জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে শেখ মুজিবুর রহমান
এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ।(নভেম্বর ২০২৪) |
বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে প্রধানত বাংলা ও পাশাপাশি অন্যান্য ভাষায় বিপুল সংখ্যক রচনা, বই, পুস্তিকা রচিত হয়েছে। বাংলাদেশের বহু প্রতিষ্ঠান ও বিষয়বস্তুর নামকরণ শেখ মুজিবুর রহমানের নামানুসারে করা হয়েছে। তার জীবনের উপর বিভিন্ন চলচ্চিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মিত হয়েছে।
প্রামাণ্যচিত্র
[সম্পাদনা]- ১৯৭২: হি ইজ্ ব্যাক, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র।
- ১৯৭২: বাংলাদেশ, শেখ মুজিবুর রহমানের দেশ গঠনের কর্মকাণ্ডের উপর যুক্তরাষ্ট্রের এবিসি টিভি কর্তৃক নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র।
- ১৯৭২: ডেভিড ফ্রস্ট প্রোগ্রাম ইন বাংলাদেশ, শেখ মুজিবুর রহমানের সাক্ষাৎকার ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র। ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের উপর ভিত্তি করে এটি নির্মাণ করেন।
- ১৯৭৩: রহমান, দ্যা ফাদার অফ বেঙ্গল, জাপানি পরিচালক নাগাসি ওশিমা পরিচালিত শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত জীবন, তার প্রাত্যহিক কর্মকাণ্ড ও পরবর্তী পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র।
- ১৯৭৩: "ওয়েলকাম বঙ্গবন্ধু", জাপানে শেখ মুজিবুর রহমানের রাষ্ট্রীয় সফরের উপর ভিত্তি করে জাপানের মাইনিচি প্রডাকশনস এর প্রযোজনায় নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র। ২০২২ সালে জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশে অবস্থিত জাপানের দূতাবাস, "বঙ্গবন্ধুর জাপান সফর" শিরোনামে বাংলা অডিও এবং জাপানি সাবটাইটেল সহ প্রামাণ্যচিত্রটির ডিজিটালি রিমাস্টার করা সংস্করণ প্রকাশ করে।[১]
- ১৯৯৬: চিরঞ্জীব বঙ্গবন্ধু, শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র। ১০ আগস্ট বি এম সালাউদ্দিনের প্রযোজনায় এর নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৫ আগস্ট প্রচারিত হয়। চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরে ২০০৯-২০১০ অর্থবছরে প্রামাণ্যচিত্রটি ডিজিটাল ফিল্মে পুনঃনির্মিত হয়।
- সেই অন্ধকার, প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবৃতিতে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র।
- বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ, বিশ্বজিত সাহা ও শ্যামল দত্ত পরিচালিত প্রামাণ্যচিত্র।
- ২০১০: দ্যা স্পিচ, শেখ মুজিবুর রহমানের সাতই মার্চের ভাষণের বিশ্লেষণ নিয়ে ফাখরুল আরেফিন খান পরিচালিত প্রামাণ্যচিত্র। সাক্ষাৎকার ভিত্তিক এই প্রামান্যচিত্রে উঠে এসেছে ভাষণ রেকর্ডিং এর পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন এবং কঠোর গোপনীয়তার মধ্যে সংরক্ষণের ঘটনা সমূহ।
- ২০১২: অসমাপ্ত মহাকাব্য, শেখ মুজিবুর রহমানের "অসমাপ্ত আত্মজীবনীর" উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র।
- ২০১৪: টি-৫৪, মাছরাঙা টেলিভিশনের প্রযোজনায় শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র।
- ২০১৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত “হাসিনা: এ ডটার'স টেল” তথ্যচিত্রে শেখ হাসিনা নিজ ভাষ্যে তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড বিবৃত করেন।[২]
- ২০১৯: বঙ্গবন্ধু থেকে বিশ্ববন্ধু, মুজিববর্ষ উপলক্ষে শেখ মুজিবুর রহমানের উপর নির্মিত বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র।
- ২০২১: বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন ও বাংলাদেশের অভ্যুদয়, সৈয়দ সাবাব আলী আরজু পরিচালিত শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে নির্মিত পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র। এটি 'শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্যচিত্র' শাখায় ৪৫তম আসরে বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে।[৩]
- ২০২৩: দ্য অ্যাসাসিন নেক্সট ডোর, কানাডিয়ান ডকুমেন্টারি সিরিজ দ্য ফিফথ এস্টেট-এর একটি পর্ব, শেখ মুজিবুর রহমানের ঘাতক নূর চৌধুরীর উপর প্রকাশিত হয়েছিল।[৪]
চলচ্চিত্র
[সম্পাদনা]- ১৯৭৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত "সংগ্রাম" চলচ্চিত্রের একটি দৃশ্যে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন শেখ মুজিবুর রহমান।[৫] চলচ্চিত্রটিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের যুদ্ধ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তাদের অবদানকে দেখানো হয়েছে।[৬]
- ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মৃত্যুঞ্জয় দেবব্রত পরিচালিত “যুদ্ধশিশু” নামক ভারতীয় বাংলা-হিন্দি চলচ্চিত্রে প্রদীপ গঙ্গোপাধ্যায় শেখ মুজিবুর রহমানের চরিত্রে অভিনয় করেন।[৭][৮]
