বাঁশতলা শহীদ মিনার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ
বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ
Banshtala Memorial
	<mapframe>: JSON সামগ্রীটি বৈধ GeoJSON+simplestyle নয়। নিচের তালিকাটি JSON স্কিমা অনুযায়ী এটি ব্যাখ্যা করার সমস্ত প্রচেষ্টা দেখায়। সবগুলোই ভুল নয়। /0/query: The property query is required; /0/ids: The property ids is required; /0: Failed to match at least one schema; /0/title: The property title is required; /0/service: Does not have a value in the enumeration ["page"]; /0: Failed to match exactly one schema; /0/geometries: The property geometries is required; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["GeometryCollection"]; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["MultiPolygon"]; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["Point"]; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["MultiPoint"]; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["LineString"]; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["MultiLineString"]; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["Polygon"]; /0/coordinates: The property coordinates is required; /0/geometry: The property geometry is required; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["Feature"]; /0/features: The property features is required; /0/type: Does not have a value in the enumeration ["FeatureCollection"]; /1/query: The property query is required; /1/ids: The property ids is required; /1: Failed to match at least one schema; /1/title: The property title is required; /1/service: Does not have a value in the enumeration ["page"]; /1: Failed to match exactly one schema; /1/geometries: The property geometries is required; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["GeometryCollection"]; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["MultiPolygon"]; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["Point"]; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["MultiPoint"]; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["LineString"]; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["MultiLineString"]; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["Polygon"]; /1/coordinates: The property coordinates is required; /1/geometry: The property geometry is required; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["Feature"]; /1/features: The property features is required; /1/type: Does not have a value in the enumeration ["FeatureCollection"];
সাধারণ তথ্যাবলী
অবস্থা	সম্পূর্ণ
স্থাপত্যশৈলী	আধুনিক
অবস্থান	সুনামগঞ্জ, বাংলাদেশ
ঠিকানা	বাঁশতলা-হকনগর, বাংলাবাজার ইউনিয়ন, দোয়ারাবাজার উপজেলার
স্থানাঙ্ক	২৫°০৮′১৫″ উত্তর ৯১°৩৪′৩৫″ পূর্ব / ২৫.১৩৭৪৩° উত্তর ৯১.৫৭৬৩৫° পূর্ব

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

১৮:৫২, ৩০ জুলাই ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ ইংরেজি: Banshtala Memorial ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত একটি স্থান। ^[১] যেটি দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নে অবস্থিত। বাশতলা মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ০৫নং সেক্টরের সাব সেক্টর ছিল।^[২]^[৩] স্থানটি ভারত বাংলাদেশের সীমান্ত রেখা বরাবর অবস্থিত, যার তিন দিকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত।^[৪] মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় শাহাদাৎ বরনকারী অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে এখানে সমাহিত করা হয়েছে। এখানে শহীদদের স্মৃতিয় সম্মানে নির্মান করা হয়েছে স্মৃতিসৌধ।^[৫] এখানে একটি উন্মুক্ত মঞ্চ রয়েছে, যেখানে মহান স্বাধীনতা দিবস ও মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।^[৬] দেশ বিদেশের অনেক পর্যটক শহীদদের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানাতে এখানে ভীড় করে।^[৭]

ইতিহাস

বাঁশতলা-হকনগর শহীদ স্মৃতিসৌধ মুক্তিযুদ্ধের এক উপত্যকা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫ নং সেক্টরের চেলা (বাঁশতলা) সাব-সেক্টর সদর দফতর ছিল এটি।বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সেক্টরসমূহ এ সাব-সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন এ এস হেলাল উদ্দিন। পরবর্তী সময়ে ছিলেন লে. আব্দুর রউফ ও লে. মাহবুব। এ সেক্টরে যুদ্ধ পরিচালনায় ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা করেন এম এন আব্দুল হক, শহিদ চৌধুরীসহ আরো অনেকে। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ডাকে দেশব্যাপী অভূতপূর্ব অসহযোগ আন্দোলন শুরু হলে মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করার লক্ষ্যে এম এন এ হক ডা: হারিছ আলী, হেমেন্দ্র দাস পুরকায়স্থ, ডা: আব্দুল মছব্বির (বাঁশতলা) হাজী মফিজ আলী (বড়খাল), সামছুল হক চেয়ারম্যান (বাংলাবাজার), আব্দুল কাদির ও নয়ন ডাক্তার (নরসিংপুর), ডা: আহসান উল্লাহ (ভাঙ্গাপাড়া), ডা: আব্দুল হামিদ (টেংরাটিলা) মদন মোহন নন্দী (হাসাউড়া), আব্দুল কাদের মেম্বার (কান্দাগাঁও), আলী আহম্মদ (বাংলাবাজার), আব্দুর রইছ চৌধুরী (লক্ষ্মীপুর) প্রমুখ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বাঁশতলায় সমবেত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাঁশতলাসহ এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় যারা শহীদ হয়েছেন তাদের এখানেই দাফন করা হয়।^[৮]

