এভা পেরোন
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
এভা পেরোন | |
---|---|
আর্জেন্টিনার আধ্যাত্মিক নেতা | |
কাজের মেয়াদ মে ৭, ১৯৫২ পর্যন্ত | |
আর্জেন্টিনার র্ফাস্ট লেডি | |
কাজের মেয়াদ জুন ৪, ১৯৪৬]] – জুলাই ২৬, ১৯৫২ | |
রাষ্ট্রপতি | হুয়ান পেরোন |
পূর্বসূরী | কনরাডা ভিক্টরিয়া টর্নি ডি ফ্যারেল |
উত্তরসূরী | মার্সেডিজ ভিল্লাদা লুনারি একাভাল |
এভা পেরোন ফাউন্ডেশন | |
কাজের মেয়াদ ১৯৪৮-১৯৫২ | |
উত্তরসূরী | হুয়ান পেরোন |
শ্রম ও সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী | |
পূর্বসূরী | হুয়ান পেরোন |
মহিলা পেরোনবাদী পার্টি | |
কাজের মেয়াদ ১৯৪৯-১৯৫২ | |
রাষ্ট্রপতি | হুয়ান পেরোন |
পূর্বসূরী | পজিসন তৈরি হয়েছিল |
উত্তরসূরী | দেলিয়া পারোদি |
আর্জেন্টিনীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালায়ের প্রধান | |
কাজের মেয়াদ ১৯৪৬-১৯৫২ | |
রাষ্ট্রপতি | হুয়ান পেরোন |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | এভা মারিয়া দোরেত ডি পেরোন ৭ মে ১৯১৯ লস টোলডস, আর্জেন্টিনা |
মৃত্যু | ২৬ জুলাই ১৯৫২ বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | (বয়স ৩৩)
জাতীয়তা | আর্জেন্টিনীয় |
রাজনৈতিক দল | জাস্টিসিয়ালিস্ট পার্টি মহিলা প্যারোনিস্ট পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | হুয়ান পেরোন (১৯৪৫-১৯৫২) |
পেশা | অভিনেত্রী ফাস্ট লেডি রাজনীতিজ্ঞ |
ধর্ম | রোমান ক্যাথলিক |
স্বাক্ষর |
এভা মারিয়া দোরেত দে পেরোন (জন্ম:- ৭ মে ১৯১৯ মৃত্যু: ২৬ জুলাই ১৯৫২[১]) ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর আর্জেন্টিনার স্বৈরশাসক হুয়ান পেরোনের (১৮৯৫-১৯৭৪) দ্বিতীয়া স্ত্রী। ১৯৪৬ থেকে আমৃত্যু (১৯৫২ সাল) ছিলেন আর্জেন্টিনীয় ফাস্টলেডি। স্পেনীয় ভাষায় এভা মারিয়া লেখা হয় (স্পেনীয়: [ˈeβa peˈɾon]) হিসেবে। স
আর্জেন্টিনার দরিদ্রপল্লী লোস তোলেদোস গ্রামে ১৯১৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। হুয়ানা আএভার গুরেনের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কন্যা ছিলেন এভা। মা-বাবার পাঁচ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ ছিলেন তিনি। ১৯৩৪ সালে ১৫ বছর বয়সে রাজধানী বুয়েনস আইরেসে আগমণ করেন তিনি। উচ্চাভিলাষী এভা মারিয়া ক্যারিয়ার হিসেবে মঞ্চাভিনয়ের পাশাপাশি বেছে নেন রেডিও-তে নাট্যাভিনয়ের কাজ। ওই সময় তিনি মোটামুটি ফিল্ম একট্রেস হিসেবে নাম করতে থাকেন।
১৯৪৪ সালে সান হুয়ানের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য লুনা পার্ক স্টেডিয়ামে [Luna Park Stadium] ত্রাণ সহায়তার আয়োজন করা হয়। ওই চ্যারিটি অনুষ্ঠানে তার সঙ্গে কর্নেল হুয়ান পেরোনের সাক্ষাৎ ঘটে। পরবর্তী আর্জেন্টিনীয় প্রেসিডেন্ট হুয়ানের সঙ্গে ওই বছরই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এভা। দরিদ্র কৃষকের ঘরের সন্তান হলেও, প্রথম জীবনের গ্লানি মুছে তিনি হয়ে ওঠেন দেশের প্রেসিডেন্ট পত্নী আর জনগণের হৃদয়ের রাণী।
একদম নিম্নশ্রেণি থেকে ওপরে ওঠার এই সিঁড়ির প্রথম ধাপ অবশ্যই ছিলো রমনীর সুন্দর দেহ ও যৌবন, যা তিনি অকাতরে ব্যবহার করতে পেরেছিলেন। যদিও সিঁড়ির শেষ ধাপে উঠে নিজের আগের কাহিনী তিনি মুছে ফেলতে চেয়েছেন। এভার মা হুয়ানা আএভার গুরেনের সঙ্গে অপর এক বিবাহিত পুরুষ ক্ষুদে জমিদার হুয়ান দুয়ার্তের অবৈধ যৌনমিলনের ফল এভা পেরোন।
গ্রামে থাকলে এভার ভবিষ্যত নেই বুঝতে পেরে ১৫ বছর বয়সে থিয়েটারে অভিনয়ের আশা নিয়ে তিনি বুয়েনস আইরেসে আসেন। প্রথমদিকে কথার টানে ও আচরণে গ্রাম্যতার জন্য সুবিধে করতে না পারলেও ক্রমে একসময় তিনি রেডিওর একজন নামকরা নাট্য অভিত্রেী হয়ে ওঠেন। ১৯৪৬ সালে হুয়ান পেরোন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
এর পরবর্তী ছয়টি বছর এভা ছিলেন পেরোনিস্ট পার্টির প্রাথমিক সংস্করণ ট্রেড ইউনিয়নের শক্তিশালী সংগঠক। প্রথমদিকে তিনি শুধু শ্রমিক অধিকার নিয়ে কথা বলতেন। ওই সময় তিনি শ্রম ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি এভা পেরোন ফাউন্ডেশন নামের চ্যারিটি প্রতিষ্ঠা করেন।[২] তিনি নারী অধিকারের শক্তিশালী সমর্থক ছিলেন। নারীবাদী হিসেবে আর্জেন্টিনায় প্রথম বৃহৎ পরিসরে পেরোনিস্ট পার্টিরও প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
হুয়ান পেরোনের সঙ্গে প্রণয় ও পরিণয়
[সম্পাদনা]এভার জীবনে পেরোন অধ্যায়টি ছিলো মূলত তার জীবনের পটপরিবর্তনের সূচনা। সুদর্শন পেরোন মেয়েদের নিজের দিকে আকর্ষণ করতে পারতেন সহজে। তার ঝোঁক ছিলো কিশোরীদের প্রতি। যখন এই দুজনের সাক্ষাৎ ঘটে তখন এভার বয়স ২৪ আর পেরোনের ৪৮ পরিচয়ের প্রথম রাতেই বিছানায় আর অল্পদিনে প্রণয়।
এর মাঝেই এভা তার প্রেমিকের মনে এই বিশ্বাস জন্মাতে সক্ষম হন, সরকার প্রধানের পদটি তার দখল করা উচিত। এভাবে এভা হয়ে উঠেন পেরোনের প্রেরণার উৎস, প্রচারক ও তার পরামর্শদাত্রী। এভার মৃত্যুর পর প্রেসিডেন্ট পেরোন তার কুখ্যাত ‘মাধ্যমিক স্কুল ছাত্র সমিতি গঠন করান। এটি ছিলো পেরোন ও তার অফিসারদের আমোদ-ফূর্তির জন্য অল্পবয়স্কা মেয়ে ধরার ফাঁদ। সমিতিটি ছিলো সংগঠিত।
মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে ছিলো এর শাখার বিস্তৃতি। পেরোনের করিৎকর্মা অফিসাররা সম্ভাবনাময়ী সুন্দরী ছাত্রীদের বাছাই করতো। তাদের মধ্যে সবচেয়ে লোভনীয়াদের আঞ্চলিক অবসরযাপন কেন্দ্রগুলোতে পাঠানো হতো। এইসব কেন্দ্রের সঙ্গে ছিলো বিলাসবহুল কোয়ার্টার আর স্থায়ীভাবে নিযুক্ত ডাক্তার। যারা ছাত্রীরা অন্তঃসত্ত্বা হলে বা যৌনরোগে আক্রান্ত হলে নিরাময়ের ব্যবস্থা করতো।
হুয়ান পেরোনের নিজস্ব ব্যক্তিগত অবসরযাপন কেন্দ্র ছিলো আর মাঝে মাঝে সন্ধ্যা কাটাতেন এমন কিশোরী মেয়েদের নিয়ে যারা বাড়ি থেকে এতো দূরে এসে দেশের ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টকে ঠেকাতে পারতো না। পেরোন ১৯৫৫ সালে সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন এবং স্পেনের মাদ্রিদে বসবাস করতে থাকেন।
রাজনৈতিক ওলটপালটে ১৯৭৩ সালে তিনি আবার আর্জেন্টিনায় ফিরে গিয়েছিলেন, কিন্তু আর তেমন জনপ্রিয়তা লাভ করতে পারেন নি। আর তখন তার পাশে ঝলমলে দামি ফারকোর্ট ও হীরার গয়না পরা এভাও ছিলেন না।
বিবাহিত জীবন
[সম্পাদনা]বিবাহিত জীবনে এভা স্বামীর প্রতি বিশ্বস্তই ছিলেন। কেবল একবার এক ব্যক্তির টাকা ও ক্ষমতাকে প্রতিরোধ করা এভার পক্ষে সম্ভব হয় নি। তিনি অ্যারিস্টটল ওনাসিস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ওনাসিস নাজি অধিকৃত গ্রিসে খাদ্য সরবরাহের ব্যবসা করতেন। সে সময় এভার সঙ্গে তার পরিচয় ঘটে।
এভার দারুণ গ্ল্যামার ওই ব্যবসায়ীকে এভার প্রতি আকর্ষিত করে। ১৯৪৭ সালে এভা যখন ইউরোপে যান তখন ওনাসিস তার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেন। একটি অনুষ্ঠানে ভোজসভার পর ওনাসিস এভার সফরসঙ্গী অফিসারদের একজনকে আর একটি প্রাইভেট সাক্ষাতের ব্যবস্থা করে দিতে বলেন।
এভা সহজেই ওনাসিসকে ইতালিয় বিভিয়েরায় তার অবকাশযাপন ভিলায় আমন্ত্রণ জানান। ওনাসিস আসার সঙ্গে সঙ্গেই দুজন বিছানায় যান। এরপর এভা ওনাসিসকে একটি ডিমের অমলেট তৈরি করে পরিবেশন করেন। প্রতিদানে ওনাসিস এভার একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানের নামে ১০ হাজার ডলারের একটি চেক প্রদান করেন। ওনাসিস পরে বলেন, সেই বিকেলে এভার তৈরি অমলেটাই তিনি জীবনে সবচেয়ে বেশি দাম দিয়ে কিনেছিলেন।
আকর্ষণীয় ফিগার ও ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]আর্জেন্টিনীয় মেয়েদের চেয়ে লম্বা ছিলেন তিনি। উচ্চতা ছিলো ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। মধুর রঙের মতো ঘন সোনালি চুল ছিলো আর বড় বড় কালো-পিঙ্গল চোখ। শরীরটা কিছুটা মুটিয়ে গেলেও ফিগার ঠিক রাখার ব্যাপারে তিনি ছিলেন সচেতন। অতযত্নের সঙ্গে নিজেকে ফিট রাখতেন এভা। লেখাপড়া ছিলো খুবই সামান্য। হুয়ান পেরোনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর তার মনের উচ্চাশা আরও বেড়ে যায়।
ক্ষমতা দখল করে হুয়ান পেরোন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট ডিকটেটর হওয়ার পর, এভা তাকে ছায়ার মতো সঙ্গ দেন। গতানুগতিক প্রেসিডেন্টের স্ত্রীর মর্যাদার বাইরে তিনি তার গরিব ও নিম্নশ্রেণির জনগণের জন্য কাজ শুরু করেন। রাজনীতিতে অবতীর্ণ হয়ে তিনি ধনিকশ্রেণি ও তার ব্যক্তিগত শত্রুদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে চলেন। পেরোন দম্পতির শাসনে আর্জেন্টিনায় কিছু সংস্কারমূলক কর্মসূচি গৃহীত হয়।
আর্জেন্টিনাবাসীর স্পেনীয় ভাষায় এভা যাদেরকে বলতেন, লস দেস শামিসাদস’ বস্ত্রহীন সেই গরিবদের অন্তররাজ্যের সম্রাজ্ঞী হয়ে উঠেন। একদার কৃষককন্যা এভা তার ভক্ত প্রজাকুলের সামনে দাঁড়াতেন রাজকীয় পোশাক পরে। গায়ে পড়তেন দামি হীরার গহনা। এভা মেয়েদের ভোটাধিকারের প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কথা বলেন। শ্রমিকদের সংগঠিত করে এভা পেরোন ফাউন্ডেশনের’ নামে সরকারি কোষাগারের কোটি কোটি টাকা জনকল্যাণ কর্মসূচিতে (এবং নিজের সুইস ব্যাংক একাউন্টে) ঢালেন; আর এতে গরিব জনগণ তাকে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দেয়।
