remained confined within the conservative sectors of the Ulema.[2] The party experienced various splits due to personality clashes. This party once had a good influence in the Qawmi Madrasa circle. It is not in the previous position in politics and Qawmi Madrasa circle due to various reasons including split in the party, change in position of top leadership. So far none of this party could become a member of Parliament.[3] It is a part of Umbrella organisation Hefazat-e-Islam Bangladesh.

Origins

তদানীন্তন পাকিস্তানের রাষ্ট্রপ্রধান আইয়ুব খান থেকে শুরু করে জিয়াউর রহমান পর্যন্ত প্রায় সকল রাষ্ট্রনায়ককেই শুভাকাঙ্ক্ষা মুলক উপদেশ এর মাধ্যমে দেশে ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা এবং এ দায়িত্ব উপেক্ষা করার পরিণতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন পত্রের মাধ্যমে তিনি। কখনও সাক্ষাতে পরামর্শ দিয়ে নসীহত করেছেন। শাসকরা ইসলামী হুকুমত কায়েম তো দূরের কথা অনৈসলামিক কার্যকলাপও বন্ধ করতে পারেননি। যখন ওলামায়ে কেরামরা লাঞ্ছিত-অপমানিত হচ্ছিল,কোন আলেমের রাজপথে দাঁড়িয়ে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলার সাহস ছিলোনা। ঠিক তখনই হাফেজ্জী তওবার ডাক দিয়ে সরাসরি সক্রিয় রাজনীতিতে অবতীর্ণ হন এবং ১৯৮১ সালের ১৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে সরকারি হিসেবে প্রায় ৫০জন প্রার্থীর মধ্যে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন।[4] In 29 November 1981, he formed the party in a লালবাগ শায়েস্তা খাঁ হল in Dhaka. The first structure of the party include 31 central committee, 25 in District committee, 21 in Mahquma, 15 in Thana, 11 in Union, 9 in Village. The 7 members subcommittee was established for making Declaration.[5] Mohammadullah Hafezzi, a pir , was known only to a small circle of his followers until he formed the party to support his candidature in the Presidential election in 1981. In a surprising result he bagged 1.79 percent of votes cast and made the presence of his party felt in the political landscape.[6] শাইখুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক, চরমোনাইয়ের মরহুম পীর মাওলানা সৈয়দ মোঃ ফজলুল করিম এবং মুফতি ফজলুল হক আমিনী সাহেব রহ: ছিলেন হাফেজ্জী হুজুর (রহ)-এর ছাত্র ও মুরীদ। তিনজনকেই তিনি খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর নিযুক্ত করেন । জমিয়ত নেতা মাওলানা আব্দুল করিম শায়খে কৌড়িয়া, মাওলানা শামসুদ্দিন কাসেমী, শীর্ষ আলেম মাওলানা শাহ ফয়জুর রহমান, মাওলানা আবুল হাসান যশোরী, মুফতি ইউসুফ ইসলামাবাদী ও মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিসবাহসহ দেশবরেণ্য প্রায় সকল ওলামায়ে কেরামই বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত ও সক্রিয় ছিলেন।[4]