পাহাড় ঘেরা বাঁশতলা এলাকায় এবং তার আশপাশে মুক্তিযুদ্ধে যারা শহীদ হন তাদের সমাহিত করা হয় বাঁশতলার এই নির্জনে। সেই স্মৃতিকে অম্লান করে রাখার জন্য নির্মাণ হয় বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ। প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যয় করে বাঁশতলায় এই স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেন ক্যাপ্টেন হেলাল উদ্দিন।^[৯]

স্থাপত্য নকশা

চিত্রশালা

মুক্তিযুদ্ধে যারা শহীদ হন তাদের সমাহিত করা হয়

শহীদ মিনার।
চেলাই খালের ওপর নির্মিত স্লুইজগেট
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত।
হকনগর শহীদ মিনার ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ

আরও দেখুন

মুক্তিযুদ্ধ

তথ্যসূত্র

↑ "Liberation war memorials in the major cities of Bangladesh"। ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।
↑ "Sectors in liberation War - Bangladesh Army"। www.army.mil.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-৩১।
↑ War of Liberation, The। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২১।
↑ অপার সৌন্দর্যের হাতছানি বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২১।
↑ স্মৃতিসৌধ দেখতে বাঁশতলায়। Prothom Alo। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৫।
↑ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সাক্ষী সুনামগঞ্জের বাঁশতলা শহীদ স্মৃতিসৌধ। Daily Naya Diganta। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২০।
↑ "মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বাঁশতলা সংক্ষিপ্ত পরিচিতি" (পিডিএফ)।
↑ "মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা"।
↑ "বাঁশতলার স্মৃতিসৌধ দেখতে"। ২৮ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।

[1] "Liberation war memorials in the major cities of Bangladesh"। ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২১।

[2] "Sectors in liberation War - Bangladesh Army"। www.army.mil.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-৩১।

[3] War of Liberation, The। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০২১।

[4] অপার সৌন্দর্যের হাতছানি বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২১।

[5] স্মৃতিসৌধ দেখতে বাঁশতলায়। Prothom Alo। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৫।

[6] মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সাক্ষী সুনামগঞ্জের বাঁশতলা শহীদ স্মৃতিসৌধ। Daily Naya Diganta। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০২০।

[7] "মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বাঁশতলা সংক্ষিপ্ত পরিচিতি" (পিডিএফ)।

[8] "মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা"।

[9] "বাঁশতলার স্মৃতিসৌধ দেখতে"। ২৮ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

