চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ১) সচিব বিভাগ ২) প্রশাসন-পরিকল্পনা বিভাগ ৩) অর্থ ও হিসাব বিভাগ এবং ৪) পরিবহন বিভাগ। এই ৪ বিভাগ নিয়ে সিপিএ বোর্ড গঠিত। নিয়মিত বোর্ড সভা অনুষ্ঠান চবক এর রুটিন কাজের অন্তর্ভূক্ত। এই সভায় চবক এর নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্তবলী গৃহীত হয়ে থাকে।চবক চেয়ারম্যান পদাধিকার বলে সংস্থা প্রধান। |
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ১) সচিব বিভাগ ২) প্রশাসন-পরিকল্পনা বিভাগ ৩) অর্থ ও হিসাব বিভাগ এবং ৪) পরিবহন বিভাগ। এই ৪ বিভাগ নিয়ে সিপিএ বোর্ড গঠিত। নিয়মিত বোর্ড সভা অনুষ্ঠান চবক এর রুটিন কাজের অন্তর্ভূক্ত। এই সভায় চবক এর নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্তবলী গৃহীত হয়ে থাকে।চবক চেয়ারম্যান পদাধিকার বলে সংস্থা প্রধান। |
||
ট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ |
|||
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান। তিনি বর্তমান বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েলের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন।বুধবার বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কমডোর একেএম আফজাল হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগের কথা জানানো হয়।প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামানকে ১১ আগস্টের মধ্যে দায়িত্ব গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। |
|||
(সূত্রঃ https://www.jugantor.com/country-news/835526/চট্টগ্রাম-বন্দরের-নতুন-চেয়ারম্যান-রিয়ার-অ্যাডমিরাল-এসএম-মনিরুজ্জামান)। |
|||
== বিভাগ ও শাখাওয়ারী তালিকা == |
== বিভাগ ও শাখাওয়ারী তালিকা == |
||
১৪:১৪, ৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সংক্ষেপে | সিপিএ |
---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ১৮৮৭ |
সদরদপ্তর | বন্দর ভবন, ডাকবাক্স: ২০১৩, চট্টগ্রাম - ৪১০০ |
স্থানাঙ্ক | ২২°১৮′৪৮″ উত্তর ৯১°৪৭′৫৯″ পূর্ব / ২২.৩১৩৪৫৪° উত্তর ৯১.৭৯৯৬১৯° পূর্ব |
মূল ব্যক্তিত্ব | রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল (চেয়ারম্যান) |
ওয়েবসাইট | www |
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ সরকারের একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা। এটি দেশের প্রধান সামুদ্রিক বন্দর তথা চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত।[১] বাংলাদেশ সরকারের নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের অংশ হিসেবে একজন চেয়ারম্যান ও চার জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত একটি বোর্ড চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।[২]
ইতিহাস
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ চট্টগ্রাম, মংলা এবং পায়রা বন্দরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের প্রধান সামুদ্রিক বন্দর হিসেবে বিবেচিত। চট্টগ্রাম বন্দরে মূলতঃ আমদানী নির্ভর কন্টেইনারবাহী পণ্যাদি সরাসরি বন্দর এবং বহিঃনোঙ্গরে খালাস করা হয়। এটি সিঙ্গাপুর, হংকং, মালয়েশিয়ার পেনাংসহ এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় সামুদ্রিক বন্দরসমূহের মধ্যে অন্যতম কর্মব্যস্ত আন্তর্জাতিক সমুদ্র বন্দর।
ইংরেজ শাসন আমলের শুরুর দিকে ইংরেজ ও দেশীয় ব্যবসায়ীরা বার্ষিক এক টাকার বিনিময়ে নিজ ব্যয়ে কর্ণফুলি নদীতে কাঠের জেটি নির্মাণ করেন। পরে ১৮৬০ সালে প্রথম দুটি অস্থায়ী জেটি নির্মিত হয়। ১৮৮৭ সালে ট্টগ্রাম বন্দর কমিশনার গঠিত হয়। ১৮৮৮ সালে চট্টগ্রাম বন্দরে দুটি মুরিং জেটি নির্মিত হয় ও ২৫ এপ্রিল চট্টগ্রাম বন্দর কমিশনার কার্যকর করা হয়। ১৮৯৯-১৯১০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কমিশনার ও আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে যুক্তভাবে চারটি স্থায়ী জেটি নির্মাণ করে। ১৯১০ সালে চট্টগ্রাম বন্দরের সাথে রেলওয়ে সংযোগ স্থাপিত হয়।