Development

ইরাক-ইরান ২টি মুসলিম রাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ যুদ্ধ চলছিল। এ যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য ১৯৮২ সালের ২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের পক্ষ থেকে হাফেজ্জী হুজুর রহ: ইরান সফরে যান । ইরানের প্রেসিডেন্ট এবং সে দেশের শীর্ষনেতৃবৃন্দের সাথে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে মতবিনিময় করেন। ইরান থেকে তিনি পবিত্র মক্কা নগরীতে হজ পালন করতে যান। সৌদি আরব সরকারও হযরতকে বিশেষ মর্যাদায় ভূষিত করেন। হজ্জ শেষে ৭ অক্টোবর ১৯৮২ সালে হাফেজ্জী হুজুর ইরাক সফরে যান। ৯ অক্টোবর ইরাকের প্রেসিডেন্টের সাথে যুদ্ধ বন্ধে মতবিনিময় করেন, প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের অনেক প্রশ্নের জবাব দেন এবং ইরাকে ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠার আহবান জানান হাফেজ্জী হুজুর রহ:। একপর্যায়ে প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম যুদ্ধ বন্ধে হাফেজ্জী হুজুরের প্রস্তাবকে সমর্থন করেন। কিন্তু হাফেজ্জী হুজুরের প্রস্তাবের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দুই দেশের যুদ্ধ বন্ধ করার ইচ্ছা প্রকাশ করলেও সাদ্দাম হোসেন আন্তর্জতিক ষড়যন্ত্রকে ভেদ করে অগ্রসর হতে ব্যর্থ হলেন।[4] Mohammadullah Hafezzi travelled Iran in late 1982, which sparks a debate within the party. The Jamiat Ulema-e-Islam Bangladesh withdrawal their support from Mohammadullah Hafezzi and again start working independently.[7] Later two top leaders formed others political party, one is Bangladesh Khilafat Majlis by Azizul Haque, other is Islami Andolan Bangladesh by Fazlul Karim.[7]

১৯৮৩ সালের ২৩ জুলাই বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীরে শরীয়ত হাফেজ্জী হুজুর সকল পথ ও মতের দেশের সকল দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দকে মানবতার মুক্তির গ্যারান্টি কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী হুকুমত কায়েমের আন্দোলনে শরিক করার মহান লক্ষ্য নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠক আহবান করেন। গোলটেবিল বৈঠকে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, বাকশাল, কমিউনিস্ট পার্টি, সাম্যবাদী দল, মুসলিম লীগ, ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগ, পিপলস লীগ, রিপাবলিকান পার্টি, জামায়াত, ফরায়েজী আন্দোলন, সিপিবিসহ ৩৪টি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত হয়েছিলেন। খেলাফত আন্দোলনের এ গোলটেবিল বৈঠক উপমহাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন আলোড়ন ও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছিল। গোলটেবিল বৈঠকে হাফেজ্জী হুজুর তিন দফা দাবি পেশ করেন।1. অনতিবিলম্বে ইসলামী প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ ঘোষণা করা। 2. ইসলামী শাসনতন্ত্র রচনা করা। 3. দেশের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সরকার গঠন করে তিন মাসের মধ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান। গোলটেবিল বৈঠকের ৩নং দাবিটিই পরবর্তীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপরেখায় পরিণত হয়। হাফেজ্জী হুজুরের এ প্রস্তাবটি সকল দলের গণদাবিতে পরিনত হয় এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।[4] ১৯৮৩ সালে ১৪ ডিসেম্বর রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসম্মেলন। সম্মেলন শেষে এরশাদ সরকারের জরুরি অবস্থা ভঙ্গ করে লক্ষ লক্ষ মানুষের বিশাল মিছিল নিয়ে বায়তুল মোকাররমে একটি ঐতিহাসিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেই সমাবেশে হযরত হাফেজ্জী হুজুর ঘোষণা করেন বর্তমান সরকার না ইসলামী সরকার, না জাতীয় সরকার। এখন দেশে ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় জনগণ একটি ইসলামী সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায়।[4] ১৯৮৪ সালের ২১ অক্টোবর হযরত হাফেজ্জী হুজুরের নেতৃত্বে দশটি দলের সমন্বয়ে গঠিত হয় সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদ। একই বছর ২১ শে ডিসেম্বর রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউতে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশটি লক্ষ লক্ষ মানুষের জনসমুদ্রে পরিণত হয়। সভাপতির ভাষণে হাফেজ্জী হুজুর বলেন, দুর্নীতির গণতন্ত্রের বদলে আমিরুল মুমিনীন, মজলিসে শুরার পদ্ধতি এবং কোরআন-সুন্নাহর শাসন প্রবর্তনের জন্যই আমার সংগ্রাম । সমাবেশে সর্বদলীয় জাতীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।[4] ১৯৮৫ সালের ২৫ জুলাই হাফেজ্জী হুজুর লন্ডনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন। সম্মেলনে মুসলিম রাষ্ট্রসমূহে ইসলামী শাসনপ্রতিষ্ঠায় হাফেজ্জী হুজুর ৫ দফা দাবি উত্থাপন করেন।[4]

