অ্যামান্ডা সাইফ্রেড
অ্যামান্ডা সাইফ্রেড | |
---|---|
ইংরেজি: Amanda Seyfried | |
জন্ম | অ্যামান্ডা মিশেল সাইফ্রেড ৩ ডিসেম্বর ১৯৮৫ অ্যালেনটাউন, পেনসিলভেনিয়া, যুক্তরাষ্ট্র |
জাতীয়তা | মার্কিন |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ১৯৯৬–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | টমাস সাডোস্কি (বি. ২০১৭) |
সন্তান | ১ |
পিতা-মাতা |
|
অ্যামান্ডা মিশেল সাইফ্রেড (/ˈsaɪfrɛd/ SY-fred; জন্ম ৩ ডিসেম্বর ১৯৮৫) একজন মার্কিন অভিনেত্রী, মডেল এবং সঙ্গীতশিল্পী। তিনি ১১ বছর বয়সে মডেল হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন এবং ১৫ বছর বয়সে সোপ অপেরা অ্যাজ দ্য ওয়ার্ল্ড টার্নস (১৯৯৯-২০০১) টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয় শুরু করেন। ২০০৪ সালে মিন গার্লস-এ অভিনয়ের মাধ্যমে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে তার অভিনয়ের অভিষেক ঘটে। পরবর্তীতে পার্শ্ব-অভিনেত্রী হিসাবে, নাইন লাইভস (২০০৫) ও আলফা ডগ (২০০৬) চলচ্চিত্রে উপস্থিত হন তিনি। ভেরোনিকা মার্স (২০০৪-২০০৬) ইউপিএন টেলিভিশন ধারাবাহিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে এবং এইচবিওর বিগ লাভ (২০০৬-২০১১) টেলিভিশন ধারাবাহিকে মূল ভূমিকায় উপস্থিত হয়েছিলেন সাইফ্রেড। ২০০৮ সালে মামা মিয়া! সঙ্গীতধর্মী চলচ্চিত্রে এবং ২০১৮ সালে মামা মিয়া! হেয়ার উই গো অ্যাগেইন সিক্যুয়াল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন তিনি।
এছাড়াও তিনি সলস্টিস (২০০৮), জেনিফার'স বডি (২০০৯), ক্লোয়ি (২০০৯), ডিয়ার জন (২০১০), লেটারস টু জুলিয়েট (২০১০), রেড রাইডিং হুড (২০১১), ইন টাইম (২০১১), লে মিজেরাবল (২০১২), গন (২০১২), লাভলেস (২০১৩), দ্য বিগ ওয়েডিং (২০১৩), এবং সেথ ম্যাকফার্লেন হাস্যরসাত্মক অ্যা মিলিয়ন ওয়েস টু ডাই ইন দ্য ওয়েস্ট (২০১৪) এবং টেড ২ (২০১৫) প্রভৃতি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্র্রের মধ্যে হোয়াইল উই'য়ার ইয়াং (২০১৪), প্যান (২০১৫), ফাদার্স অ্যান্ড ডটার্স (২০১৬), ফার্স্ট রিফর্মড (২০১৭), দ্য ক্ল্যাপার (২০১৭), অ্যানোন (২০১৮), গ্রিঙ্গো (২০১৮) এবং দি আর্ট অব রেসিং ইন দ্য রেইন (২০১৯) উল্লেখযোগ্য।
অভিনয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য তিনি লোকার্নো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার, এমটিভি মুভি পুরস্কার, টিন চয়েস পুরস্কার সহ একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১০ সালে সাইফ্রেড ফোর্বসের "দা সেভেন্টিন স্টার টু ওয়াচ" তালিকায় যুক্ত হন।
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]সাইফ্রেড যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ার অ্যালেনটাউনে ১৯৮৫ সালের ৩রা ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।[১][২] তার মা অ্যান (বিবাহপূর্বনাম সান্দের) একজন পেশাদার থেরাপিস্ট এবং বাবা জ্যাক সাইফ্রেড একজন ফার্মাসিস্ট।[২][৩] সাইফ্রেড মূলত জার্মান বংশোদ্ভূত এবং কিছুটা স্কট-আইরিশ ও ওয়েলেশীয় ছাপ রয়েছে।[৪] তিনি অ্যালেনটাউনের উইলিয়াম অ্যালেন হাই স্কুল থেকে ২০০৩ সালে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন।[৫]
তার একমাত্র বড় বোন জেনিফার সাইফ্রেড লাভ সিটি রক ব্যান্ডের সঙ্গীতশিল্পী।[২] সাইফ্রেড ২০০৩ সালের শুরুর দিকে ফোর্ডহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন, কিন্তু মিন গার্লস ধারাবাহিকে তার ভূমিকায় প্রস্তাব পাওয়ার পর সেখানকার পড়াশোনা আর নিয়মিত করেননি।[৬][৭]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]প্রাথমিক কাজ (১৯৯৬-২০০৬)
[সম্পাদনা]প্রাকৃতিক ভাবেই আমি খুব রোগা ছিলাম, তাই আমি কোনো কিউট মডেল ছিলাম না। আমি নিজেকে কখনও মনোহর ভাবিনি কিন্তু এটা বেশ মজার এবং এতে মিষ্টি কেনার জন্য বেশ ভাল খরচাপত্র পাওয়া যায়।
মডেলিং ক্যারিয়ার সম্পর্কে সাইফ্রেড[৭]
মডেলিংয়ের সময় সাইফ্রেডকে লিগটন মিস্টারের সাথে লিমিটেড টুল সহ বিভিন্ন কাপড়ের কোম্পানির বিজ্ঞাপনে দেখা যায় এবং সুইট ভ্যালি হাই উপন্যাস ধারাবাহিকের তিনটি প্রচ্ছদে দেখা যায়।[২][৮] ১৭ বছর বসয়ে তিনি মডেলিং পশোয় বিরতি দেন[২] এবং একটি অবসর জনগোষ্ঠীতে পরিচারিকা হিসাবে কাজ করেন।[৯] সাইফ্রেড কণ্ঠাভিনয় প্রশিক্ষণ নিয়েছেন এবং অপেরা অধ্যয়ন করেছেন, পাশাপাশি কিশোর বয়সে ব্রডওয়ে কোচের প্রশিক্ষণও নিয়েছিলেন। গাইডিং লাইট টেলিভিশন ধারাবাহিকের মাধ্যমে তিনি অভিনয় জীবন শুরু করেন।[১০] ২০০০ থেকে ২০০১ সালে সিবিএসর এজ দা ওয়ার্ল্ড র্টান্স গীতিনাট্যে লুসি মন্টগোমারি ভূমিকায় অভিনয় করেন।[১০] তিনি জনি স্ট্যাফোর্ডের ভূমিকায় এবিসির অল মাই চিলড্রেন গীতিনাট্যে ২০০২ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত অভিনয় করেন।[১১]
সাইফ্রেড ২০০৩ সালে মিন গার্লস ধারাবাহিকের মহড়ায় অংশ নেন রেজিনা জিওরেজ ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য,[১১] কিন্তু শেষপর্যন্ত রেজিনার ভূমিকাটা করেছিলেন র্যাচেল ম্যাকঅ্যাডাম্স। লিন্ডসে লোহান অভিনীত ক্যাডি হেরনের প্রধান চরিত্রে অভিনয় করার সময় তাকে প্রথমে বিবেচনা করা হয়েছিল, তবে প্রযোজকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে রেজিনার ম্লান-বুদ্ধিমান "প্লাস্টিক" বন্ধু এবং সাইডিকিকের কেরেন স্মিথের চরিত্রে সাইফ্রাইডের অভিনয় করা উচিত।[১০] চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে সাফল্য অর্জন করেছিল, এবং প্রেক্ষাগৃহে ১২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অধিক আয় করেছিল।[১২] এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সাইফ্রেড এমটিভি মুভি ও টিভি পুরস্কার অনুষ্ঠানে লোহান, লেসি চ্যাবার্ট এবং ম্যাকডামসের সাথে "বেস্ট অন স্ক্রিন টিম" বিভাগে পুরস্কার অর্জন করেন। সাইফ্রেড ইউপিএনের ভেরোনিকা মার্স টেলিভিশন ধারাবাহিকের মূল ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য মহড়ায় যোগ দেন। কিন্তু ভূমিকাটি ক্রিস্টেন বেলের কাছে যায় এবং সাইফ্রেড ভেরোনিকার খুন হওয়া সবচেয়ে ভাল বন্ধু লিলি কেনের ভূমিকায় অভিনয় করেন।[১০] তার চরিত্রটি শুধুমাত্র অতীতের ঘটনায় (ফ্ল্যাশব্যাক) দেখানো হয়। ধারাবাহিকটির নির্মাতা রব থমাস মনে করেন যে, লিলি কেন হিসাবে সেইফ্রিডের অভিনয় এতই অসাধারণ যে তিনি প্রথম মৌসুমে পরিকল্পনার চেয়েও বেশি সময় তাকে রেছেছিলেন।[১৩] সাইফ্রেড ২০০৪ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত ১০টি পর্বে অভিনয় করেন।
২০০৫ সালে সাইফ্রেড রদ্রিগ গারসিয়ার নাইন লাইভস (২০০৫) চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্র সামান্তা ভূমিকায় অভিনয় করেন।[১৪] তার অভিনয়ের জন্য সেইফ্রিড সহ এ চলচ্চিত্রের অন্যান্য অভিনেত্রীর সাথে লোকার্নো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রী পুরস্কার লাভ করেন।[১৫] একই বছরে পাশ্ব-চরিত্রে আমেরিকান গান (২০০৫) চলচ্চিত্রে মাউস ভূমিকায় অভিনয় করেন। ২০০৬ সালে সাইফ্রেড ওয়াইল্ডফায়ার টেলিভিশনের ধারাবাহিকের ৫টি পর্বে রেবেকা চরিত্রে অভিনয় করেন এবং প্রধান চরিত্রে লেখক-পরিচালক এন্ড্রা জানাকাসের গিপেসিস, ট্রাম্পস অ্যান্ড থিবস স্বল্পদৈর্ঘ্যে ক্রিসি চরিত্রে অভিনয় করেন। সেইফ্রিড আলফা ডগ চলচ্চিত্রে বেকেলি নামে ছোট ভূমিকায় অংশগ্রহণ করেন। ২০০৪ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন টেলিভিশন ধারাবাহিকে তার অতিথি উপস্থিতি ঘটে। এর মধ্যে হাউজ, জাস্টিস, ল অ্যান্ড অর্ডার: স্পেশাল ভিকটিম ইউনিট, আমেরিকান ড্যাড, এবং সিএসআই: ক্রাইম সিন ইনভেস্টিগেশন অন্যতম।[১০]
২০০৬-২০১১
[সম্পাদনা]সেইফ্রিডের মুখ পরিচিতি লাভ করে এইচবিওর বিগ লাভ নাট্য টেলিভিশন ধারাবাহিকে তার ভূমিকার জন্য। ধারাবাহিকটি কাল্পনিক মরমন ফান্ডামেন্টালিস্ট পরিবার ঘিরে, যাতে সারাহ হেনরিকসনের ভূমিকায় সেইফ্রিড অভিনয় করেন এতে বিল এবং বার্বসের প্রথম কন্যা যে বিশ্বাসের সহিত পরিবারের সাথে লড়াই করে।[১৬] "বিগ লাভ" যুক্তরাষ্ট্রে ২০০৬ সালের ১২ মার্চ প্রিমিয়ার হয়। ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে এইচবিও ধারাবাহিকটির চতুর্থ মৌসুম ঘোষণা দেয়, সেইফ্রিড আবার ফিরে আসবে তবে এটাই হবে এ ভূমিকায় তার শেষ অভিনয় কারণ সে এখন চিত্রনায়িকা হিসাবে মনোযোগী হতে চান।[১৭]
বিগ লাভ ধারাবাহিকের পর পাশ্ব-চরিত্র জো ভূমিকায় ২০০৮ সালে সলস্টিক এবং মেরিল স্ট্রিপের সাথে মামা মিয়া! চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[১৮] এটি ছিল ১৯৯৯ সালের একই নামের সঙ্গীতধর্মী প্রণয়ধর্মী হাস্যরস চলচ্চিত্রের অভিযোজন। মামা মিয়া! ছিল সেইফ্রিডের প্রথম মূল ভূমিকায় অভিনয়। চলচ্চিত্রটি ২০০৮ সালের ৫ম সর্বোচ্চ উপার্জনকারী এবং জানুয়ারি ২০১৩ সালের হিসাবে সর্বকালের সেরা উপার্জনকারী চলচ্চিত্রের মধ্যে ৭৩তম।[১৯] এই চলচ্চিত্রের সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবাম "মাম মিয়া! দা মুভি সাউন্ড-ট্রাক" হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে, যেখানে তিনি পাঁচটি গান গেয়েছেন।[২০] চলচ্চিত্র এবং গানের প্রচারনার জন্য তিনি একটি মিউজিক ভিডিও প্রকাশ করেছেন "গিমে! গিমে! গিমে! (অ্যা ম্যান আফটার মিডনাইট)" নামে।
২০০৮ সালের মার্চে সেইফ্রিড হাস্যরসাত্মক ভৌতিক জেনিফার'স বডি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। সেইফ্রিডের ভূমিকা ছিল জেনিফারের সবচেয়ে ভাল বন্ধু আনিতা নিডি লেসনিকি নামে।[২১] চলচ্চিত্রটি ২০০৯ সালের টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছিল এবং ২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।[২২] এটি চলচ্চিত্র বৌদ্ধাদের কাছ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করে।[২৩] একই বছর তিনি হাস্যরসাত্মক স্বাধীন চলচ্চিত্র ভুগি-উগি-তে পেজি পেনহেইমার ভূমিকায় অভিনয়ে করেন। যেটি ২০০৯ সালের ২৬ জুন এডিনবরা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাগৃহে ২০১০ সালের ২৫ এপ্রিল মুক্তি পায়।[২৪] ২০০৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি সাইফ্রিড ৮১তম একাডেমি পুরস্কার অনুষ্ঠানে একটি পুরস্কার উপস্থাপনের পাশাপাশি পরিবেশন করেছিলেন। ২০০৯ সালের মার্চে পরিচালক জ্যাক সিন্ডার তাকে প্রধান অভিনেত্রী হিসাবে সাকার পাঞ্চ চলচ্চিত্রে বেবি ডল চরিত্রে অভিনয়ের আমন্ত্রণ জানান,[২৫] কিন্তু বিগ লাভ চলচ্চিত্রে তার পূর্বনির্ধারিত সময়ের জন্য এতে কাজ করেন নি।[২][২৬]