এভা বুয়েনোস আইরেসে তার জীবন শুরু করেছিলেন পতিতা হিসেবে। এভা পরে রেড লাইট ডিসট্রিক্ট’ আইনসঙ্গত করার চেষ্টা করেছিলেন। বুয়েনোস আইরেসে তার প্রথম দিনগুলো সম্পর্কে খুব জানা না গেলেও এটা সত্য রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকার মেয়ে তিনি ছিলেন না। একের পর এক প্রভাবশালী লোকের শয্যাশায়িনী হয়েছেন। নগ্ন আলোকচিত্রের জন্য পোজ দিয়েছেন। এসবই তিনি করেছেন প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য।
ব্যক্তিত্বে এভা ছিলেন রহস্যময়। একদিকে তার যেমন ছিলো মোহনীয় আকর্ষণ, অন্যদিকে ছিলেন তিনি প্রতিহিংসাপরায়ণ। যৌনতাকে তিনি ব্যবহার করেছেন সম্পদ ও ক্ষমতা অর্জনের জন্য। আর্জেন্টিনীয় সমাজে শতকরা ২৭ ভাগ মানুষই ‘অবৈধ জন্ম’ যেমন জন্মে ছিলেন এভা। কিন্তু এ ব্যাপারে সমাজে সহনশীলতা আছে। তাদেরকে সমাজচ্যুত মনে করা হয় না। তবে এরা সাধারণত নিম্নশ্রেণির এবং ওপরে ওঠার সুযোগ এদের নেই।
আর্জেন্টিনীয় সমাজে মেয়েদের মর্যাদাও খুব বেশি নয়। প্রকৃতপক্ষে একজন আর্জেন্টিনীয় মেয়ের একমাত্র সম্পদ হলো তার যৌবন এবং এভা জানতেন কী করে ওই সম্পদ ব্যবহার করতে হয়? হুয়ান পেরোনের সঙ্গে বিয়ের পর তিনি অতীতজীবনের সব সাক্ষ্য মুছে ফেলতে চেয়েছিলেন এভা। প্রথম জীবনের সেই সব কথাগুলো অবশ্য গাল-গল্প আকারে সমাজে রয়েছে।
এভার জীবনে পরপুরুষ
[সম্পাদনা]এভার জীবনে পুরুষদের সম্পর্কে যেসব তথ্য পাওয়া যায় তাতে গরমিল রয়েছে। ১৫ বছর বয়সে হোসে আরমানি নামের এক দ্বিতীয় শ্রেণির ট্যাঙ্গো গায়ককে তাকে বুয়েনোস আইরেসে নিয়ে যাওয়ার বিনিময়ে দেহদান করার প্রস্তাব করেন। যুবকটি রাজি হয় এবং এভা রাজধানীতে আসতে পারেন। (এই কাহিনীটি পরে পরিবর্তন করে জনপ্রিয় গায়ক অগাস্তিন ম্যাগালিসকে এভার প্রথম প্রেমিক বলা হয়)।
রাজধানীতে এসে এভা বুঝতে পারেন, এতো বড়ো শহরে একজন ট্যাঙ্গো গায়ক তার জন্য বিশেষ কিছুই করতে পারবে না। ১৫ বছর বয়সে তিনি শহরের নামকরা পত্রিকা প্রকাশক এমিলিও কারস্কুলোভিচের গলায় ঝুলে পড়েন। তারপর তিনি একে একে গড়িয়ে যান আরও উপযুক্ত লোকদের কাছে। তারা হলো ফটোগ্রাফার ও প্রযোজক।
যারা তাকে চেনে তাদের অনেকেই বলেছে, এভা মূলত ধূর্ত, শীতল ও অযৌন মহিলা, যার স্বার্থ ক্ষমতায়, প্রেমাকাক্সক্ষী সে নয়। কিন্তু যে যাই বলুক এভার আকর্ষণ করার ক্ষমতা ছিলো এবং সে ক্ষমতা তিনি প্রয়োগ করেন নামকরা লিলিও থিয়েটারের মালিক রাফায়েল ফুরতুসোকে এবং অভিনয় মঞ্চে জায়গা করে নেন। এক সাবান কারখানার মালিককে প্রেম বিলিয়ে তিনি পেতেন প্রচুর দামি প্রসাধনী।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Eva Peron | Biography, Musical, Death, Funeral, & Facts | Britannica"। www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০১-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-০৪।
- ↑ "Eva Perón Foundation - Bio, News, Photos"। Washington Times। ২৬ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২২।