- ২০২১: "তারুণ্যের আলোক শিখা", শেখ মুজিবুর রহমানের উপর নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।
- ২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত “টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই” চলচ্চিত্রে শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশব হতে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত ঘটে যাওয়া বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ঘটনা দেখানো হয়, শান্ত খান শেখ মুজিবুর রহমানের চরিত্রে অভিনয় করেন।[৯]
- ২০২০ সালে “আগস্ট ১৯৭৫” নামে শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ড পরবর্তী ঘটনা নিয়ে বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়, যা ১৫ আগস্ট ২০২০ তারিখে মুক্তির পরিকল্পনা থাকলেও করোনা মহামারিজনিত জটিলতার কারণে এর মুক্তির তারিখ পিছিয়ে যায়।[১০][১১] ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়।[১২]
- ২০২১ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী অবলম্বনে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র “চিরঞ্জীব মুজিব” নির্মাণ করা হয়।[১৩][১৪] এটি ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর মুক্তি পায়। ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে নির্মিত ছবিটিতে শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের ১৯৪৯ থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত চিত্রিত হয়।[১৫]
- ২০২৩: "বঙ্গমাতা", শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জীবনের উপর নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটিতে শেখ মুজিবুর রহমানের চরিত্রে অভিনয় করেছেন মনির আহমেদ শাকিল।[১৬]
- ২০২৩: "দুঃসাহসী খোকা", মুশফিকুর রহমান গুলজারের পরিচালনায় সরকারি অনুদানে নির্মিত চলচ্চিত্রটিতে শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম থেকে কৈশোর ও যৌবনের (১৯২০-১৯৩৮) সময়কে তুলে ধরা হয়েছে।[১৭][১৮]
- ২০২৩: “মুজিব: একটি জাতির রূপকার”, নির্মাতা শ্যাম বেনেগালের পরিচালনায় বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীভিত্তিক চলচ্চিত্র।[১৯][২০] চলচ্চিত্রটি বাংলা, হিন্দি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[২১][২২]
- ২০২৪: “৫৭০”, শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড পরবর্তী দাফন পর্যন্ত ৩৬ ঘন্টার ঘটনাবলী নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র।[১৬][২৩]
- "হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি", বঙ্গবন্ধুর উপর নির্মিত চিত্রপরিচালক এখলাস আবেদিন পরিচালিত চলচ্চিত্র।[২৪]
টেলিভিশন
[সম্পাদনা]- ১৯৯৬: নিস্বাসে তুমি বিশ্বাসে তুমি, কায়েস চৌধুরী পরিচালিত শেখ মুজিবুর রহমানের উপর নির্মিত প্রথম নাটক ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র। ১৫ আগস্ট বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রামাণ্যচিত্রটি প্রচারিত হয়।
- শেখ মুজিব রিসার্চ সেন্টার লন্ডনের অর্থায়নে লেখক ও সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী তার স্বলিখিত রাজনৈতিক উপন্যাস “পলাশী থেকে ধানমন্ডি” অবলম্বনে ২০০৭ সালে একই নামে একটি টেলিভিশন চলচ্চিত্র তৈরি করেন, যেখানে শেখ মুজিব চরিত্রে অভিনয় করেন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়।[২৫]
থিয়েটার
[সম্পাদনা]- ২০২১: ২৮৮ দিন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে শেখ মুজিবুর রহমানের কারাবন্দী জীবনের উপর নির্মিত মঞ্চনাট্য।[২৬]
- ২০২১: অভিশপ্ত আগস্ট, শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের উপর নির্মিত বাংলাদেশ পুলিশ নাট্যদলের মঞ্চায়ন। মঞ্চনাট্যটির পরিকল্পনা, গবেষণা ও তথ্য সংকলন করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের অ্যাডিশনাল আইজি হাবিবুর রহমান। রচনা ও নির্দেশনায় ছিলেন পুলিশ পরিদর্শক মো. জাহিদুর রহমান।
অ্যানিমেশন
[সম্পাদনা]- ২০২০ সালের ১৬ই মার্চ বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল সেবা নগদ শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাদের ফেসবুক ও ইউটিউব পাতায় শেখ মুজিবের জীবনীভিত্তিক দুই মিনিটের একটি অ্যানিমেটেড ভিডিওচিত্র প্রকাশ করে।[২৭][২৮]
- ২০২০ সালে অধ্যাপক ড. মোঃ হানিফ সিদ্দিকী পরিচালিত তসলিমা খানম প্রযোজিত অ্যাগামীল্যাবস প্রতিষ্ঠানের কারিগরি সহযোগিতায় শেখ মুজিবকে নিয়ে “খোকা থেকে বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা” নামে এনিমেশন চলচ্চিত্র নির্মাণ করে যার প্রথম ১৯ মিনিট ২০ সেকেন্ড বাংলাদেশের জনপ্রিয় টেলিভিশন একুশে টিভিতে ২০২০ সালের ১৭ই মার্চ সম্প্রচারিত হয়। [২৯] ২০২১সালের ১৭ই মার্চ একুশে টিভিতে চলচ্চিত্রটির প্রথম ৪০ মিনিট সম্প্রচারিত হয়। [৩০] এবং সর্বশেষ ২০২১ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বর ১ঘণ্টা ৩২ মিনিটের পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ইউটিউবে প্রকাশ করা হয়। [৩১]
- ২০২০ সালে তথ্য ও গবেষণা কেন্দ্রের অর্থায়নে শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা ও বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখিত "মুজিব আমার পিতা" গ্রন্থ অনুসরণে একই নামে একটি অ্যানিমেটেড কার্টুন চলচ্চিত্র নির্মাণাধীন ছিল।[৩২] এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে ২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মুক্তি পায়।[৩৩]
- ২০২৩ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের লেখা ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ অবলম্বনে "মুজিব ভাই" নামে অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র নির্মাণ করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের মোবাইল গেম ও অ্যাপ্লিকেশনের দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্প।
- ২০২৩: আমাদের ছোট রাসেল শোনা, শেখ রাসেলকে নিয়ে নির্মিত অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র, যেখানে শেখ মুজিবুর রহমান চিত্রিত হয়েছেন।
- ২০২৩: খোকা, আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশব-কৈশোরকে ভিত্তি করে নির্মিত ১০ পর্বের অ্যানিমেশন সিরিজ। অ্যানিমেশন সিরিজটি যৌথভাবে তৈরি করেছে মার্স সল্যুশন, টিম এসোসিয়েট, ম্যাজিক ইমেজ এবং প্রোল্যান্সার স্টুডিও।
গান
[সম্পাদনা]- ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে ভারতীয় গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার “শোনো একটি মুজিবুরের থেকে” গানটি রচনা করেন এবং লোকসংগীত শিল্পী অংশুমান রায় গানটিতে সুরারোপ করেন। পরবর্তীতে গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার নিজেই “দ্য ভয়েস অফ নট ওয়ান, বাট মিলিয়ন মুজিবরস সিঙ্গিং” নামে গানটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন, যেটি গেয়েছিলেন শিল্পী কবরী নাথ।[৩৪][৩৫]
- ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে হাসান মতিউর রহমান কর্তৃক “যদি রাত পোহালে শোনা যেত, বঙ্গবন্ধু মরে নাই” গানটি রচিত হয়, যাতে সুরারোপ করেন মলয় কুমার গাঙ্গুলী। গানটি ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দেই ফ্রান্সে শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে আওয়ামী লীগের দলীয় সম্মেলনে প্রথম গাওয়া হয়।[৩৬]
- ২০২০: তুমি বাংলার ধ্রূবতারা, মুজিববর্ষ উপলক্ষে কবি কামাল চৌধুরী রচিত গান। গানটির সুরারোপ করেছেন নকীব খান।
সাহিত্য
[সম্পাদনা]- ১৯৭৩ সালে ফরাসি বুদ্ধিজীবী বার্নার্ড হেনরি লেভি Bangla-Desh, Nationalisme dans la révolution বা Les Indes Rouges, বাংলায় বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হচ্ছিল নামের বইয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে শেখ মুজিবকে নিজস্ব দৃষ্টিতে বিশ্লেষণাত্মকভাবে তুলে ধরেছেন।[৩৭]
- ১৯৭৪ সালে পাকিস্তানি সাংবাদিক কুতুবউদ্দিন আজিজ তার "ব্লাড এন্ড টিয়ারস" নামক বইতে শেখ মুজিবকে নেতিবাচকরূপে তুলে ধরেন।
- ১৯৭৮ সালে আনন্দবাজার পত্রিকার সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাসগুপ্ত "মিডনাইট ম্যাসাকার ইন ঢাকা" নামের বইতে শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ডের তদন্ত নিয়ে তার নিজস্ব বাস্তব অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। [৩৮]
- ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে মার্কিন সাংবাদিক লরেন্স লিফশুলৎস তার “তাহেরের স্বাক্ষ্য - বাংলাদেশ: একটি অসমাপ্ত বিপ্লব” বইয়ে কর্নেল আবু তাহেরের ভাষ্য অনুযায়ী শেখ মুজিব ও তার হত্যাকাণ্ডকে বর্ণনা করেছেন।[৩৯]
- ১৯৮৬- ফ্যাক্টস এন্ড ডকুমেন্টস: বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড (অধ্যাপক আবু সাইয়িদ)। ফ্যাক্টস এন্ড ডকুমেন্টস: বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড হলো বাংলাদেশের অন্যতম সংবিধান প্রণেতা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, পাবনা -১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশের সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ রচিত একটি বই যাতে তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে তার গবেষণালব্ধ তথ্য ও দলিলাদি উপস্থাপন করেছেন।
- ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে অ্যান্থনি মাসকারেনহাস কর্তৃক রচিত “বাংলাদেশ: রক্তের ঋণ” নামক গ্রন্থে লেখক যুদ্ধ পরবর্তী সময় হতে মৃত্যু পর্যন্ত শেখ মুজিবুর রহমানকে কেন্দ্র করে সংঘটিত ঘটনাবলি দলিল হিসাবে তুলে ধরেছেন।[৪০]
- ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশের আইনজীবী ও সাংবাদিক মুহাম্মদ নূরুল কাদির তার দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা নামক বইতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে শেখ মুজিবুর রহমানকে তুলে ধরেন।
- হালিম দাদ খান “বাংলাদেশের রাজনীতি ১৯৭২ – ১৯৭৫” নামে একটি বই লেখেন, যা আগামী প্রকাশনী থেকে ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়। শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভুল তথ্য সন্নিবেশনের কারণে বইটি সমালোচিত হয়।[৪১][৪২]
- বাংলাদেশি কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত “জোছনা ও জননীর গল্প” উপন্যাসে মুক্তিযুদ্ধকালীন শেখ মুজিবুর রহমানকে চরিত্র হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।[৪৩]
- সাংবাদিক আমির হোসেন ২০০৮ সালে এডর্ন পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বইয়ে মুক্তিযুদ্ধকালীন শেখ মুজিবুর রহমানকে তুলে ধরেন,[৪৪] এছাড়াও ২০০৯ সালে একই প্রকাশনী থেকে বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন নামে তার আরেকটি গ্রন্থ রয়েছে, যেখানে তিনি শেখ মুজিব ও তাজউদ্দীনের সম্পর্ক তুলে ধরেন।[৪৫][৪৬] এর পূর্বে তিনি ১৯৮০ সালে তৎকালীন প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে ইশতিয়াক হাসান ছদ্মনামে মুজিব হত্যার অন্তরালে নামক বই প্রকাশ করেন, যেখানে তিনি শেখ মুজিব হত্যা নিয়ে সাংবাদিকদের সংগৃহীত তথ্য ও বিবৃতি তুলে ধরেন।[৪৫][৪৭]
- ২০১১ সালে শর্মিলা বসু তার "ডেড রেকনিং: ১৯৭১ এর বাংলাদেশ যুদ্ধের স্মৃতি" নামক সমালোচিত গ্রন্থে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শেখ মুজিবকে তুলে ধরেন।
- হুমায়ূন আহমেদ তার “দেয়াল” নামক উপন্যাসে বাংলাদেশের যুদ্ধপরবর্তী সময়ে শেখ মুজিবুর রহমানকে চিত্রায়িত করেছেন। তবে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভুল তথ্য সমন্বয়ের জন্য হাইকোর্ট বইটির প্রকাশে সাময়িকভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল।[৪২][৪৮] পরবর্তীতে হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী হুমায়ুন আহমেদের নিজস্ব তথ্য সংশোধনীসহ পরিমার্জিতরূপে বইটি ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয়।[৪৯][৫০]
- মিজানুর রহমান খান শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দলিলের ভিত্তিতে “মার্কিন দলিলে মুজিব হত্যাকাণ্ড” নামে একটি বই রচনা করেন, যা প্রথমা প্রকাশন থেকে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।[৫১][৫২]
- বাংলাদেশী-কানাডীয় লেখক নিয়ামত ইমাম তার ২০১৩ সালের উপন্যাস ”দ্য ব্ল্যাক কোট”-এ শেখ মুজিবকে নেতিবাচকরূপে দেখিয়েছেন, যেখানে মুজিবকে একজন ভয়ঙ্কর স্বৈরশাসক হিসেবে চিত্রায়িত করা হয়েছে।[৫৩]
- ২০১৪ সালে আবদুল করিম খন্দকার তার লেখা "১৯৭১ : ভেতরে বাইরে" নামক গ্রন্থে যুদ্ধকালীন ও যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে শেখ মুজিবকে তুলে ধরেন যা সমসাময়িক আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের দ্বারা মুক্তিযুদ্ধের বিকৃত ইতিহাস হিসেবে সমালোচিত হয়।[৫৪]
- ২০১৪ সালে প্রকাশিত "তাজউদ্দীন: নেতা ও পিতা" বইতে তাজউদ্দীন আহমেদের কন্যা শারমিন আহমেদ রিপি শেখ মুজিবুর রহমানকে তাজউদ্দীন আহমেদের অভিজ্ঞতা থেকে চিত্রায়িত করেন।
- ২০১৪ সালে প্রথমা প্রকাশন কর্তৃক প্রকাশিত সাংবাদিক এ বি এম মূসা তার 'মুজিব ভাই' বইতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা তুলে ধরেন। মূসা রাজনীতিক ও ব্যক্তি শেখ মুজিবকে যেভাবে দেখেছেন, বুঝেছেন, তারই লিখিত ভাষ্য এই বইটি , যা অনেকটা ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সম্পর্কের দলিল।[৫৫]
- ২০১৫ সাল থেকে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা কেন্দ্র "মুজিব" নামে বাংলা, ইংরেজি ও জাপানি ভাষায় শেখ মুজিবের অসমাপ্ত আত্মজীবনী ভিত্তিক ১০ খণ্ডের একটি শিশুতোষ গ্রাফিক নভেলের ধারাবাহিক প্রকাশ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।[টীকা ১][৫৬][৫৭]
- ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে মেজর নাসির উদ্দিন রচিত “বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর” নামের একটি গ্রন্থ আগামী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়, যেখানে লেখক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে শেখ মুজিব ও তার হত্যাকাণ্ডের সমসাময়িক ঘটনাবলি বিবৃত করেন।[৫৮]