চ্যানিং ট্যাটামের বিপরীতে সাইফ্রেড ডিয়ার জন (২০১০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন যেটি নিকলাস স্পার্কের লেখা ২০০৬ সালের একই নামের উপন্যাস থেকে নির্মিত।[২৭] চলচ্চিত্রটি ২০১০ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পায় এবং সমালোচকদের কাছে থেকে নেতিবাচক সমালোচনা পেয়েছিল।[২৭] এই চলচ্চিত্রের জন্য সেইফ্রিড "লিটল হাউজ" নামে একটি গান রচনা করেন এবং যেটি ডিয়ার জন চলচ্চিত্রের অফিসিয়াল সাউন্ডট্র্যাক হিসাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।[২৮] দ্য হলিউড রিপোর্টারের কির্ক হানিকাট বলেছেন, "সাইফ্রেড চরিত্রটি এবং তার সম্পর্কের যা কিছু পেয়েছে সব উপস্থাপান করেছে, তবে তিনি ভারি বিষয়গুলিতে ভালো ভূমিকা রাখে নি। এই প্রণয় একতরফা, এবং সত্যই, আপনি তার জীবনকে অন্য চ্যানেলে পরিচালনার জন্য দোষ দিতে পারবেন না"।[২৯] সমালোচকদের অবজ্ঞার পরেও ডিয়ার জন বক্স অফিস সাফল্য লাভ করেছিল, এটি আবাতার (২০০৯) চলচ্চিত্রের বক্স অফিস রেকর্ড ভেঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র বক্স অফিসে প্রথম স্থান দখল করে নিয়েছিল এবং শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে মার্কিন$৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ব্যাবসার পাশাপাশি সারা বিশ্বে মার্কিন$১১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অধিক আয় করেছিল।[৩০][৩১]
সেইফ্রিড নামভূমিকায় ক্লোয়ি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন যেটি সনি পিকচার্স ক্লাসিকস কর্তৃক ২০১০ সালের ২৬ মার্চ মুক্তি পেয়েছিল।[৩২] চলচ্চিত্রে সেইফ্রিড একজন দেহব্যবসায়ীর ভূমিকায় অভিনয় করেন যাতে তাকে ভাঁড়া করা হয় একজন স্বামী কে পরীক্ষা করার জন্য কারণ তার স্ত্রী, স্বামীর বিশ্বস্ততায় বিশ্বাসী ছিলেন না।[৩৩] চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে এবং এটি পরিচালক এটম এগয়ানের সর্বোচ্চ আয় করা চলচ্চিত্র।[৩৪] এই চলচ্চিত্রে অভিনয় তাকে চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিতে পরিচিতি দেয় এবং আরো শৈল্পিক হিসাবে অভিনয় করার সুযোগ করে দেয়।[৩৫]
২০১০ সালের শেষের দিকে তিনি প্রণয়ধর্মী-হাস্যরসাত্মক লেটারস টু জুলিয়েট চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যেটি লিস এবং সেইল ফ্রেডম্যানের বইয়ের উপর নির্মিত।[৩৬] সমালোচকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভের পাশাপাশি বক্স অফিসে সারা বিশ্বে প্রায় মার্কিন$৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ব্যবসা করেছিল। সাইফ্রেড "শোয়েস্ট ব্রেকথ্র ফিমেল স্টার অভ দা ইয়ার" পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি জেনিফার বডি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য "স্কেয়ারড-এজ-এস**টি" বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও ২০১০ এমটিভি মুভি পুরস্কার অনুষ্ঠানে ডিয়ার জন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে মনোনীত হন।[৩৭][৩৮] ২০১০ সালে সেইফ্রিড ফোর্বসের "দা সেভেন্টিন স্টার টু ওয়াচ" তালিকায় যুক্ত হন এবং টিন চয়েস অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে চানিং টাতুমের সাথে অভিনীত ডিয়ার জন চলচ্চিত্রের জন্য চয়েস মুভি এক্ট্রেস ড্রামা এবং চয়েস মুভি কেমেস্ট্রি সহ তিনটি বিভাগে মনোনয়ন লাভ করেন।[৩৯][৪০] এছাড়াও লেটারস টু জুলিয়েট চলচ্চিত্রের জন্য চয়েস মুভি এক্ট্রেস রুমান্টিক কমেডি বিভাগে মনোনীত হন।[৪১]
২০০৯ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে তিনি মাইরিয়াদ পিকচারসের সাথে সংযুক্ত হন অস্কার ওয়াইল্ডের কমেডি আ ওমেন অব নো ইম্পরটেন্স চলচ্চিত্রের জন্য।[৪২] চলচ্চিত্রটি ২০১১ সালে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল।[৪৩] ২০১০ সালে, প্রতিবেদনগুলি ইঙ্গিত দিয়েছিল যে অর্থায়নের অভাবে ছবিটি নির্মিত হচ্ছে না।[৪৪] ২০০৯ সালে তিনি আলবার্ট নবস্ চলচ্চিত্রের জন্য চুক্তিবদ্ধ হলেও সময় জঠিলতার জন্য বাদ পড়েন এবং তার বদলে সে চরিত্রে অভিনয় করেন মিয়া অয়াসিকস্কা।[৪৫] ক্যাথরিন হার্ডউইকের রেড রাইডিং হুড (২০১১) চলচ্চিত্রে প্রধান অভিনেত্রী হিসাবে ভালেরি ভূমিকায় অভিনয় করেন।[৪৫] এটি ২০১১ সালের ১১ মার্চ মুক্তি পাওয়ার পর সমালোচকদের নেতিবাচক সমালোচনা লাভ করলেও, মার্কিন$৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায়ে নির্মিত চলচ্চিত্রটি সারা বিশ্বে মার্কিন$৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ব্যবসা করে। এছাড়াও তিনি অ্যান্ড্রু নিকল পরিচালিত ইন টাইম চলচ্চিত্রে মূল ভূমিকায় সিলভিয়া ওয়েইস চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটি ২০১১ সালের অক্টোবরে মুক্তি পায় এবং সমালোচকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়াসহ সারাবিশ্বে মার্কিন$১৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ব্যবসা করে। এছাড়াও সেফ্রেড ২০১১ সালে জাপানি রুপচর্যা পণ্য ক্লে দে পিউ বিউটের মডেল হন।[৪৬]
২০১২-বর্তমান
[সম্পাদনা]২০১২ সালের শুরুর দিকে গন চলচ্চিত্রে সাইফ্রেড মূল ভূমিকায় অভিনয় করেন। সঙ্গীতধর্মী লে মিরাবল্স চলচ্চিত্রে কসেথ চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি এবং তার অভিনয় সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে। সেইফ্রিড তার অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিভাগে মনোনয়ন লাভ করে। চলচ্চিত্রটি বিশ্বেব্যাপী মার্কিন$৪৪০ মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে।[৪৭][৪৮][৪৯]
২০১৩ সালে সাইফ্রেড দ্য বিগ ওয়েডিং হাস্যরস চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং এপিক অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রে কন্ঠাভিনেত্রী হিসাবে কাজ করেন। এছাড়াও আত্নজীবনীমুলক লাভলেস চলচ্চিত্রে লিন্ডা লাভলেস চরিত্রে অভিনয় করেন। পরবর্তী চলচ্চিত্রে তার অভিনয় সমালোচকদের কাছ থেকে প্রশংসা পায়।[৫০] এছাড়াও তিনি ২০১৩ সালের নাট্যধর্মী দা এন্ড অব লাভ চলচ্চিত্রে তাকে দেখা যায়। এরপর তিনি রবার্ট সি. অ’ব্রাইন রচিত পোস্ট রহস্যদঘাটন উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত জে ফর জাকারিয়া চলচ্চিত্রে আন বার্ডেন চরিত্রে অভিনয়ের জন্য মনোনীত হন,[৫১] কিন্তু শেষপর্যন্ত মার্গট রবি এই চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।[৫২] ২০১৩ সালে তিনি গিবেঞ্ছির জন্য মডেলিং শুরু করেন।.[৫৩]
২০১৫ সালে তিনি মার্ক ওয়ালবার্গ এবং সেথ ম্যাকফারলিনের সাথে টেড ২ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং পিটার পেনের মা চরিত্রে পেন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[৫৪]
২০১৮ সালে, তিনি ক্লাইভ ওউনের সাথে নেটফ্লিক্সের মূল আনন চলচ্চিত্রে ভিজ্যুয়াল হ্যাকার আনন চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন;[৫৫] এবং মামা মিয়া সিক্যুয়াল মামা মিয়া! হেয়ার উই গো অ্যাগেইন চলচ্চিত্রের সোফি শেরিডানের চরিত্রে তার পুনরুত্থান ঘটে, যেটি সে সবর জুলাইয়ে মুক্তি পেয়েছিল।[৫৬]
২০১৯ সালে, তিনি দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের একই নামের সেরা বিক্রিত বইয়ের উপর ভিত্তি করে নির্মিত দা আর্ট অব রেসিং ইন রেইন হাস্যরসাত্মক-নাট্য চলচ্চিত্রে ইভ চরিত্রে অভিনয় করেন।[৫৭]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]সাইফ্রেড স্বীকার করেছেন যে তিনি উদ্বেগমূলক ব্যাধি এবং প্যানিক এটাকে (আতঙ্কগ্রস্ততায়) ভোগেন। এছাড়াও তার মঞ্চভীতি রয়েছে, এজন্য তিনি ২০১৫ সালের এপ্রিল পর্যন্ত থিয়েটারে অভিনয় বন্ধ রাখেন যতক্ষন না তিনি অফ-ব্রডওয়ে প্রডাকশনের সেকেন্ড স্টেজ থিয়েটার দা ওয়ে উই গেট বাই-এ উপস্থিত না হন।[৫৮]
সাইফ্রেড মামা মিয়া চলচ্চিত্রে তার সহ-অভিনেতা ডমিনিক কুপারের সঙ্গে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত এবং অভিনেতা জাস্টিন লংয়ের সাথে ২০১৩ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত প্রণয়সম্পর্কে যুক্ত ছিলেন।[৫৯][৬০] সাইফ্রেড ২০১৬ সালের প্রথম দিকে অভিনেতা এবং দ্য লাস্ট ওয়ার্ড চল চ্চিত্রে তার সহশিল্পী টমাস সাদোস্কির সঙ্গে প্রণয়সম্পর্ক শুরু করেছিলেন।[৬১] ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে এই দম্পতি তাদের বাগদানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন,[৬২] এবং ২০১৭ সালের মার্চে ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে তারা বিয়ে করেছিলেন।[৬৩] ২০১৭ সালের ২৪ মার্চ, তারা সাইফ্রিড দম্পতির প্রথম কন্যা সন্তানের জন্ম দেন।[৬৪][৬৫]
সাইফ্রিড আইএনআরএ এনজিওর বোর্ডের একজন সদস্য, যে সংস্থাটি সংঘাতের ফলে আহত শরণার্থী শিশুদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরবরাহে সহায়তা করে।[৬৬] তার একটি চর্ম সংরক্ষণশালা রয়েছে, যেখানে ঘোড়ার বাচ্চা, শেয়াল, পেঁচা, উত্তর আমেরিকার বিশেষ হরিণ, ছাগল, হাইব্রিড হরিণ এবং অসংখ্য প্রজাপতি রয়েছে। "কনান" টক শোয়ে অংশ নেয়ার সময় কনান অ’ব্রাইন তাকে একটি র্যাটকুন উপহার দেন তার সংরক্ষণশালার জন্য। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সাইফ্রিড এবং লংয়ের তাদের সম্পর্ক ছিন্ন করেন।[৬৭][৬৮]
প্রশংসা
[সম্পাদনা]সেইফ্রিড অসংখ্য প্রশংসা পেয়েছেন “পিপল ম্যাগাজিন” থেকে, যেটি তাকে ২০১১ সালে “২৫ বিউটিস (এন্ড হটিস) এট ২৫” প্রবন্ধে থাকে প্রথম স্থান দিয়েছে; এছাড়াও ম্যাগাজিনটির বার্ষিক সুন্দরি তালিকা ২০০৯ এবং ২০১০ এও তাকে যুক্ত করেছে।[৬৯][৭০][৭১] ম্যাগাজনটির ২০১২ সালের প্রবন্ধ “বিউটি এট এবরি এইজ” এও তাকে দেখা যায়।[৭২] ২০০৮ সালে “ভ্যান্টি ফেয়ার” ম্যাগাজিন এর “ব্রাইট ইয়াং হলিউড” প্রবন্ধে তাকে ফিচার করা হয় এবং ২০১০ সালে ম্যাগাজিনটির প্রচ্ছদে অন্যান্য অভিনেত্রীর সাথে তাকে দেখা যায়।[৭৩][৭৪]
চলচ্চিত্রের তালিকা
[সম্পাদনা]চলচ্চিত্র
[সম্পাদনা]বছর | নাম | ভূমিকা | টীকা |
---|---|---|---|
২০০৪ | মিন গার্লস | ক্যারেন স্মিথ | |
২০০৫ | নাইন লাইভস | সামান্তা | |
