হিগস বোসন
গঠন | মৌলিক কণিকা |
---|---|
পরিসংখ্যান | বোসনীয় |
অবস্থা | ২০১২ সালে ১২৫ GeV ভর সহ একটি নতুন কণা আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং পরে আরও নির্ভুল পরিমাপের সাথে হিগস বোসন বলে নিশ্চিত করা হয়েছিল।[১] |
প্রতীক | H0 |
তত্ত্ব | R. Brout, F. Englert, P. Higgs, G. S. Guralnik, C. R. Hagen, and T. W. B. Kibble (1964) |
আবিষ্কার | Large Hadron Collider (2011–2013) |
ভর | ১২৫.১৮ ± ০.১৬ GeV/c2[২] |
জীবনকাল গড় | ১.৫৬×১০−২২ s[খ] (predicted) |
মধ্যে ক্ষয় | |
ইলেকট্রিক চার্জ | ০ e |
Colour charge | ০ |
স্পিন | ০[৬][৭] |
Weak isospin | −+১/২ |
Weak hypercharge | +১ |
সমতা | +১[৬][৭] |
হিগস বোসন বা হিগস কণা বা ঈশ্বর কণা[৮] (ইংরেজি ভাষায়: Higgs boson বা Higgs particle; God Particle) পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলের প্রস্তাবিত মৌলিক কণা। হিগস ক্ষেত্র এবং তার সহযোগী হিগস বোসন অস্তিত্ব সহজ কয়েকটি পদ্ধতির মাধ্যমে[৯] কীভাবে কিছু প্রাথমিক কণা ভর আছে ব্যাখ্যা করা হবে।স্ট্যান্ডার্ড মডেল বলছে এই কণার হিগস ক্ষেত্র, যা অ শূন্য শক্তি আছে সর্বত্র এমনকি অন্যথায় ফাঁকা জায়গাও, সাথে আলাপচারিতার দ্বারা ভর অর্জন। এর আবিষ্কারক হলেন পিটার হিগস।
নামকরণ
[সম্পাদনা]হিগস বোসনকে বিখ্যাত ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী পিটার হিগস এর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। এটি বোসন কণাগুলোর অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি সত্যেন্দ্রনাথ বসুর নামে সঙ্গে মিল আছে। (তাত্ত্বিকভাবে) এর আবিষ্কার করার জন্য পিটার হিগসের নামে নামকরণ করা হয়েছে। কিন্তু এর আবিষ্কারের সঙ্গে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর কোনো সম্পর্ক নেই।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]পিটার হিগজ ১৯৬৪ সালে এর ধারণা প্রদান করেন। তিনিই প্রকৃতপক্ষে এর সঠিক ধারণা দেন।
অবশেষে এর অস্তিত্ব আবিষ্কার হয় ২০১২ সালে।
পাদটীকা
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "LHC experiments delve deeper into precision"। Media and Press relations (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। CERN। ১১ জুলাই ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৭।
- ↑ M. Tanabashi et al. (Particle Data Group) (২০১৮)। "Review of Particle Physics"। Physical Review। 98 (3): 030001। ডিওআই:10.1103/PhysRevD.98.030001 । বিবকোড:2018PhRvD..98c0001T।
- ↑ LHC Higgs Cross Section Working Group; Dittmaier; Mariotti; Passarino; Tanaka; Alekhin; Alwall; Bagnaschi; Banfi (২০১২)। "Handbook of LHC Higgs Cross Sections: 2. Differential Distributions"। CERN Report 2 (Tables A.1 – A.20)। 1201: 3084। arXiv:1201.3084 । ডিওআই:10.5170/CERN-2012-002। বিবকোড:2012arXiv1201.3084L।
- ↑ ATLAS collaboration (২০১৮)। "Observation of H→bb decays and VH production with the ATLAS detector"। Physics Letters B। 786: 59–86। arXiv:1808.08238 । ডিওআই:10.1016/j.physletb.2018.09.013।
- ↑ CMS collaboration (২০১৮)। "Observation of Higgs Boson Decay to Bottom Quarks"। Physical Review Letters। 121 (12): 121801। arXiv:1808.08242 । ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.121.121801। পিএমআইডি 30296133। বিবকোড:2018PhRvL.121l1801S।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;CERN March 2013
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ CMS Collaboration (২০১৭)। "Constraints on anomalous Higgs boson couplings using production and decay information in the four-lepton final state"। Physics Letters B। 775 (2017): 1–24। arXiv:1707.00541 । ডিওআই:10.1016/j.physletb.2017.10.021। বিবকোড:2017PhLB..775....1S।
- ↑ Lederman, Leon M., (২০১৩)। Beyond the god particle। Hill, Christopher T., 1951-। Amherst, New York। আইএসবিএন 978-1-61614-801-0। ওসিএলসি 826076690।