- ২০১৫ সালে, বাংলাদেশ সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) বিভাগ শেখ মুজিবুর রহমানের দুটি আত্মজীবনী ("অসমাপ্ত আত্মজীবনী" ও "কারাগারের রোজনামচা")-এর উপর ভিত্তি করে মুজিব নামে একটি চার পর্বের শিশুতোষ কমিক বই প্রকাশ করে।
- ২০২২ সালের মার্চ মাসে, শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিকথা মুক্তিদাতা শেখ মুজিব প্রকাশিত হয়।[৫৯]
মুজিব বর্ষ
[সম্পাদনা]শেখ মুজিবুর রহমানের ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের সমসাময়িক প্রধানমন্ত্রী ও শেখ মুজিবের কন্যা শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বৈঠকে ২০২০-২১ খ্রিষ্টাব্দকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে শেখ মুজিবের জন্মশতবার্ষিকী পালনের জন্য মুজিব বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করেন।[৬০][৬১] ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত এ বর্ষ উদ্যাপন করা হয়।[৬২][৬৩] ইউনেস্কোর ১৯৫টি সদস্য দেশে এই মুজিব বর্ষ পালন করা হয়।[৬৪][৬৫]
স্থাপনা
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের প্রেরিত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ “বঙ্গবন্ধু-১” এর নামকরণ শেখ মুজিবুর রহমানের নামানুসারে করা হয়েছে।[৬৬] বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু যমুনা বহুমুখী সেতুর নাম পরিবর্তন করে “বঙ্গবন্ধু সেতু” করা হয়।[৬৭] এছাড়াও ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে গুলিস্তানে অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় স্টেডিয়াম “ঢাকা স্টেডিয়াম”-এর নাম পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম রাখা হয়।[৬৮] ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকার শেরে বাংলা নগরের আগারগাঁওয়ে অবস্থিত চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের নাম পরিবর্তন করে “বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র” পুনর্বহাল করা হয়।[টীকা ২][৬৯][৭০] ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে “ভাসানী নভো থিয়েটার” এর নাম পরিবর্তন করে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার” নামকরণ করা হয়।[৭১]
১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকার “ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চ”-কে (আইপিজিএমআর) মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় নাম রাখা হয়।[৭২] বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরপরই “জিন্নাহ সড়ক”-এর নাম পরিবর্তন করে “শেখ মুজিব সড়ক” নামে চট্টগ্রাম শহরের বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদের প্রধান সড়কের নামকরণ করা হয়।[৭৩]
বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে কলকাতার বেকার হোস্টেলের দুটি কক্ষ (২৩ ও ২৪ নং) জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়। জাদুঘরটি ৩১ জুলাই ১৯৯৮ সালে উদ্বোধন করা হয়। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে, ছাত্রাবাসে মুজিবের আবক্ষ ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়। এছাড়াও ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির একটি সড়কের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মার্গ করা হয়। কনট প্লেসের নিকটবর্তী স্থানটি ইতোপূর্বে পার্ক স্ট্রিট নামে পরিচিত ছিল।[৭৪]
২০২১ সালের ডিসেম্বরে তুরস্কের আঙ্কারায় শেখ মুজিবুর রহমানের একটি আবক্ষ ভাস্কর্য উদ্বোধন করা হয় এবং তার নামে একটি পার্কের নামকরণ করা হয়।[৭৫]
মুদ্রা ও স্ট্যাম্প
[সম্পাদনা]ক্রীড়া
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন বঙ্গবন্ধু গোল্ড কাপ নামে একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করে।[৭৬] মুজিববর্ষ উপলক্ষে নাম পরিবর্তনের পর ২০২০ সাল থেকে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল) “বঙ্গবন্ধু বিপিএল” নামে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড।[৭৭] এছাড়াও মুজিববর্ষ উপলক্ষে শেখ মুজিবের নামে ২০২০ সালের বাংলাদেশ গেমসের ৯ম আসরের নামকরণ “বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমস” করা হয়।[৭৮] তবে করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন গেমস স্থগিত ঘোষণা করে।[৭৯] ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে বিসিবি টুয়েন্টি২০ ধরনের পাঁচদলীয় ক্রিকেট প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। মুজিববর্ষের কারণে বঙ্গবন্ধু টি২০ কাপ নামে নামকরণ করা হয়।[৮০]
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই পর্যন্ত বাংলায় সাতটি, ইংরেজিতে তিনটি এবং জাপানি ভাষায় দুইটি খণ্ড প্রকাশিত হয়েছে। ইংরেজি ভাষায় গ্রাফিক নভেলটি ঢাকা লিট ফেস্ট উপলক্ষে প্রকাশিত হয়।