আমেরিকান গান | মাউস | ||
২০০৬ | আলফা ডগ | জুলি বেকেলি | |
গিপেসিস, ট্রাম্পস অ্যান্ড থিব্স | ক্রিসি | স্বল্পদৈর্ঘ্য | |
২০০৮ | সলস্টিক | জোয়ি | |
মামা মিয়া! | সফি সেরডিয়ান | ||
অফিসিয়াল সিলেকশন | এমিলি | স্বল্পদৈর্ঘ্য | |
২০০৯ | ভুগি-উগি | পেজি অপেনহেইমার | |
জেনিফার'স বডি | আনিতা নিডি লেসনিকি | ||
ক্লোয়ি | ক্লোয়ি সুয়েনি | ||
২০১০ | ডিয়ার জন | সাবানাহ লিন কারটিস | |
লেটারস টু জুলিয়েট | সুপি হল | ||
২০১১ | রেড রাইডিং হুড | ভালেরি | |
অ্যা ব্যাগ অব হ্যামার্স | অ্যামান্ডা | ||
ইন টাইম | সিলবিয়া ওয়েইস | ||
২০১২ | গন | জিল কনওয়ে | |
লে মিরাবল্স (সঙ্গীতধর্মী) | কসেথ | ||
২০১৩ | দা এন্ড অব লাভ | নিজ | অতিথি |
দা বিগ ওয়েডিং | মিসি অ’কনার | ||
এপিক | ম্যারি ক্যাথরিন (কণ্ঠ) | ||
লাভলেস | লিন্ডা লাভলেস | ||
২০১৪ | অ্যা মিলিয়ন ওয়েস টু ডাই ইন দা ওয়েস্ট | লোসি | |
ডগ ফুড | ইভা | স্বল্পদৈর্ঘ্য | |
হোয়াইল উই'য়ার ইয়াং | ডার্বি | ||
২০১৫ | টেড ২ | সামান্তা লেসি জ্যাকসন | |
ইউনিটি[৭৫] | বর্ণনাকারী | প্রামাণ্যচিত্র | |
পেন | মেরি | ||
লাভ দা কুপার্স | রুবি | ||
ফাদার্স অ্যান্ড ডটার্স | কেটি | ||
২০১৭ | দা লাস্ট ওয়ার্ল্ড (২০১৭-এর চলচ্চিত্র) | Anne Sherman | |
দা ক্ল্যাপার (চলচ্চিত্র) | Judy | ||
ফার্স্ট রিফরমড | Mary Mensana | ||
২০১৮ | গ্রিঙ্গো | সানি | |
আনন | আনন | ||
মামা মিয়া! হেয়ার উই গো অ্যাগেইন | সোফি শেরিডান | ||
হলি মোসেস | মেরি | স্বল্পদৈর্ঘ্য | |
২০১৯ | দা আর্ট অব রেসিং ইন রেইন | ইভট সুইফট | |
ইউ শুড হ্যাব লেফ্ট | উৎপাদন-পরবর্তি | ||
২০২০ | স্কুব![৭৬] | ডাফনি ব্লেক (কণ্ঠ) | উৎপাদন-পরবর্তি[৭৭] |
ঘোষিত হবে | অ্যা মাউথফুল অব এয়ার | জুলি | উৎপাদন-পরবর্তি |
ঘোষিত হবে | থিংস হেয়ার্ড অ্যান্ড সিন | উৎপাদন-পরবর্তি | |
ঘোষিত হবে | মাঙ্ক | মারিং ডেভিস | উৎপাদন-পরবর্তি |
টেলিভিশন
[সম্পাদনা]বছর | নাম | ভূমিকা | টীকা |
---|---|---|---|
১৯৯৯-২০০১ | এজ দা ওয়ার্ল্ড টার্নস | লুসিন্ডা ‘লুসি’ মন্টেগুমারি | সিরিজে নিয়িমিত |
২০০৩ | অল মাই চিল্ড্রেন | জনি স্ট্যাফোর্ড | ৩ পর্ব |
২০০৪ | ল এন্ড অর্ডারঃ স্পেশাল ভিক্টিম ইউনিট | টান্ডি ম্যাককেইন | আউটক্রাই নামক পর্বে |
২০০৪-০৬ | ভেরোনিকা মার্স | লিলি কেন | ১১ পর্ব |
২০০৫ | হাউজ | পেম | ডেটক্স নামক পর্বে |
২০০৬ | ওয়াইল্ড ফায়ার | রেবেকা | ৫ পর্ব |
২০০৬ | সিএসআইঃ ক্রাইম সিন ইনবেস্টিগেশন | লেসি ফিন | রাসমামা নামক পর্বে |
২০০৬ | জাস্টিস | আন ডিগস | প্রিটি ওমেন পর্বে |
২০০৬-১১ | বিগ লাভ | সারাহ হেনরিকসন | ৪৪ পর্ব |
২০০৮ | আমেরিকান ডেড! | এমি(কন্ঠ) | এস্কেপ ফ্রম দা পার্ল বেলি পর্বে |
২০০৮ | দা মিঃ ম্যান শো | লিটল মিস নটি (কণ্ঠ) | |
২০১৪ | কসমসঃ এ স্পেসটাইম ওডেসি | মেরি ত্রাপ(কন্ঠ) | দা লস্ট ওয়ার্ল্ড অভ প্লানেট আর্থ নামক পর্বে |
২০১৭ | টুইন পিকস |
ডিস্কোগ্রাফি
[সম্পাদনা]বছর | নাম | এ্যালবাম |
---|---|---|
২০০৮ | হানি,হানি | মাম মিয়া! দা মুভি সাউন্ডট্রাক |
আউয়ার লাস্ট সামার | ||
লে অল ইউর লাভ অন মি | ||
গিমি! গিমি! গিমি!(এ ম্যান আফটার মিড নাইট) | ||
দা নেম অভ দা গেম | ||
স্লিপিং ত্র মাই ফিংগার্স | ||
আই হেব এ ড্রিম | ||
থ্যাংক ইউ ফর দা মিউজিক | ||
২০১০ | অ্যামান্ডা’স লাভ সং | পোস্ট দা লাভ |
লিটল হাউজ | ডিয়ার জন(২০১০) | |
২০১১ | লি’ল রেড রাইডিং হুড | রেড রাইডিং হুড |
২০১২ | ইন মাই লাইফ | লে মিরাবলসঃ হাইলাইট ফ্রম দা মোশন পিকচার সাউন্ডট্রাক |
এ হার্ট ফুল অভ লাভ | ||
ওয়ান ডে মোর | ||
এ হার্ট ফুল অভ লাভ-রিপ্রিস | ||
সাডেনলি-রিপ্রিস | ||
এপিলগ | ||
২০১৫ | মিন অল’ মুন | টেড ২ |
পুরস্কার ও মনোনয়ন
[সম্পাদনা]বছর | পুরস্কার | বিভাগ | কাজ | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
২০০৫ | গোটাম এওয়ার্ড | বেস্ট এসেভল কাস্ট | নাইন লাইভস | মনোনীত |
২০০৫ | লোখারনো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল | ব্রোঞ্জ লিওপার্ড | নাইন লাইভস | জয়ী |
২০০৫ | এমটিভি মুভি এওয়ার্ড | বেস্ট অন-স্ক্রিন টিম | মিন গার্লস | জয়ী |
২০০৯ | পিপলস চয়েস এওয়ার্ড | প্রিয় অভিনেত্রী | মামা মিয়া! | মনোনীত |
২০০৯ | এমটিভি মুভি এওয়ার্ড | ব্রেকথ্রু পারফর্মেন্স ফিমেল | মাম মিয়া! | মনোনীত |
২০১০ | শোওয়েস্ট | ব্রেকথ্রু ফিমেল স্টার অভ দা ইয়ার | জয়ী | |
২০১০ | টিন চয়েস এওয়ার্ড | চয়েস মুভি এক্ট্রেসঃ রোমান্টিক-কমেডি | লেটার্স টু জুলিয়েট | মনোনীত |
২০১০ | টিন চয়েস এওয়ার্ড | চয়েস মুভি এক্ট্রেসঃ ড্রামা | ডিয়ার জন | মনোনীত |
২০১০ | টিন চয়েস এওয়ার্ড | চয়েস মুভিঃ কেমেস্ট্রি | ডিয়ার জন | মনোনীত |
২০১০ | এমটিভি মুভি এওয়ার্ড | বেস্ট ফিমেল পারফর্মেন্স | ডিয়ার জন | মনোনীত |
২০১০ | এমটিভি মুভি এওয়ার্ড | বেস্ট স্কেয়ারড-এজ-শি* | জেনিফার বডি | জয়ী |
২০১২ | ন্যাশনাল বোর্ড অভ রিভিউ অভ মোশন পিকচার | বেস্ট এক্টিং বাই এন এন্সেম্বল | লে মিরাবলস | জয়ী |
২০১২ | ফনিক্স ফ্লিম ক্রিটিক সোসাইটি | বেস্ট এন্সেম্বল এক্টিং | লে মিরাবলস | মনোনীত |