Ideology

The program of Bangladesh Khilafat Andolan includes the introduction of the principles of the Qur’an and Sunnah in the construction of the state, reorientation of the judicial system towards Sharia law, Islamization of the educational system, reorganization of Zakat and Waqfs, etc. The party is also opposed to the Ahmediyya community, demanding that they be declared non-Muslims.[2]

Electoral performance

১৯৮৬ সালে পুণরায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রার্থী হয়ে হাফেজ্জী হুজুর বটগাছ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সেই নির্বাচনে তিনি সরকারি হিসেবে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন।[4]

However, the results of the election of 2001 demonstrate that the support-base of the party has dwindled remarkably. None of the 30 candidates of the party managed to secure 2 percent of votes cast in their respective constituencies.[2]


Top leaders of party met with prime minister in 23 November 2023 and 25 November confirmed to take participate in 2024 General election, which was boycotted by all opposition parties.[3]

Administration

The head of the party is called “Ameer-e-Shariat.” The party has three decision-making bodies: Majlish-e-Shura (Consultative Council), Majlish-e-Amela (Working Committee) and Majlish-e-Umumhi (General Council). The Ameer appoints the Secretary General in consultation with the members of the Majlish-e-Shura. All members of the organization have to take two oaths before the head of the organization: an oath of allegiance and an oath of jihad.[2]

Factionalism

The party has experienced several splits over the last two decades most of which can be attributed to personality clashes rather than ideological differences.[2] After Hafezzi's death, two sons Ahmadullah Ashraf and Hamidullah and daughter's son-in-law late Fazlul Haque Amini were involved in a dispute over the leadership of the Khilafat movement and the management of Jamia Nooria Madrasa founded by him.[8] ১৯৮৭ সালের ৮ মে হাফেজ্জীর জানাজার নামাজের পূর্বে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের সভায় হাফেজ্জীর বড় সাহেবজাদা শাহ আহমাদুল্লাহ আশরাফকে দলের ভারপ্রাপ্ত আমীর এবং ৩ জুলাই ১৯৮৭ ইং দলের মজলিসে শূরার অধিবেশনে তিনি সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের ‘আমীরে শরীয়ত’ নির্বাচিত হন।[4] At the same time, he also took charge of the madrasa. Fazlul Haque Amini left the madrasa and formed a separate party due to family disputes. On the other hand, Hamidullah also formed a separate Khilafat movement at one stage.[8] Comparatively speaking, the faction led by Shah Ahmadullah Asraf, the elder son of Hafezzi, has a greater following than the other faction.[2] আহমদুল্লাহ আশরাফের বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার সময় তাঁর দল ও মাদ্রাসা নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়ান তাঁর ছেলেরা অর্থাৎ হাফেজ্জী হুজুরের নাতিরা। আহমদুল্লাহ আশরাফের নয় ছেলে। দ্বিতীয় ছেলে হাবিবুল্লাহ মিয়াজী মাদ্রাসা পরিচালনা করেন। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর দলটির মহাসচিব পদ থেকে পদত্যাগ করেন জাফরুল্লাহ খান। এসময় দলের ভারপ্রাপ্ত আমির ছিলেন আতাউল্লাহ হাফেজ্জী। এ অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত আমির দলের কার্যনির্বাহী কমিটি ভেঙে দিয়ে ১১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেছেন। একই সঙ্গে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনের লক্ষ্যে আজ শনিবার ঢাকার কামরাঙ্গীরচর জামিয়া নূরিয়া মাদ্রাসায় দলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল (মজলিশে শুরা) অধিবেশন ডাকা হয়েছে।[8] ২৯ নভেম্বর আতাউল্লাহ আমির নির্বাচিত হন। মহাসচিব হয়েছেন সদ্য পদত্যাগী জাফরুল্লাহ খান।[9] এই কমিটির বিরুদ্ধে বিবৃতি দেন হাবিবুল্লাহ মিয়াজী। তিনি তার পিতাকে দলের আমির দাবি করেন।[10] ২০১৭ সালের ১৭ জানুয়ারি দলের মহাসচিব হন হাবিবুল্লাহ মিয়াজী।[11] ২০১৭ সালের ৬ এপ্রিল জাফরুল্লাহ খানকে আমির ও মুহিব্বুল্লাহ আশরাফকে মহাসচিব করে দলের একাংশ ৪০ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করে।[12] ২০১২ সালে সমমনা ১২টি ইসলামি দল নিয়ে একটি জোট গঠিত হয় যার সমন্বয়কের ভূমিকা পালন করেছিলেন জাফরুল্লাহ খান। সে সময় ১২ দলের পেছনে জামায়াতের ইন্ধন এবং মাওলানা খান এর বিরুদ্ধে জামায়াত সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠে। তখন থেকেই তিনি খেলাফত আন্দোলনে অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন।[13]