- ↑ ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে ন্যাম সম্মেলন উপলক্ষে নির্মীত এই কেন্দ্রের নাম “বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র” দেওয়া হয়েছিল। ২০০২ সালে এর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পর নাম পরিবর্তন করে “বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র” রাখা হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Welcome Bangabandhu 1973 (বঙ্গবন্ধুর জাপান সফর ১৯৭৩)"। Embassy of Japan in Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-০৮।
- ↑ সাগর, হোসাইন মোহাম্মদ (৯ নভেম্বর ২০১৯)। "হাসিনা, আ ডটারস টেল: হার না মানার গল্প"। বাংলানিউজ২৪ | শিল্প-সাহিত্য। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২০ ঘোষণা করেছে সরকার"। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা। ২০২২-০২-১৫। ২০২২-০২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১২।
- ↑ "The assassin next door"। CBC News। ২১ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "বঙ্গবন্ধু যে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন"। সমকাল। ১৭ মার্চ ২০২১। ৬ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২২।
- ↑ অনুপম হায়াত (১৩ ডিসেম্বর ২০১৮)। "মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২২।
- ↑ "Children of War (2014) - Cast - IMDB"। ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ সুলতানা, আইরিন (৭ জুন ২০১৪)। "'চিলড্রেন অব ওয়ার' চলচ্চিত্রে যুদ্ধশিশু কতটা ব্যক্ত এবং ..."। বাংলানিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "উল্টো হল কমলো শান্ত-দীঘির!"। বাংলা ট্রিবিউন। ২০২১-০৪-০২। ২০২২-০৩-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-০৩।
- ↑ সিদ্দিক, হাবিবুল্লাহ (১৫ আগস্ট ২০২০)। "'August 1975' awaits censor board approval" [সেন্সর বোর্ড ছাড়পত্রের অপেক্ষায় ‘আগস্ট ১৯৭৫’] (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড | গ্লিটজ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "'আগস্ট ১৯৭৫' চলচ্চিত্রের টিজার ও পোস্টার প্রকাশ"। বাংলানিউজ২৪। ৬ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ শোকদিবসে মুক্তি পেল ‘আগস্ট ১৯৭৫’, বাংলা নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম, ১৫ আগস্ট ২০২১
- ↑ "'চিরঞ্জীব মুজিব' চলচ্চিত্র স্পন্সর করছে সিকদার গ্রুপ"। ইউএনবি। ১২ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "নির্মিত হচ্ছে পূর্ণ দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'চিরঞ্জীব মুজিব'"। ইত্তেফাক। ১৩ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ মুক্তি পেল ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘চিরঞ্জীব মুজিব’, ঢাকা ট্রিবিউন, ৩১ ডিসেম্বর ২০২১
- ↑ ক খ প্রতিবেদক, বিনোদন (২০২৩-০৮-০৮)। "মুক্তি পেল 'বঙ্গমাতা'"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০২৩-০৮-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-০৯।
- ↑ "৮ সেপ্টেম্বর আসছে 'দুঃসাহসী খোকা'"। আমাদের সময় (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "'দুঃসাহসী খোকা' মুক্তি পাবে ৮ সেপ্টেম্বর"। banglanews24.com। ২০২৩-০৮-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৫।
- ↑ কাদের, মনজুর; ভট্টাচার্য, দেবারতি (২১ জানুয়ারি ২০২০)। "বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক, আসছে আগামী বছরের মার্চে"। ঢাকা, মুম্বাই: প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ ঘোষ, শুভ্রজ্যোতি (৭ অক্টোবর ২০১৮)। "শেখ মুজিবের বায়োপিকে অভিনয়ের জন্য 'রোগা চেহারার বঙ্গবন্ধু' খুঁজছেন পরিচালক শ্যাম বেনেগাল"। দিল্লি: বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বিনোদন: বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের ছবি"। প্রথম আলো। ১৬ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "ঢালিউড: বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক নিয়ে ঢাকায় ব্যস্ত শ্যাম বেনেগাল"। প্রথম আলো। ৬ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী ৩৬ ঘণ্টা নিয়ে '৫৭০'"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০২০-১০-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-১৯।
- ↑ আগস্টে মুক্তি পাচ্ছে ‘হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি’ সিনেমা, জাগো নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম, ২৮ এপ্রিল ২০২২
- ↑ পাণ্ডে, গৌতম (১১ আগস্ট ২০১৬)। "সেলুলয়েডে বঙ্গবন্ধু"। দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "কারাগারে ২৮৮দিন"। Daily Janakantha। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৯।