২০১২ | সান দিয়াগো ফ্লিম ক্রিটিক সোসাইটি এওয়ার্ড | বেস্ট এন্সেম্বল পারফর্মেন্স | লে মিরাবলস | মনোনীত |
২০১২ | স্যাটেলাইট এওয়ার্ড | বেস্ট এন্সেম্বল, মোশন পিকচার | লে মিরাবলস | জয়ী |
২০১৩ | স্ক্রিন এক্টর গাইল্ড এওয়ার্ড | আউটস্টেন্ডিং পারফর্মেন্স বাই এ কাস্ট | লে মিরাবলস | মনোনীত |
২০১৩ | টিন চয়েস এওয়ার্ড | চয়েস মুভি এক্ট্রেসঃ রোমান্স | লে মিরাবলস | মনোনীত |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Amanda Seyfried"। TVGuide.com। আগস্ট ২৬, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৫।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Backrach, Judy (সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Wide Eyed Girl"। Allure।
- ↑ Longsdorf, Amy (জুলাই ১৩, ২০০৮)। "'It's just so RIDICULOUS.' ** With a star turn in 'MAMMA MIA!' Allentown native AMANDA SEYFRIED has sung her way onto the HOLLYWOOD A-LIST. She talks about her exciting life"। The Morning Call। Allentown, Pennsylvania। জানুয়ারি ১৩, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৯, ২০১০।
- ↑ Stated on Live with Regis and Kelly, May 14, 2010; can be viewed at Amanda Seyfried wears her BODYAMR Interview On Live With Regis and Kelly
- ↑ "Amanda Seyfried: From Soaps To Big Screen Stardom"। The Morning Call। Allentown, Pennsylvania। জুলাই ১৩, ২০০৮। প্রোকুয়েস্ট 393309899। templatestyles stripmarker in
|আইডি=
at position 1 (সাহায্য) (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) - ↑ Horner, Rachel (জুন ১৩, ২০১৫)। "13 Things You (Probably) Didn't Know About Amanda Seyfried"। MSN। জুলাই ২৯, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৭, ২০১৭।
- ↑ ক খ Lina Das (জুন ১৮, ২০০৮)। "'I'm just so open about things at this point in my life – and that can get you into trouble'"। Daily Mail। UK। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ "Amanda Seyfried biography"। People। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৪, ২০১৫।
- ↑ "Amanda Seyfried (Letterman)" – www.youtube.com-এর মাধ্যমে।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Amanda Seyfried Profile"। AskMen.com। জানুয়ারি ২৫, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ ক খ "অ্যামান্ডা সাইফ্রেড"। IMDb.com। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ "Mean Girls (2004)"। BoxOfficeMojo.com। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ http://www.slaverats.com/files/DVD_Commentary.mp3
- ↑ Michael J. Lee (জুন ২১, ২০০৫)। "Amanda Seyfried on 'Nine Lives'"। Movies. RadioFree.com। Radio Free Entertainment। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১০।
- ↑ "Nine Lives: Awards"। IMDb.com। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৬, ২০১০।
- ↑ Rebecca Dana (মার্চ ১২, ২০০৬)। "Raise the Red-State Lantern"। New York Observer। ৭ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- ↑ Jennifer Godwin (ডিসেম্বর ১৮, ২০০৯)। "This Just In: Amanda Seyfried Says Bye to Big Love"। E! Online। ১৩ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ "Mamma Mia! (2008)"। Box Office Mojo। ২ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- ↑ "Box Office Mojo – All Time Worldwide Box Office"। বক্স অফিস মোজো। ২ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- ↑ "Mamma Mia! [Soundtrack]"। Amazon.com। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- ↑ Borys Kit; Leslie Simmons (ফেব্রুয়ারি ৮, ২০০৮)। "Seyfried in 'Body' cast"। The Hollywood Reporter। জানুয়ারি ১০, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ Jennifer Kwan (সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৯)। "Cody exorcises demons from "Jennifer's Body""। Thomas Reuters। Reuters। ৮ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "জেনিফার'স বডি"। রটেন টম্যাটোস। সেপ্টেম্বর ২১, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ Boogie Woogie (2009) – IMDb
- ↑ "'Watchmen' director goes for 'Sucker Punch'"। Zap2it। মার্চ ৪, ২০০৯। জুলাই ৭, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ Sperling, Nicole (মার্চ ২৩, ২০০৯)। "Amanda Seyfried out of Zack Snyder's 'Sucker Punch'"। Entertainment Weekly। জুলাই ১১, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৫, ২০১৯।
- ↑ ক খ Schwartz, Terri (জানুয়ারি ১, ২০১০)। "So Long 2009! Here Are The Top 10 Movies And TV Shows We're Most Looking Forward To In 2010"। Viacom। জানুয়ারি ৭, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- ↑ "Dear John — Original Motion Picture Soundtrack"। DearJohnSoundtrack.com। জানুয়ারি ১৬, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৮, ২০১০।
