ইরিত্রিয়া জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | লাল সাগরের বালক | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | ইরিত্রিয় জাতীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | আলিমসিগাদ ইফরাম | ||
অধিনায়ক | হেনোক গইতোম | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ইউনুস বিহুন ইদনেকাচিউ শিমাঙ্গুস (১৩) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | বিরহান আরিগাই ইদনেকাচিউ শিমাঙ্গুস (৫) | ||
মাঠ | সিসেরো স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | ERI | ||
ওয়েবসাইট | enffonline | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | নেই (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ১২১ (আগস্ট ২০০৭[২]) | ||
সর্বনিম্ন | ২০৭ (এপ্রিল–মে ২০১৮, সেপ্টেম্বর ২০১৯) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৬৮ ১ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[৩] | ||
সর্বোচ্চ | ১৪০ (১৯৯২) | ||
সর্বনিম্ন | ১৮৫ (২০১৮) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
সুদান ১–১ ইরিত্রিয়া (খার্তুম, সুদান; ২৬ জুন ১৯৯২) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
কেনিয়া ১–৪ ইরিত্রিয়া (কাম্পালা, উগান্ডা; ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯) জিবুতি ০–৩ ইরিত্রিয়া (কাম্পালা, উগান্ডা; ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ঘানা ৫–০ ইরিত্রিয়া (আক্রা, ঘানা; ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯) |
ইরিত্রিয়া জাতীয় ফুটবল দল (তিগ্রিনিয়া: ጋንታ ኩዕሶ እግሪ አርትራ) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইরিত্রিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ইরিত্রিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইরিত্রিয় জাতীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৯৮ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই বছর হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[৪][৫] ১৯৯২ সালের ২৬শে জুন তারিখে, ইরিত্রিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; সুদানের খার্তুমে অনুষ্ঠিত ইরিত্রিয়া এবং সুদানের মধ্যাকার উক্ত ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছে।
৬,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট সিসেরো স্টেডিয়ামে লাল সাগরের বালক নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ইরিত্রিয়ার রাজধানী আসমারায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন আলিমসিগাদ ইফরাম এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন এআইকের আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হেনোক গইতোম।
ইরিত্রিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সেও ইরিত্রিয়া এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
আসমিরুন হাবতি, বিরহান আরিগাই, ইদনেকাচিউ শিমাঙ্গুস, ইউনুস বিহুন এবং তিসলাফিম তিকলির মতো খেলোয়াড়গণ ইরিত্রিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৭ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ইরিত্রিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (১২১তম) অর্জন করে এবং ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২০৭তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ইরিত্রিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৪০তম (যা তারা ১৯৯২ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৮৫। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১ | আর্জেন্টিনা | ১৮৫৫.২ | |
২ | ফ্রান্স | ১৮৪৫.৪৪ | |
৩ | ইংল্যান্ড | ১৮০০.০৫ | |
৪ | বেলজিয়াম | ১৭৯৮.৪৬ | |
৫ | ব্রাজিল | ১৭৮৪.০৯ | |
৬ | নেদারল্যান্ডস | ১৭৪৫.৪৮ | |
৭ | পর্তুগাল | ১৭৪৫.০৬ | |
৮ | স্পেন | ১৭৩২.৬৪ | |
৯ | ইতালি | ১৭১৮.৮২ | |
১০ | ক্রোয়েশিয়া | ১৭১৭.৫৭ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৬৬ | ৯ | দক্ষিণ সুদান | ১১৪৭ |
১৬৬ | ১২ | পুয়ের্তো রিকো | ১১৪৭ |
১৬৮ | ১ | ইরিত্রিয়া | ১১৪৪ |
১৬৯ | ৩ | সিঙ্গাপুর | ১১১৫ |
১৭০ | ১৪ | পাপুয়া নিউগিনি | ১১০৭ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ
[সম্পাদনা]ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | ইতালির অংশ ছিল | ইতালির অংশ ছিল | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | ইথিওপিয়ার অংশ ছিল | ইথিওপিয়ার অংশ ছিল | |||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | |||||||||||||||
১৯৭৮ | |||||||||||||||
১৯৮২ | |||||||||||||||
১৯৮৬ | |||||||||||||||
১৯৯০ | |||||||||||||||
১৯৯৪ | ফিফার সদস্য ছিল না | ফিফার সদস্য ছিল না | |||||||||||||
১৯৯৮ | |||||||||||||||
২০০২ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ৪ | ||||||||
২০০৬ | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ৩ | |||||||||
২০১০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
২০১৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ১ | ১ | ২ | ৪ | ||||||||
২০১৮ | ২ | ০ | ০ | ২ | ১ | ৫ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ৮ | ০ | ৩ | ৫ | ৩ | ১৬ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "FIFA World Ranking"। FIFA.com। FIFA। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Eritrean National Football Federation (ENFF)"। Confederation of African Football। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২৮, ২০১২।
- ↑ "Eritrea on FIFA.com"। FIFA। নভেম্বর ১, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২৮, ২০১২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
- ফিফা-এ ইরিত্রিয়া জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ নভেম্বর ২০১২ তারিখে (ইংরেজি)
- ক্যাফ-এ ইরিত্রিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)