@@ ১ নং লাইন: / ১ নং লাইন: @@
 {{তথ্যছক ভবন
-| name = বাঁশতলা শহীদ মিনার
+| name = বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ
-| native_name = বাঁশতলা শহীদ মিনার
+| native_name = Banshtala Memorial
 | image = সুনামগঞ্জের বাঁশতলা শহীদ স্মৃতিসৌধ.jpg
 | caption =
@@ ২০ নং লাইন: / ২০ নং লাইন: @@
 | height =
 }}
-'''বাঁশতলা শহীদ মিনার''' ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের [[মুক্তিযুদ্ধ|মহান মুক্তিযুদ্ধের]] স্মৃতি বিজরিত একটি স্থান। যেটি [[দোয়ারাবাজার উপজেলা]]র [[বাংলাবাজার ইউনিয়ন|বাংলাবাজার ইউনিয়নে]] অবস্থিত। বাশতলা মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সেক্টরসমূহ|০৫নং সেক্টরের সাব সেক্টর]] ছিল। স্থানটি [[ভারত]] [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]]র সীমান্ত রেখা বরাবর অবস্থিত, যার তিন দিকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত। [[মুক্তিযুদ্ধ|মহান মুক্তিযুদ্ধে]]র সময় শাহাদাৎ বরনকারী অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে এখানে সমাহিত করা হয়েছে। এখানে শহীদদের স্মৃতিয় সম্মানে নির্মান করা হয়েছে স্মৃতিসৌধ। এখানে একটি উন্মুক্ত মঞ্চ রয়েছে, যেখানে মহান স্বাধীনতা দিবস ও মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। দেশ বিদেশের অনেক পর্যটক শহীদদের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানাতে এখানে ভীড় করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বাঁশতলা সংক্ষিপ্ত পরিচিতি|ইউআরএল=https://file.portal.gov.bd/files/www.sunamganj.gov.bd/page/3d633870_0757_11e7_a6c5_286ed488c766/a00aa4ea2ecad8b74d3e286c3ba431a7.pdf|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
+'''বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ''' {{lang-en|Banshtala Memorial}} ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের [[মুক্তিযুদ্ধ|মহান মুক্তিযুদ্ধের]] স্মৃতি বিজরিত একটি স্থান। <ref>{{Cite web|url=https://unb.com.bd/category/Lifestyle/liberation-war-memorials-in-the-major-cities-of-bangladesh/66628|title=Liberation war memorials in the major cities of Bangladesh|newspaper=[[ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ]]|access-date=26 March 2021|archive-date=26 September 2021|archive-url=https://web.archive.org/web/20210926112926/https://unb.com.bd/category/Lifestyle/liberation-war-memorials-in-the-major-cities-of-bangladesh/66628|url-status=dead }}</ref> যেটি [[দোয়ারাবাজার উপজেলা]]র [[বাংলাবাজার ইউনিয়ন|বাংলাবাজার ইউনিয়নে]] অবস্থিত। বাশতলা মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সেক্টরসমূহ|০৫নং সেক্টরের সাব সেক্টর]] ছিল।<ref>{{Cite web|title=Sectors in liberation War - Bangladesh Army|url=https://www.army.mil.bd/Sectors-in-Liberation-War|access-date=2020-12-31|website=www.army.mil.bd}}</ref><ref>{{cite web|url=https://en.banglapedia.org/index.php/War_of_Liberation,_The|script-title=bn:War of Liberation, The|access-date=17 June 2021|url-status=dead}}</ref> স্থানটি [[ভারত]] [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]]র সীমান্ত রেখা বরাবর অবস্থিত, যার তিন দিকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত।<ref>{{cite web |url=https://www.jugantor.com/lifestyle/400294/%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A7|script-title=bn:অপার সৌন্দর্যের হাতছানি বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ|access-date=9 March 2021|newspaper=[[দৈনিক যুগান্তর]]|url-status=dead }}</ref> [[মুক্তিযুদ্ধ|মহান মুক্তিযুদ্ধে]]র সময় শাহাদাৎ বরনকারী অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে এখানে সমাহিত করা হয়েছে। এখানে শহীদদের স্মৃতিয় সম্মানে নির্মান করা হয়েছে স্মৃতিসৌধ।<ref>{{cite web |url=https://www.prothomalo.com/lifestyle/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A7-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%9F|script-title=bn:স্মৃতিসৌধ দেখতে বাঁশতলায়|access-date=21 April  2015 |newspaper=[[Prothom Alo]]|url-status=dead }}</ref> এখানে একটি উন্মুক্ত মঞ্চ রয়েছে, যেখানে মহান স্বাধীনতা দিবস ও মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।<ref>{{cite web |url=https://www.dailynayadiganta.com/last-page/546956/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%80-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A7|script-title=bn:মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সাক্ষী সুনামগঞ্জের বাঁশতলা শহীদ স্মৃতিসৌধ|access-date=5 December 2020|newspaper=[[Daily Naya Diganta]]|url-status=dead }}</ref> দেশ বিদেশের অনেক পর্যটক শহীদদের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানাতে এখানে ভীড় করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বাঁশতলা সংক্ষিপ্ত পরিচিতি|ইউআরএল=https://file.portal.gov.bd/files/www.sunamganj.gov.bd/page/3d633870_0757_11e7_a6c5_286ed488c766/a00aa4ea2ecad8b74d3e286c3ba431a7.pdf|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 == ইতিহাস ==