- ↑ "Dear John -- Film Review"। The Hollywood Reporter (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৮-১৮।
- ↑ গ্রে, ব্র্যান্ডন (ফেব্রুয়ারি ৮, ২০১০)। "Weekend Report: 'Dear John' Delivers, 'Avatar' Flies High Again"। বক্স অফিস মোজো। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১০।
- ↑ "Dear John"। Box Office Mojo। IMDb Inc। ১৪ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১০।
- ↑ "Chloe"। Box Office Mojo। IMDb Inc। ১৩ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১০।
- ↑ Sharon Swart (অক্টোবর ৮, ২০০৯)। "Sony seduced by 'Chloe'"। Variety। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- ↑ Pevere, Geoff (৭ ডিসেম্বর ২০১০)। "The Digital Revolution: Part 1"। দা স্টার। Toronto।
- ↑ Barshad, Amos (জুলাই ৩০, ২০১২)। "Star Market: Can Amanda Seyfried Live Out a Hollywood Fairy Tale? - Vulture"। Nymag.com। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৬, ২০১২।
- ↑ "Amanda Seyfried Named Showest Breakthrough Female Star of The Year" (পিডিএফ)। জুলাই ১৬, ২০১১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০১১।
- ↑ "MTV Movie Awards 2010: Winners"। Film-book.com। জুন ৬, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- ↑ "MTV Movie Awards 2010: Nominations"। Film-book.com। মে ১৩, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- ↑ Lauren-Leigh Frum, Dorothy Pomerantz and Lacey Rose (জুন ২২, ২০১০)। "In Pictures: 17 Stars To Watch — Amanda Seyfried"। Forbes। ২ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- ↑ Frum, Lauren-Leigh; Pomerantz, Dorothy; Rose, Lacey (জুন ২২, ২০১০)। "The Stars To Watch"। Forbes। ২৩ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- ↑ Teen Choice Awards 2010
- ↑ McNary, Dave (জানুয়ারি ২৮, ২০০৯)। "Amanda Seyfried cast as Wilde lead"। Variety। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- ↑ Variety (জানুয়ারি ২৯, ২০০৯)। "Seyfried Is A Woman Of No Importance"। Empire। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৬, ২০১৪।
- ↑ "Beresford on "Peace, Love and Misunderstanding," and the Seyfried "A Woman of No Importance" – Frankly My Dear – Orlando Sentinel"। Blogs.orlandosentinel.com। সেপ্টেম্বর ৮, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০১১।
- ↑ ক খ "Mia Wasikowska Replacing Amanda Seyfried In Albert Nobbs, More Details"। Bleedingcool.com। নভেম্বর ১৪, ২০১০। জুন ১৭, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০১১।
- ↑ "Cle de Peau Beaute Announces Amanda Seyfried as New Spokesperson"। Bloomberg। অক্টোবর ২৮, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৯, ২০১৫।
- ↑ "'Les Misérables' has an amazing cast, says Eddie Redmayne – video"। Digital Spy। জানুয়ারি ১১, ২০১২। অক্টোবর ২৪, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৬, ২০১২।
- ↑ Jones, Kenneth (জানুয়ারি ১৮, ২০১২)। "Catch Him If You Can: Aaron Tveit Will Play Enjolras in Les Miz Film"। Playbill। সেপ্টেম্বর ৩, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২৪, ২০১২।
- ↑ Kit, Borys (জানুয়ারি ১৭, ২০১২)। "'Les Miserables' Movie Casts 'Gossip Girl' Actor Aaron Tveit as Rebellion Leader"। The Hollywood Reporter। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২৭, ২০১২।
- ↑ "Demi Moore and Adam Brody bone up for porn star biopic 'Lovelace' starring Amanda Seyfried"। HitFix। জানুয়ারি ২, ২০১১। নভেম্বর ১৪, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৯, ২০১২।
- ↑ "Chris Pine, Amanda Seyfried and Chiwetel Ejiofor to star in 'Z For Zachariah'"। Variety। মে ১৫, ২০১৩।
- ↑ Kit, Borys (জানুয়ারি ১৮, ২০১৪)। "'Wolf of Wall Street's' Margot Robbie Joining Postapocalyptic 'Z for Zachariah'"। The Hollywood Reporter। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১৯, ২০১৭।
- ↑ Niven, Lisa (মে ১, ২০১৩)। "Amanda Seyfried's New Givenchy Campaign"। Vogue। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৯, ২০১৫।
- ↑ "Amanda Seyfried Joins Hugh Jackman in Warner's Peter Pan Movie"। Variety। এপ্রিল ২৩, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৪-২৪।
- ↑ "ANON" (ইংরেজি ভাষায়)। British Board of Film Classification। সংগ্রহের তারিখ মে ১১, ২০১৮।
- ↑ "Mamma Mia! Here We Go Again | Universal Studios" – www.mammamiamovie.com-এর মাধ্যমে।
- ↑ The Art of Racing the Rain by Molly Scramm, Paste Magazine, May 20, 2019.
