সাউথ ইস্টার্ন প্রধান রেলপথ
| সাউথ ইস্টার্ন প্রধান রেলপথ | |||
|---|---|---|---|
 ২০০৯ সালে চ্যারিং ক্রস স্টেশনে সাউথইস্টার্ন ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট | |||
| সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||
| স্থিতি | পরিচালনাগত | ||
| মালিক | নেটওয়ার্ক রেল | ||
| অঞ্চল | বৃহত্তর লন্ডন দক্ষিণ পূর্ব ইংল্যান্ড | ||
| বিরতিস্থল | |||
| স্টেশন | ২৯ | ||
| পরিষেবা | |||
| ধরন | কমিউটার রেল, আঞ্চলিক রেল | ||
| ব্যবস্থা | ন্যাশনাল রেল | ||
| পরিচালক | এসই ট্রেনস | ||
| ডিপো | |||
| রোলিং স্টক | ক্লাস ৩৭৫ "ইলেক্ট্রোস্টার" ক্লাস ৩৭৬ "ইলেক্ট্রোস্টার" ক্লাস ৩৭৭ "ইলেক্ট্রোস্টার" ক্লাস ৩৯৫ "জ্যাভলিন" ক্লাস ৪৬৫ "নেটওয়ার্কার" ক্লাস ৪৬৬ "নেটওয়ার্কার" | ||
| ইতিহাস | |||
| চালু | ১৮৪২-৪৪ পর্যায় | ||
| কারিগরি তথ্য | |||
| ট্র্যাকসংখ্যা | ৫ (হাঙ্গারফোর্ড ব্রিজ জুড়ে) ৪ (চ্যারিং ক্রস-বরো মার্কেট) ২ (বরো মার্কেট-লন্ডন ব্রিজ) ১২ (লন্ডন ব্রিজ-বারমন্ডসে বিভক্ত ব্রাইটন রেলপথ সহ) ৫ থেকে ৬ (বারমন্ডসে বিভক্ত-নিউ ক্রস) ৪ (নিউ ক্রস-অরপিংটন) ২ (অর্পিংটন-ডোভার) | ||
| ট্র্যাক গেজ | ১,৪৩৫ মিলিমিটার (৪ ফুট ৮ ১⁄২ ইঞ্চি) আদর্শ গেজ | ||
| বিদ্যুতায়ন | ৭৫০ ভোল্ট ডিসি তৃতীয় রেল ২৫ কেভি ৫০ হার্জ এসি ওভারহেড লাইন (অ্যাশফোর্ড) | ||
| চালন গতি | ১০০ মেইল/ঘণ্টা (১৬১ কিমি/ঘণ্টা), সর্বোচ্চ | ||
| |||
সাউথ ইস্টার্ন মেইন লাইন বা দক্ষিণ পূর্ব প্রধান রেলপথ হল যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ পূর্ব ইংল্যান্ডের একটি দীর্ঘ দূরত্বের রেলপথ, সেভেনোয়াকস, টনব্রিজ, অ্যাশফোর্ড ও ফোকস্টোন হয়ে ডোভার পর্যন্ত বিস্তৃত ও কেন্ট অতিক্রমকারী তিনটি প্রধান রুটের মধ্যে একটি। অন্যান্য রুটসমূহ হল চ্যাথাম প্রধান রেলপথ, যা উত্তর কেন্ট উপকূল বরাবর চ্যাথাম হয়ে রামসগেট বা ডোভার পর্যন্ত বিস্তৃত এবং হাই স্পিড ১ যা কেন্টের মধ্যভাগ মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়ে ফোকস্টোনের উপকূলে পৌঁছায়, যেখানে এটি চ্যানেল টানেলে প্রবেশ করে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]নির্মাণ
[সম্পাদনা]রেলপথটি সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ে (এসইআর) দ্বারা নির্মিত হয়েছিল, যেটি লন্ডন, চ্যাথাম অ্যান্ড ডোভার রেলওয়ের (এলসিডিআর) সাথে প্রতিযোগিতায় ছিল, তাই এটি কেন্টে রুটের একটি নকল বা অনুরুপ রেলপথ ছিল।
মূল প্রধান রেলপথটি ১৮৩৬ সালে পার্লামেন্টের আইন দ্বারা অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। প্রথম অনুমোদিত রুটটি লন্ডন ব্রিজ থেকে অক্সটেড, টনব্রিজ,[ক] মেইডস্টোন, অ্যাশফোর্ড হয়ে ফোকস্টোন পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।[২] রুটটি বিদ্যমান লন্ডন অ্যান্ড ক্রয়েডন রেলওয়ে এবং লন্ডন অ্যান্ড গ্রিনিচ রেলওয়ে কোম্পানির ট্র্যাকসমূহ ব্যবহার করে নির্মিত হয়।[৩] এসইআর কোম্পানির অতিরিক্ত মূলধন ছিল না। খরচ কমানোর ব্যবস্থা হিসাবে, কর্বেটস লেনের পরিবর্তে সারের নরউডে লন্ডন অ্যান্ড ক্রয়ডন রেলওয়ের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য অনুমোদন ১৮৩৭ সালে প্রদান করা হয়েছিল।[খ] যাইহোক, লন্ডন অ্যান্ড ব্রাইটন রেলওয়ে ১৮৩৭ সালে নরউড থেকে দক্ষিণ দিকে রেলপথ নির্মাণের জন্য অনুমোদন লাভ করে।[৪] সংসদের দ্বারা এটি প্রস্তাব করা হয়েছিল, যে এসইআর যদি আরও দক্ষিণে তার সংযোগস্থল তৈরি করে, তবে ১২ মাইল (১৯ কিমি) সমান্তরাল উপত্যকায় চলমান রেলপথসমূহ এড়িয়ে করা যেতে পারে। লন্ডন অ্যান্ড ব্রাইটন কোম্পানি রেলপথটি লাইনটি নির্মাণ করবে এবং এটি সম্পূর্ণ করার পরে এসইআর ক্রয় করবে। উভয় সংস্থাই উক্ত রুটে ট্রেন পরিচালনা করবে।
রোলিং স্টক
[সম্পাদনা]এসই ট্রেনের ক্লাস ৩৭৫ ও ক্লাস ৩৭৬ ইলেক্ট্রোস্টার এবং পুরোনো ক্লাস ৪৬৫ ও ক্লাস ৪৬৬ নেটওয়ার্কার ইউনিটের বহর ব্যবহার করে পরিষেবাগুলি গঠিত হয়। পূর্বে সাউদার্ন দ্বারা পরিচালিত ক্লাস ৩৭৭ বা ক্লাস ৪৫৫ লন্ডন টার্মিনাস ও লন্ডন ব্রিজের মধ্যবর্তী রেলপথে পরিচালিত হত।
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ The modern spelling of "Tonbridge" was not adopted as the official spelling until 1870.[১]
- ↑ As it was until 21 March 1889, following the passing of the Local Government Act 1888.