Legacy

The party can be credited with being the first Islamist political party in Bangladesh to be led by a pir and to put up a candidate for the highest public office.[1] A large number of workers of the party come from the madrassahs, particularly qwami madrassahs, while a significant number of the Islamist leaders including Azizul Huq, Fazlul Huq Aminee and Syed Fazlul Karim – the pir of Charmonai, who now lead various parties, had been in leading positions in the BKA at one point or another.[2] Mahfuz Alam, a member of constitution reformation Commission stated that it was the first political party in Bangladesh which talk about Khilafat in Bangladesh.[14]

See also

References

  1. ^ a b Riaz & Fair 2011, p. 52.
  2. ^ a b c d e f g Riaz & Fair 2011, p. 53.
  3. ^ a b Zahid, Salim (25 November 2023). "Four Key Islamist Parties Forego Participation in the Upcoming Elections". Prothom Alo.
  4. ^ a b c d e f g h i Hamidi, Mujibur Rahman (6 December 2021). "Bangladesh Khilafat Andolan and Hafezzi Hujur: Historical and Traditional Perspectives". Rahmat News. Jamia Nuria Islamia, Dhaka.
  5. ^ "Hafezzi Huzur has formed the party". The Sangbad. 30 November 1981. p. 1.
  6. ^ Riaz, Ali; Fair, Carol Christine, eds. (2011). Political Islam and Governance in Bangladesh. Routledge. p. 52. ISBN 978-0-203-84530-1.
  7. ^ a b Arman, Waliullah (7 November 2018). "Looking Back at the 1990s and Its Tumultuous Era". Fateh24.com.
  8. ^ a b c "Hafezzi's Sons Fought for Control; Now His Grandsons Are in Conflict". Prothom Alo. 29 November 2014.
  9. ^ "Ataullah Appointed Amir of Khilafat; Jafarullah Returns as Secretary General". Prothom Alo. 30 November 2014.
  10. ^ "The Religious Parties Have Fallen Silent". Prothom Alo. 27 August 2015.
  11. ^ "Khelafat Andolon elects Ataullah as Amir, Habibullah as Secretary General". Our Islam. 17 January 2017.
  12. ^ "The Khilafat Andolan Faces Another Split". Prothom Alo. 7 April 2017.
  13. ^ Ryan, Rokon (8 April 2017). "Khilafat Andolan split again! What's behind?". Our Islam.
  14. ^ Sharif, Sajjad (2 October 2024). "The Mass Uprising Itself Marks a Major Settlement". Prothom Alo.

Facebook