- ↑ Seyfried, Amanda (ডিসেম্বর ১২, ২০১২)। "The Late Show with David Letterman" (সাক্ষাৎকার)। সাক্ষাত্কার গ্রহণ করেন Letterman, David। মার্চ ৬, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১, ২০১৬।
- ↑ Hood, Bryan (২০১৮-০৭-১৯)। "Dominic Cooper says it wasn't awkward working with ex Amanda Seyfried"। Page Six (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-০৫।
- ↑ Van Meter, Jonathan (মে ১৮, ২০১৫)। "Amanda Seyfried Talks Family, Ted 2, and Finding Love on Instagram"। Vogue। Condé Nast। সেপ্টেম্বর ৬, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৫।
- ↑ Miller, Michael (মার্চ ৩, ২০১৬)। "Amanda Seyfried and Her Last Word Costar Thomas Sadoski Are Dating!"। People। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৫, ২০১৬।
- ↑ Mizoguchi, Karen (সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৬)। "Amanda Seyfried Engaged to Last Word Costar Thomas Sadoski"। People। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১১, ২০১৬।
- ↑ Adams, Char (মার্চ ১৭, ২০১৭)। "Surprise! Amanda Seyfried and Thomas Sadoski Secretly Got Married in 'Beautiful' Private Ceremony"। People। United States। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১৭, ২০১৭।
- ↑ Fisher, Kendall; Passalaqua, Holly; Rosenbloom, Alli (মার্চ ২৪, ২০১৭)। "Amanda Seyfried Gives Birth to First Child With Thomas Sadoski"। E! Online। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৫, ২০১৭।
- ↑ Mizoguchi, Karen (মার্চ ২৪, ২০১৭)। "Amanda Seyfried and Thomas Sadoski Welcome First Child — a Girl!"। People। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৫, ২০১৯।
- ↑ "Our Board"। INARA (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১২-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-১০।
- ↑ Van Meter, Jonathan (জুন ২০১৫)। "Amanda Seyfried Talks Family, Ted 2, and Finding Love on Instagram"। Vogue। Condé Nast। সেপ্টেম্বর ৬, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৫।
- ↑ "Amanda Seyfried and Justin Long Split After Two Years: Details - Us Weekly"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১০-০১।
- ↑ "Most Beautiful 2009 Beautiful at Every Age"। People। Time Warner Inc। মার্চ ৯, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১০।
- ↑ "World's Most Beautiful 2010!"। People। এপ্রিল ২৮, ২০১০। ১ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১০।
- ↑ "25 Beauties (and Hotties) at 25 – Amanda Seyfried"। People। এপ্রিল ৭, ২০১১। আগস্ট ১৭, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১১, ২০১১।
- ↑ Karen J. Quan (এপ্রিল ২০, ২০১২)। "2012 Most Beautiful at Every Age - Amanda Seyfried"। People। মে ২, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৫, ২০১২।
- ↑ "Bright Young Hollywood"। Vanity Fair। ২২ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- ↑ Peretz, Evgenia (অক্টোবর ২০, ২০০৯)। "Evgenia Peretz on Hollywood It Girls"। Vanity Fair। ২৫ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- ↑ Dave McNary (এপ্রিল ২২, ২০১৫)। "Documentary 'Unity' Set for Aug. 12 Release with 100 Star Narrators"। Variety। সংগ্রহের তারিখ মে ১, ২০১৫।
- ↑ D'Alessandro, Anthony (২০১৯-০৩-২২)। "Warner Bros' Animated Scooby-Doo Finds Its Fred & Daphne In Zac Efron & Amanda Seyfried"। Deadline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-২২।
- ↑ D'Alessandro, Anthony; D'Alessandro, Anthony (২০১৯-০৩-২২)। "Warner Bros' Animated Scooby-Doo Finds Its Fred & Daphne In Zac Efron & Amanda Seyfried"। Deadline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-২২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- অলমুভিতে অ্যামান্ডা সাইফ্রেড
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে অ্যামান্ডা সাইফ্রেড (ইংরেজি)
- রটেন টম্যাটোসে অ্যামান্ডা সাইফ্রেড (ইংরেজি)
- টুইটারে অ্যামান্ডা সাইফ্রেড
- ইন্সটাগ্রামে অ্যামান্ডা সাইফ্রেড
- ১৯৮৫-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন গায়িকা
- মার্কিন শিশু অভিনেত্রী
- মার্কিন শিশু মডেল
- মার্কিন সোপ অপেরা অভিনেত্রী
- মার্কিন টেলিভিশন অভিনেত্রী
- মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- মার্কিন কণ্ঠাভিনেত্রী
- জার্মান বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী
- ইংরেজ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- ওয়েলশ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- জার্মান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- স্কটিশ-আইরিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- উইলিয়াম অ্যালেন হাই স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন সঙ্গীতশিল্পী
- মার্কিন গায়িকা-গীতিকার
- মার্কিন সোপ্রানো
- আবেশিক অনুকর্ষী ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তি
- পেনসিলভেনিয়ার অভিনেত্রী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - মিনি ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্র) বিজয়ী