গণরুম
গণরুম (ইংরেজি: Common Room) একটি সাধারণ স্থান যেখানে একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায় বা দলের সদস্যরা সামাজিক, একাডেমিক, বা সাংস্কৃতিক উদ্দেশ্যে একত্রিত হতে পারে। সাধারণত এটি আবাসিক হোস্টেল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস, কারাগার, বা ক্লাবের মতো স্থানে থাকে, যেখানে মানুষজন বিশ্রাম নিতে, আলাপ-আলোচনা করতে, বা বিনোদনমূলক কাজ করতে ব্যবহার করে থাকে।[১]
বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গণরুম বলতে সাধারণত একটি ছোটো রুমকে বুঝানো হয় যেখানে ধারণক্ষমতার কয়েকগুণ শিক্ষার্থীকে গাদাগাদি করে মেঝেতে থাকতে বাধ্য করা হয়।[২][৩][৪] গণরুম মূলত আবাসিক হলে সিটের সংকট মেটাতে তৈরি একটি ব্যবস্থা, যেখানে এক কক্ষে অনেক শিক্ষার্থী একসঙ্গে বসবাস করে। এটি বিশেষ করে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিকভাবে বাসস্থানের সুযোগ দিত।[৫][৬][৭]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]গণরুমের ধারণা অনেক পুরোনো। মধ্যযুগীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের একত্রিত হওয়ার জন্য বিভিন্ন স্থান ছিল, যা পরবর্তীতে গণরুম নামে পরিচিতি পায়।[৮]
গণরুমের বিভিন্ন প্রকারভেদ
[সম্পাদনা]গণরুমের আকার ও প্রয়োজন অনুযায়ী এর ব্যবহার ভিন্ন হতে পারে। যেমন:
অফিস গণরুম
[সম্পাদনা]বড় কর্পোরেট অফিস বা ছোট অফিসে গণরুম এমন একটি জায়গা যেখানে কর্মীরা তাদের কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নিতে পারেন। অনেক অফিসে এই রুমগুলোতে বিনামূল্যে কফি/চা মেশিন, সোফা ও বিনোদনমূলক গেমস থাকে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গণরুম
[সম্পাদনা]বিদ্যালয় বা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং একসাথে কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এখানে অনেক সময় পড়াশোনার পাশাপাশি সামাজি বা বিনোদনমূলক কার্যকলাপের সুবিধাও থাকে।
আবাসিক গণরুম
[সম্পাদনা]আবাসিক ভবনে একটি সাধারণ স্থান যেখানে বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে টিভি দেখা, আলোচনা, বা সামাজিক মেলামেশা করতে পারেন।
কারাগারের গণরুম
[সম্পাদনা]বন্দীদের মানসিক প্রশান্তি ও সামাজিকীকরণের জন্য কারাগারে গণরুমের ব্যবস্থা থাকে। এখানে বন্দীরা টিভি দেখার পাশাপাশি বিভিন্ন বিনোদনমূলক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারেন। এটি তাদের একঘেয়েমি কাটানোর পাশাপাশি সমাজের সাথে পুনরায় সংযোগ স্থাপনে সহায়ক হয়।
আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুমের বৈশিষ্ট্য
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে গণরুম সাধারণত এমন এক স্থান যেখানে একসাথে ১০-২০ জন ছাত্রকে গাদাগাদি করে থাকতে হয় রুমের আকার ভেদে কখনো কখনো ৩০-৫০ জন বা তার বেশিও থাকতে হয়।[৯][১০] এখানে ব্যক্তি স্বাধীনতা, আরাম, এবং পড়াশোনার জন্য নিরিবিলি পরিবেশের অভাব থাকে। সাধারণত, একটি ছোট্ট কক্ষকে গণরুমে রূপান্তরিত করা হয় যেখানে বিছানার পরিবর্তে অনেক সময় মেঝেতে বা তক্তপোষে ঘুমাতে হয়। এছাড়াও টয়লেট, পানীয় জল এবং অন্যান্য মৌলিক চাহিদাগুলোর ক্ষেত্রে প্রচণ্ড সংকট দেখা যায়। এছাড়াও আরো কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য গণরুমে লক্ষ করা যায়। যেমন:[১১][১২][১৩]
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ
[সম্পাদনা]একই কক্ষে অনেক ছাত্রের থাকার ফলে অসংখ্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হয়। পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের অভাব, পরিচ্ছন্নতার অভাব এবং বেশি মানুষের ভিড়ের কারণে ছাত্রদের নানা রোগব্যাধি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে।[৪]
পড়াশোনার পরিবেশের অভাব
[সম্পাদনা]গণরুমে সাধারণত উচ্চস্বরে আলাপচারিতা, গান পরিবেশন, রাজনৈতিক আলাপ, এবং একঘেয়েমির পরিবেশ বিরাজ করে, যা পড়াশোনার জন্য একেবারেই অনুকূল নয়। এবে গণরুমে পড়াশোনার জন্য কোনো চেয়ার টেবিল বা অন্যান্য আসবাব পত্রও থাকে না। এতে ছাত্রদের একাডেমিক ফলাফলে প্রভাব পড়ে এবং তারা মানসিক চাপে ভুগতে থাকে।[৫]
মৌলিক সুযোগ-সুবিধার সংকট
[সম্পাদনা]গণরুমে বিদ্যুৎ, পানীয় জল, টয়লেট ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সুবিধার সংকট রয়েছে। অনেক সময় গণরুমের ছাত্রদের বাথরুম এবং রান্নাঘর ভাগাভাগি করতে হয়, যা স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ায় এবং অসন্তোষের জন্ম দেয়। এতে বিভিন্ন ছোঁয়াচে রোগে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুম কালচার
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুম বা কমন রুম কালচার খুবই প্রচলিত এবং গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গণরুম সাধারণত একটি অস্থায়ী ব্যবস্থা হিসেবে তৈরি হয়, যেখানে নতুন শিক্ষার্থীরা অল্প সময়ের জন্য থাকার ব্যবস্থা পায়, কিন্তু অনেক সময় এটি দীর্ঘমেয়াদি হয়ে দাঁড়ায়।[২] ফলে শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগত রুম পাওয়ার সুযোগ না পেয়ে গণরুমেই বসবাস করতে বাধ্য হয়। এই সংকটের পেছনে নানা কারণ থাকলেও, বাংলাদেশের অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের ভূমিকা বিশেষভাবে আলোচিত হয়েছে।[১৪][১৫]
২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুম কালচারের বিলুপ্তি হয়।[১৬][১৭]
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরূম
[সম্পাদনা]পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গণরুম ব্যবস্থা সবচেয়ে বেশি প্রচলিত ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রজীবনের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হিসেবে পরিচিত ছিল। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রশাসন গণরুমের বিলুপ্তি ঘোষণা করে।[১৮]
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুম
[সম্পাদনা]পূর্ণাঙ্গ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া সত্ত্বেও জাবিতে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর প্রথম দিন থেকে একটি সিট, পড়ার জন্য একটি টেবিল ও চেয়ার নির্ধারিত থাকলেও এতোদিন তা কাগজে-কলমেই সীমাবদ্ধ ছিল। হলগুলোতে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা কৃত্রিম সংকট তৈরি করে গণরুম ব্যবস্থা প্রচলিত করে রাখত। জুলাই বিপ্লবের পর আগের ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগ ক্যাম্পাস থেকে বিতাড়িত হওয়ার ফলে প্রতিটি হলেই সিট সংকট কেটে গেছে। হল প্রশাসন সিট বণ্টনের দায়িত্ব নিয়ে প্রতিটি হলেই শিক্ষার্থীদের সিট নিশ্চিত করছে।[১৯][১২]
গণরুম সংকটের কারণ
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে গণরুম ব্যবস্থা অব্যাহত রাখতে প্রধান ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে নানা উপায়ে প্রভাব বজায় রাখার চেষ্টা করে।[২০][২১][২২][২৩]
রুম বরাদ্দে ছাত্রলীগের প্রভাব
[সম্পাদনা]ছাত্রলীগের সদস্যরা অনেক ক্ষেত্রে হলে রুম বরাদ্দের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিত। শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত নয়, তাদের জন্য সঠিক সময়ে রুম পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াত। ফলে তারা বাধ্য হয়ে গণরুমে দীর্ঘ সময় ধরে থাকতে হতো। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অনেক সময় রাজনৈতিক সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে রুম বরাদ্দে অন্যদের অগ্রাধিকার দিত, যা সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য মারাত্মক সংকট তৈরি করতো।
রুম দখল
[সম্পাদনা]ছাত্রলীগের কিছু সদস্য গণরুমের জায়গা নিজেদের দখলে রাখার অভিযোগে অভিযুক্ত। এসব রুমে ছাত্রলীগের সদস্যরা বসবাস করতো বা তাদের সমর্থকদের জায়গা দিত। এর ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত জায়গা না পেয়ে দুর্ভোগে পড়ে এবং তাদের বসবাসের জন্য দীর্ঘ সময় গণরুমে থাকতে হয়। এটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি করে।
রাজনৈতিক কার্যক্রমের জন্য ব্যবহার
[সম্পাদনা]অনেক সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা গণরুমকে রাজনৈতিক কার্যক্রমের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করে। এখানে তারা সভা, মিটিং এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করে, যা সাধারণ শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন জীবনে সমস্যা তৈরি করে। গণরুমের এই ধরনের ব্যবহার ছাত্রদের ব্যক্তিগত পড়াশোনা এবং বিশ্রামের জন্য বিরক্তিকর হয়।[২১]
সশস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ও ভয়ভীতি প্রদর্শন
[সম্পাদনা]কিছু ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে থাকা সদস্যরা হলে সশস্ত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে। তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয়ভীতি সৃষ্টি করে রুম দখল করে রাখে। যারা ছাত্রলীগের বিরোধিতা করে, তাদের জন্য রুম পাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়ে। গণরুমে যারা থাকে, তাদের অনেক সময় ভয়ভীতি দেখিয়ে দীর্ঘ সময় সেখানে থাকতে বাধ্য করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবহেলা
[সম্পাদনা]প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাযথ হোস্টেল নির্মাণ ও ব্যবস্থাপনায় গাফিলতি এবং দায়িত্বহীনতা সংকটকে আরও ঘনীভূত করে। নতুন শিক্ষার্থীরা প্রায়ই তাদের হোস্টেল সিট পেতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে, আর এ ফাঁকেই তারা গণরুমে স্থানান্তরিত হয়। গণরুমে থাকার সময় তাদের জন্য সীমিত সুযোগ-সুবিধা থাকে, যা দীর্ঘমেয়াদে তাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
গণরুমের উপকারিতা
[সম্পাদনা]গণরুমে একত্রিত হওয়ার মাধ্যমে মানুষ একে অপরের সাথে সামাজিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। এটি ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীর মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি করে, মানসিক সুস্থতা রক্ষায় সহায়ক হয়। গণরুম মানুষকে একত্রিত করে, যার মাধ্যমে একে অপরের সাথে মতবিনিময় ও সহযোগিতা করা সহজ হয়।[১]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "বিশ্ববিদ্যালয়ের গণরুম"। আজকের পত্রিকা। ১৩ সেপ্টে ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০২৪।
- ↑ ক খ বিল্লাহ, মাছুম (৫ ডিসে ২০১৯)। "গণরুম-সংস্কৃতিই কি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য"। দেশ রূপান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০২৪।
- ↑ BIGDAdmin (২০২২-১১-২৭)। "গণরুম: প্রতিকূলতার মাঝে এক ফালি আলো"। BRAC Institute of Governance and Development (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ ক খ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৫-০৩-০৪)। "আবাসন-সংকটে ভোগান্তি"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ ক খ "গণরুমে শিক্ষার্থীদের মানবেতর বসবাস কেন"। আজকের পত্রিকা। ১৫ সেপ্টে ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০২৪।
- ↑ Sangbad, Protidiner। "জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুমের ভয়াবহতা"। Protidiner Sangbad। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ জনকণ্ঠ, দৈনিক। "র্যাগিং ও গণরুম"। দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ Feingold, Mordechai (২০২২)। Darwall-Smith, Robin, সম্পাদকগণ। History of Universities: Volume XXXV / 1. The Unloved Century: Georgian Oxford Reassessed (Hardcover) (English ভাষায়)। United Kingdom: Oxford University Press। পৃষ্ঠা 3। আইএসবিএন 9780192867445।
- ↑ "গণরুম সংস্কৃতি 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টাইল'"। গণরুম সংস্কৃতি ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টাইল’। ১৬ মার্চ ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০২৪।
- ↑ "গণরুম মুক্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে স্বর্গীয় পরিবেশ"। The Daily Campus। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০২৪।
- ↑ Sangbad, Protidiner। "জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুমের ভয়াবহতা"। Protidiner Sangbad। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ ক খ জনকণ্ঠ, দৈনিক। "র্যাগিং ও গণরুম"। দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৯-১১-০৪)। "'গণরুম' কালচার ও নতুন প্রজন্ম"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ মোহাম্মদ, আলাউদ্দিন (২০২০)। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোচিং সেন্টার (ebook) (Bengali ভাষায়)। আদর্শা। পৃষ্ঠা ৬৭।
- ↑ তৈয়্যব, ফয়েজ আহমদ (২০২২)। অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা (ebook) (Bengali ভাষায়)। আদর্শা। পৃষ্ঠা ২৪৭।
- ↑ করেসপন্ডেন্ট, ইউনিভার্সিটি (১০ সেপ্টে ২০২৪)। "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুম প্রথা বিলুপ্ত"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০২৪।
- ↑ "ঢাবিতে ছেলেদের হলে আবাসন সংকট কমেছে, উন্নতি নেই মেয়েদের হলে"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ সংবাদদাতা, নিজস্ব; ঢাবি (২০২৪-০৯-১০)। "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে কোনো গণরুম থাকবে না"। The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ "গণরুম বিলুপ্ত করে ইতিহাস সৃষ্টি করল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়"। Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ "কেন এই আবাসন সংকট?"। The Daily Ittefaq। ১০ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০২৪।
- ↑ ক খ "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : গণরুমে পড়া যায় না, ঠিকমতো ঘুমও হয় না"। www.kalerkantho.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।
- ↑ নিউজ, সময় (১ জানু ১৯৭০)। "পড়াশোনা করতে এসে কষ্টে কাটে গণরুমে"। Somoy News। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০২৪।
- ↑ Sangbad, Protidiner। "জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুমের ভয়াবহতা"। Protidiner Sangbad। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৪।