১৯২৬ সালে চট্টগ্রাম বন্দরকে বৃটিশ-ভারত সরকার কর্তৃক অন্যতম বৃহৎ বন্দর হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পর চট্টগ্রাম বন্দর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশের বৃহত্তম সমুদ্র বন্দরে উন্নীত হওয়ায় ট্যারিফ বৃদ্ধি পাওয়ার পর, ১৯৬০ সালের জুলাই মাসে চট্টগ্রাম বন্দর কমিশনারকে চট্টগ্রাম বন্দর ট্রাস্ট হিসেবে রূপান্তর করা হয়। অতঃপর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান বিভাজন পরবর্তীতে চট্টগ্রাম বন্দর স্বাধীন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ জাতীয় বন্দরে উন্নীত হওয়ায় বন্দরের ক্রমাগত সম্প্রসারণ এবং আন্তর্জাতিক বন্দরে উন্নীতকরণের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দরকে প্রশাসনিকভাবে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসনের মর্যাদা দেওয়া হয় এবং এরি ধারাবাহিকতায় প্রশাসনিক সুবিধার্থে ১৯৭৬ সালের সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম বন্দর ট্রাস্টকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষে পরিণত করা হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর প্রতিষ্ঠার পর প্রথমে মাঝি (শ্রমিক সর্দার) মেট (সহকারী সর্দার)-এর অধীনে সনাতন পদ্ধতিতে ব্যক্তি উদ্যোগে শ্রমিক নিয়োজিত করে 'চট্টগ্রাম বন্দর ডক শ্রমিক বুকিং নির্বাহী সংস্থা'র অধীনে শ্রমিক নেতাদের তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রাম বন্দরে অবস্থিত বিভিন্ন জেটি এবং বহিঃনোঙ্গরে অবস্থানরত কার্গোবাহী জাহাজ হতে সরাসরি আমদানীকৃত মালামাল খালাস করে প্রথমে তৎসংলগ্ন বিভিন্ন আনলোডিং শেডে সংরক্ষণ করে পরে নৌপথে লাইটারেজ, কোষ্টার, স্থল পথে রেলওয়াগন এবং আন্তঃজেলা ট্রাক সার্ভিসের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন এলাকায় আমদানীকৃত পণ্যাদি প্রেরণ করা হতো। একইভাবে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আনীত রপ্তানী পণ্য যথাঃ চা, চামড়া, পাট ও পাটজাত পণ্যাদি চট্টগ্রাম বন্দর হতে বিভিন্ন দেশে রপ্তানী করা হতো। তাছাড়া, চট্টগ্রাম বন্দরের প্রাচীন ইতিহাসে দেখা যায় একসময় এ বন্দর দিয়ে জলজ্যান্ত হাতীও রপ্তানী হতো।
বিগত বিংশ শতাব্দীর সত্তর দশকের শেষ দিকে, বিশেষ করে ১৯৭৮-১৯৭৯ এবং ১৯৭৯-১৯৮০ অর্থ বছরগুলিতে চট্টগ্রাম বন্দরের ৯, ১০, ১১, ১২ নং জেটি এবং বহিঃনোঙ্গরে জাপানের বৃহত্তর নৌ-বহর মারু কোম্পানীর "এমভি বোস্টন মারু"সহ চীন, হংকং, পানামা, মালয়েশিয়ার পেনাং, সিঙ্গাপুর, করাচি, কলিকাতা, বোম্বাই, প্রভৃতি বন্দররের বিপুল সংখ্যক কার্গোবাহী জাহাজের আশানুরূপ আগমন ঘটে। উক্ত সময়ে এসব জেটির হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্বে ছিল মেসার্স হাই এন্ড হক ট্রেডার্স সংক্ষেপে মেসার্স এইচ এন্ড এইচ ট্রেডার্স এবং ৭, ৮ নংসহ অন্যান্য লোডিং-আনলোডিং শেডে মেসার্স হাজী ইদরিস এন্ড সন্স দায়িত্বরত ছিল। বহিঃনোঙরে দায়িত্ব প্রাপ্ত হয় যথাক্রমে মেসার্স বশির আহমদ, মেসার্স হামদু মিয়া, মেসার্স চট্টল স্টিভিডোর্স সিন্ডিকেট, মেসার্স ডিভি আবদুল আজিজ নামক স্টিভিডোরিং সংস্থা। এক পর্যায়ে শোর এবং জেটিতে কার্গো হ্যান্ডলিংয়ে চট্টগ্রাম বন্দর প্রথমবারের মতো রেকর্ড সৃষ্টির পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন বাংলাদেশ সরকার জাতীয় সংসদে এক প্রস্তাবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষকে অভিনন্দন জানায় এবং দেশে বিদ্যমান সকল নৌ বন্দরের মানোন্নয়ন সংক্রান্ত বিল সংসদে পাস করা হয়।
প্রস্তাবানুসারে অতঃপর বেসরকারীভাবে ব্যক্তি পর্যায়ে পরিচালিত 'চট্টগ্রাম বন্দর ডক শ্রমিক বুকিং নির্বাহী সংস্থা'-কে সরকারীকরণ (স্বায়ত্তশাসিত) করে চ.ব.ক সাংগঠনিক বিধিমালার আওতায় চট্টগ্রাম বন্দর প্রতিষ্ঠার শততম (১৮৮৭-১৯৮৭) বর্ষে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের অঙ্গ সংস্থা হিসেবে 'চট্টগ্রাম ডক শ্রমিক ব্যবস্থাপনা বোর্ড'-এ উন্নীত করা হয়। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মাননীয় চেয়ারম্যান পদাধিকারবলে এই সংস্থার চেয়ারম্যান ছিলেন। পাশাপাশি চালনা বন্দর কর্তৃপক্ষের অঙ্গ সংস্থারূপে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মংলা ডক ওয়ার্কাস ম্যানেজমেন্ট বোর্ড।