- ↑ নগদ (১৬ মার্চ ২০২০)। "জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধা"। ইউটিউব। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ নগদ (১৬ মার্চ ২০২০)। "জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধা" (ইংরেজি ভাষায়)। ফেসবুকে নগদের অফিসিয়াল পাতা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র"। দৈনিক সমকাল। ১৫ মার্চ ২০২০। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "অ্যানিমেশন: 'খোকা থেকে বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা'"। bdnews24.com। ১৭ মার্চ ২০২১। ৩০ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র: 'খোকা থেকে বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা'"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১১ অক্টোবর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অ্যানিমেশন মুভি 'মুজিব আমার পিতা'"। somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ ‘মুজিব আমার পিতা’ এনিমেটেড মুভির শুভমুক্তি, একুশে টিভি ডট কম, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
- ↑ পাঠ-পরিচিতি: শোন একটি মুজিবরের থেকে, গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার, পৃষ্ঠা ৭৬–৭৮, সপ্তবর্ণা, সপ্তম শ্রেণি, শিক্ষাবর্ষ ২০২০, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশ
- ↑ ভট্টশালী, অমিতাভ (১৭ মার্চ ২০১৯)। "চায়ের আড্ডায় সিগারেটের কাগজে যেভাবে জন্ম হয় 'শোন একটি মুজিবরের থেকে' গানটির"। কলকাতা: বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ আকবর, জাহিদ (১০ মার্চ ২০২০)। "'যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই' গানের নেপথ্য-কথা"। আনন্দধারা: দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হচ্ছিল - বের্নার-অঁরি লেভি"। মুক্তিযুদ্ধ ই-আর্কাইভ (ইংরেজি ভাষায়)। ২ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ Dāśagupta, Sukharañjana (জুলাই ২০১৯)। Mujiba hatyāra shaṛayantra (পিডিএফ) (Parimārjita dvitīẏa saṃskaraṇa সংস্করণ)। Ḍhākā। আইএসবিএন 978-984-91335-2-0।
- ↑ "In Conversation with Lawrence Lifschultz"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ ডিসেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "মিজানুর রহমান খান: কারা সেই 'রাঘববোয়াল'?"। প্রথম আলো | কলাম। ১৬ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বাংলাদেশের রাজনীতি ১৯৭২-১৯৭৫ – হালিম দাদ খান"। মুক্তিযুদ্ধ ই-আর্কাইভ। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর।
- ↑ ক খ মেনন, মাহমুদ (২১ মে ২০১২)। "ভুলে ভরা বই আগেই নিষিদ্ধ হওয়া উচিত ছিলো: হুমায়ূন আহমেদ"। বাংলানিউজ২৪ | শিল্প-সাহিত্য। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "হুমায়ূন আহমেদ : জোছনা ও জননীর গল্প"। বাংলানিউজ২৪ | শিল্প-সাহিত্য। ১৯ জুলাই ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ - আমির হোসেন"। মুক্তিযুদ্ধ ই-আর্কাইভ (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ "বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন"। www.adornbooks.com। ১ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ " "বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীন / আমির হোসেন"। library.bpatc.org.bd। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Karsten, Peter (১৯৯৮)। Civil-military Relations। New York: Taylor & Francis, Garland Pub। পৃষ্ঠা 318। আইএসবিএন 0-8153-2978-4। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ কল্লোল, কাদির (১৫ মে ২০১২)। "'দেয়াল' উপন্যাস নিয়ে আদালতের নির্দেশ"। ঢাকা: বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "অবশেষে বইমেলায় হুমায়ূনের শেষ উপন্যাস 'দেয়াল'"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ জামিল, নওশাদ (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৩ - আগ্রহের কেন্দ্রে 'দেয়াল'"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "মিজানুর রহমান খান | মার্কিন দলিলে মুজিব হত্যাকাণ্ড"। প্রথমা প্রকাশন। ২৮ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "মার্কিন দলিলে মুজিব হত্যাকাণ্ড: পঁচাত্তরের পরিবর্তনের কথা আগেই বলেছিল সিআইএ"। প্রথম আলো। ৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ ঝা, আদিত্য মনি (১৫ জুন ২০১৩)। "In the famine-ravaged fields of Bangla, we are all Mujib" [দুর্ভিক্ষ-পীড়িত বাংলার মাঠে, আমরা সবাই মুজিব] (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য সানডে গার্ডিয়ান। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ Chowdhury, Mukhlesur Rahman (২০১৯)। Crisis in Governance: Military Rule in Bangladesh during 2007–2008 (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge Scholars Publishing। পৃষ্ঠা 39। আইএসবিএন 978-1-5275-4393-5। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ অন্য বঙ্গবন্ধু, প্রথম আলো, ১৭ এপ্রিল ২০১৪
- ↑ দাশগুপ্ত, অজয় (২১ জুলাই ২০২০)। "শিশু-কিশোরদের হাতে হাতে পৌঁছাক 'মুজিব গ্রাফিক নভেল'"। বাংলানিউজ২৪। ২২ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "'মুজিব গ্রাফিক নভেল' কীভাবে হলো"। প্রথম আলো। ১২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বাংলাদেশ বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর - মেজর নাসির উদ্দিন"। মুক্তিযুদ্ধ ই-আর্কাইভ (ইংরেজি ভাষায়)। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। ৪ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "'মুক্তিদাতা শেখ মুজিব' গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করলেন প্রধানমন্ত্রী | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। ১৪ মার্চ ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০২২।
- ↑ "২০২০-২১ সালকে মুজিববর্ষ ঘোষণা"। মহানগর সময় | সময় নিউজ। ৬ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "২০২০-২১ সাল হবে মুজিববর্ষ : প্রধানমন্ত্রী"। যুগান্তর। ৭ জুলাই ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "মুজিববর্ষে যত আয়োজন"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১০ জানুয়ারি ২০২০। ১১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "মুজিব বর্ষে বছরব্যাপী আয়োজনে যা থাকছে"। বণিক বার্তা অনলাইন। ১০ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন হবে বিশ্বব্যাপী"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২৮ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ বাসস (২৮ নভেম্বর ২০১৯)। "বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে 'মুজিববর্ষ' উদ্যাপন করবে ইউনেস্কো"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২৯ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট: নবযুগের নবসূচনা"। বাংলানিউজ২৪ | তথ্যপ্রযুক্তি। ১২ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ হোসেন, ইসমাইল (৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "যমুনা ব্রিজ এখন বঙ্গবন্ধু সেতু!"। বাংলানিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বদলে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম"। চ্যানেল২৪। ২৩ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "'বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র' নাম পুনর্বহাল"। বিডিনিউজ২৪। ২০ জুলাই ২০০৯। ৭ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ হক, এনামুল। "বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র"। বাংলাপিডিয়া। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ আখতারুজ্জামান, মুহাম্মাদ (৩ মার্চ ২০১৯)। "বিনোদনের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখছে 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার'"। দৈনিক সংগ্রাম আর্কাইভ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "হোটেল শাহবাগ থেকে বিএসএমএমইউ"। প্রথম আলো। ৭ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ রাহমান, আল (১৫ আগস্ট ২০১৬)। "স্মারকে-স্মৃতিতে বঙ্গবন্ধুর চট্টগ্রাম"। বাংলানিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ তারিক হাসান (এপ্রিল ১০, ২০১৭)। "দিল্লিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব লেন"। ইত্তেফাক। তাসমিমা হোসেন। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৪, ২০১৭।
- ↑ Report, Star Digital (২০২১-১২-১৩)। "Bangabandhu's sculpture, park named after him inaugurated in Turkey's capital"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২৭।
- ↑ কবির, শাহজাহান (১৫ জানুয়ারি ২০২০)। "বঙ্গবন্ধু গোল্ড কাপের পর্দা উঠছে আজ"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "খেলার সময়: এখন থেকে সব বিপিএল বঙ্গবন্ধুর নামে"। সময় টিভি। ১৩ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী"। বাংলা ট্রিবিউন। ৩ মার্চ ২০২০। ৩০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাস: এবার স্থগিত হলো বাংলাদেশ গেমস"। বাংলানিউজ২৪। ১২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "বঙ্গবন্ধু টি-২০ শুরু ২৪ নভেম্বর"। সমকাল। ১৪ নভেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]