-বাঁশতলা-হকনগর শহীদ স্মৃতিসৌধ মুক্তিযুদ্ধের এক উপত্যকা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫ নং সেক্টরের চেলা (বাঁশতলা) সাব-সেক্টর সদর দফতর ছিল এটি। এ সাব-সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন এ এস হেলাল উদ্দিন। পরবর্তী সময়ে ছিলেন লে. আব্দুর রউফ ও লে. মাহবুব। এ সেক্টরে যুদ্ধ পরিচালনায় ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা করেন এম এন আব্দুল হক, শহিদ চৌধুরীসহ আরো অনেকে। ১৯৭১ সালে [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের]] ডাকে দেশব্যাপী অভূতপূর্ব অসহযোগ আন্দোলন শুরু হলে মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করার লক্ষ্যে এম এন এ হক ডা: হারিছ আলী, হেমেন্দ্র দাস পুরকায়স্থ, ডা: আব্দুল মছব্বির (বাঁশতলা) হাজী মফিজ আলী (বড়খাল), সামছুল হক চেয়ারম্যান (বাংলাবাজার), আব্দুল কাদির ও নয়ন ডাক্তার (নরসিংপুর), ডা: আহসান উল্লাহ (ভাঙ্গাপাড়া), ডা: আব্দুল হামিদ (টেংরাটিলা) মদন মোহন নন্দী (হাসাউড়া), আব্দুল কাদের মেম্বার (কান্দাগাঁও), আলী আহম্মদ ([[বাংলাবাজার ইউনিয়ন, দোয়ারাবাজার|বাংলাবাজার]]), আব্দুর রইছ চৌধুরী (লক্ষ্মীপুর) প্রমুখ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বাঁশতলায় সমবেত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাঁশতলাসহ এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় যারা শহীদ হয়েছেন তাদের এখানেই দাফন করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা|ইউআরএল=https://www.sunamganj.gov.bd/bn/site/page/JaIG-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%93-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE|আর্কাইভের-তারিখ=২৮ জুলাই ২০২৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
+বাঁশতলা-হকনগর শহীদ স্মৃতিসৌধ মুক্তিযুদ্ধের এক উপত্যকা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ৫ নং সেক্টরের চেলা (বাঁশতলা) সাব-সেক্টর সদর দফতর ছিল এটি।[[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সেক্টরসমূহ]] এ সাব-সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন এ এস হেলাল উদ্দিন। পরবর্তী সময়ে ছিলেন লে. আব্দুর রউফ ও লে. মাহবুব। এ সেক্টরে যুদ্ধ পরিচালনায় ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা করেন এম এন আব্দুল হক, শহিদ চৌধুরীসহ আরো অনেকে। ১৯৭১ সালে [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের]] ডাকে দেশব্যাপী অভূতপূর্ব অসহযোগ আন্দোলন শুরু হলে মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করার লক্ষ্যে এম এন এ হক ডা: হারিছ আলী, হেমেন্দ্র দাস পুরকায়স্থ, ডা: আব্দুল মছব্বির (বাঁশতলা) হাজী মফিজ আলী (বড়খাল), সামছুল হক চেয়ারম্যান (বাংলাবাজার), আব্দুল কাদির ও নয়ন ডাক্তার (নরসিংপুর), ডা: আহসান উল্লাহ (ভাঙ্গাপাড়া), ডা: আব্দুল হামিদ (টেংরাটিলা) মদন মোহন নন্দী (হাসাউড়া), আব্দুল কাদের মেম্বার (কান্দাগাঁও), আলী আহম্মদ ([[বাংলাবাজার ইউনিয়ন, দোয়ারাবাজার|বাংলাবাজার]]), আব্দুর রইছ চৌধুরী (লক্ষ্মীপুর) প্রমুখ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বাঁশতলায় সমবেত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাঁশতলাসহ এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় যারা শহীদ হয়েছেন তাদের এখানেই দাফন করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা|ইউআরএল=https://www.sunamganj.gov.bd/bn/site/page/JaIG-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%93-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE|আর্কাইভের-তারিখ=২৮ জুলাই ২০২৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 পাহাড় ঘেরা বাঁশতলা এলাকায় এবং তার আশপাশে মুক্তিযুদ্ধে যারা শহীদ হন তাদের সমাহিত করা হয় বাঁশতলার এই নির্জনে। সেই স্মৃতিকে অম্লান করে রাখার জন্য নির্মাণ হয় বাঁশতলা স্মৃতিসৌধ। প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যয় করে বাঁশতলায় এই স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেন ক্যাপ্টেন হেলাল উদ্দিন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বাঁশতলার স্মৃতিসৌধ দেখতে|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/lifestyle/article1571850.bdnews#:~:text=%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A7%20%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4&text=%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%20%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%B0%20%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%B2%20%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%20%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0,%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%20%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%20%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%B2%E0%A6%BE%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A7%E0%A5%A4|আর্কাইভের-তারিখ=১৬ ১৮