বিশ্বব্যাংকের সুপারিশক্রমে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার কর্তৃক ২০০৮ সালের জুন মাসে চট্টগ্রাম ডক শ্রমিক ব্যবস্থাপনা বোর্ড বিলুপ্ত ঘোষণা করে কয়েকশত কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সরকারী চাকরি বিধিমালা (আত্মীকরণ) এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ চাকরি প্রবিধানমালার অধীনে আত্মীকরণ করা হয়। পরবর্তিতে শ্রমিকদের যথাযথ পরিচালনা-ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পৃথক শ্রম দপ্তর গঠন করা হয়। উক্ত শ্রম দপ্তরের অধীনে জেটি এবং বহিঃনোঙ্গরে ডক শ্রমিকদের পরিচালনায় অধুনালুপ্ত ডক বোর্ডের স্থলাভিষিক্তে রয়েছে বর্তমানে বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বার্থ অপারেটর এবং কন্টেইনার টার্মিনাল অপারেটর প্রতিষ্ঠানসমূহ। কন্টেইনার টার্মিনাল অপারেটিংয়ের দায়িত্বে রয়েছে সাইফ টেক পাওয়ার, কিউসি ট্রেডিং, এম এ মালেক ও দস্তগীর। ডক শ্রমিক পরিচালনায় নিয়োজিত চ.ব.ক. এর শ্রম দপ্তর নিয়ন্ত্রিত অপরাপর প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে ফজলে এন্ড সন্স, ফোর জুয়েল স্টিভিডোর, চট্টল স্টিভিডোর অন্যতম।
চট্টগ্রাম বন্দর প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় প্রধানত দ্বিবিধ প্রক্রিয়ায়। যথা: ১. মিনিস্ট্রিয়াল এবং ২. অপারেশনাল। মিনিস্ট্রিয়াল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বন্দর প্রশাসনিক ভবনে এবং অপারেশনাল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জেটি অভ্যন্তরে কর্মরত।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ১) সচিব বিভাগ ২) প্রশাসন-পরিকল্পনা বিভাগ ৩) অর্থ ও হিসাব বিভাগ এবং ৪) পরিবহন বিভাগ। এই ৪ বিভাগ নিয়ে সিপিএ বোর্ড গঠিত। নিয়মিত বোর্ড সভা অনুষ্ঠান চবক এর রুটিন কাজের অন্তর্ভূক্ত। এই সভায় চবক এর নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্তবলী গৃহীত হয়ে থাকে।চবক চেয়ারম্যান পদাধিকার বলে সংস্থা প্রধান।
ট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান। তিনি বর্তমান বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েলের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন।বুধবার বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কমডোর একেএম আফজাল হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগের কথা জানানো হয়।প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামানকে ১১ আগস্টের মধ্যে দায়িত্ব গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। (সূত্রঃ https://www.jugantor.com/country-news/835526/চট্টগ্রাম-বন্দরের-নতুন-চেয়ারম্যান-রিয়ার-অ্যাডমিরাল-এসএম-মনিরুজ্জামান)।
বিভাগ ও শাখাওয়ারী তালিকা
- বোর্ড সদস্যবৃন্দ
- প্রতিষ্ঠান প্রধান
- প্রশাসন বিভাগ
- আইন কর্মকর্তা
- নিরাপত্তা বিভাগ
- অথরাইজড অফিসার
- সচিব বিভাগ
- নৌ-বিভাগ
- পরিবহন বিভাগ
- প্রকৌশল বিভাগ
- অর্থ ও হিসাব বিভাগ
- বিদ্যুৎ বিভাগ
- যান্ত্রিক বিভাগ
- চিকিৎসা বিভাগ
- নিরীক্ষা বিভাগ
- ভান্ডার বিভাগ
- নৌ-প্রকৌশল বিভাগ
- হাইড্রোগ্রাফি বিভাগ
- পরিকল্পনা বিভাগ
- কেন্দ্রীয় কম্পিউটার সেন্টার
- ভূমি শাখা
- শ্রম শাখা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ উচ্চ বিদ্যালয়
- চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ
- চট্টগ্রাম বন্দর মহিলা কলেজ
স্থাপনা
চিত্রশালা
-
বন্দর ভবনের প্রবেশদ্বার
-
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ সার্কেল
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "CPA, Navigation"। ২ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "CPA, Administrative Ministry"। ২০ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৪।