- ↑ "Higgs Missing Report"। Fermi National Accelerator Laboratory। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১২।
আরো পড়ুন
[সম্পাদনা]- G.S. Guralnik, C.R. Hagen and T.W.B. Kibble (১৯৬৪)। "Global Conservation Laws and Massless Particles"। Physical Review Letters। 13 (20): 585। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.13.585। বিবকোড:1964PhRvL..13..585G।
- G.S. Guralnik (২০০৯)। "The History of the Guralnik, Hagen and Kibble development of the Theory of Spontaneous Symmetry Breaking and Gauge Particles"। International Journal of Modern Physics A। 24 (14): 2601–2627। arXiv:0907.3466 । ডিওআই:10.1142/S0217751X09045431। বিবকোড:2009IJMPA..24.2601G।
- Guralnik, G S; Hagen, C R and Kibble, T W B (1967). Broken Symmetries and the Goldstone Theorem. Advances in Physics, vol. 2
- F. Englert and R. Brout (১৯৬৪)। "Broken Symmetry and the Mass of Gauge Vector Mesons"। Physical Review Letters। 13 (9): 321। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.13.321। বিবকোড:1964PhRvL..13..321E।
- P. Higgs (১৯৬৪)। "Broken Symmetries, Massless Particles and Gauge Fields"। Physics Letters। 12 (2): 132। ডিওআই:10.1016/0031-9163(64)91136-9। বিবকোড:1964PhL....12..132H।
- P. Higgs (১৯৬৪)। "Broken Symmetries and the Masses of Gauge Bosons"। Physical Review Letters। 13 (16): 508। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.13.508। বিবকোড:1964PhRvL..13..508H।
- P. Higgs (১৯৬৬)। "Spontaneous Symmetry Breakdown without Massless Bosons"। Physical Review। 145 (4): 1156। ডিওআই:10.1103/PhysRev.145.1156। বিবকোড:1966PhRv..145.1156H।
- Y. Nambu and G. Jona-Lasinio (১৯৬১)। "Dynamical Model of Elementary Particles Based on an Analogy with Superconductivity"। Physical Review। 122: 345–358। ডিওআই:10.1103/PhysRev.122.345। বিবকোড:1961PhRv..122..345N।
- J. Goldstone, A. Salam and S. Weinberg (১৯৬২)। "Broken Symmetries"। Physical Review। 127 (3): 965। ডিওআই:10.1103/PhysRev.127.965। বিবকোড:1962PhRv..127..965G।
- P.W. Anderson (১৯৬৩)। "Plasmons, Gauge Invariance, and Mass"। Physical Review। 130: 439। ডিওআই:10.1103/PhysRev.130.439। বিবকোড:1963PhRv..130..439A।
- A. Klein and B.W. Lee (১৯৬৪)। "Does Spontaneous Breakdown of Symmetry Imply Zero-Mass Particles?"। Physical Review Letters। 12 (10): 266। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.12.266। বিবকোড:1964PhRvL..12..266K।
- W. Gilbert (১৯৬৪)। "Broken Symmetries and Massless Particles"। Physical Review Letters। 12 (25): 713। ডিওআই:10.1103/PhysRevLett.12.713। বিবকোড:1964PhRvL..12..713G।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Video (04:38) – CERN Announcement of Higgs Boson Discovery (4 July 2012).
- Video1 (07:44) + Video2 (07:44) – Higgs Boson Explained by CERN Physicist, Dr. Daniel Whiteson (16 June 2011).
- Hunting the Higgs boson at C.M.S. Experiment, at CERN
- The Higgs boson" by the CERN exploratorium.
- Particle Data Group: Review of searches for Higgs bosons.
- The Atom Smashers, a documentary film about the search for the Higgs boson at Fermilab. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুলাই ২০১২ তারিখে
- 2001, a spacetime odyssey: proceedings of the Inaugural Conference of the Michigan Center for Theoretical Physics : Michigan, USA, 21–25 May 2001, (p.86 – 88), ed. Michael J. Duff, James T. Liu, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮১-২৩৮-২৩১-৩, containing Higgs' story of the Higgs boson.
- Why the Higgs particle is so important!
- Collected Articles at the Guardian
- The God Particle: If the Universe Is the Answer, What Is the Question? ISBN : 978-0-618-71168-0
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি