আনু মুহাম্মদ
এই জীবিত ব্যক্তির জীবনীমূলক নিবন্ধটির তথ্য যাচাইয়ের জন্য অতিরিক্ত সূত্র থেকে উদ্ধৃতিদান করা প্রয়োজন। (জুন ২০১৩) |
আনু মুহাম্মদ | |
---|---|
জন্ম | ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ |
পেশা | অধ্যাপক ও শিক্ষাবিদ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
দাম্পত্যসঙ্গী | শিল্পী বড়ুয়া |
আনু মুহাম্মদ, (জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৬) পুরো নাম আনু মুহাম্মদ আনিসুর রহমান হলেও আনু মুহাম্মদ নামেই অধিক পরিচিত। বাংলাদেশে মার্কসীয় অর্থনীতি ও রাজনৈতিক অর্থনীতি সংক্রান্ত আলোচনায় তিনি সবচেয়ে পরিচিত লেখক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। ১৯৮২ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে যোগদান করেন। তিনি ২০২৩ সালে অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। এছাড়া একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগেও শিক্ষকতা করেছেন।[১] শিক্ষকতার পাশাপাশি বাংলাদেশে শোষণ, বৈষম্য, নিপীড়ন ও আধিপত্য বিরোধী তত্ত্বচর্চা ও লড়াইয়ের একজন সক্রিয় ও সরব মুখ হিসেবে সুপরিচিত হয়ে ওঠেন।
“আনু মুহাম্মদ” নাম নিয়ে ১৯৭৩ সাল থেকে শাহাদৎ চৌধুরী সম্পাদিত সাপ্তাহিক বিচিত্রায় নিয়মিত লিখতে থাকার মধ্য দিয়ে তিনি লেখক হিসেবে বাংলাদেশে পরিচিত হয়ে ওঠেন।[২] বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের একজন অন্যতম প্রধান পাবলিক ইনটেলেকচুয়াল বা জনস্বার্থের বুদ্ধিজীবী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত। তিনি লেখালেখির পাশাপাশি রাজনীতিতেও সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।
তিনি ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ লেখক শিবিরের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চার দফায় দায়িত্ব পালন করেন। ছিলেন গণতান্ত্রিক বিপ্লবী জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সদস্য (১৯৮৭-২০০০)। তিনি বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন ও বাংলাদেশ কৃষক ও গ্রামীণ মজুর ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।[৩]
১৯৯১ সালে গঠিত ১০১ সদস্য বিশিষ্ট একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯২ সালের ২৬শে মার্চ একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লক্ষাধিক লোকের অংশগ্রহণে যে গণআদালত বসে সেই গণআদালতের অন্যতম সংগঠক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন।
তিনি ১৯৯২ - ১৯৯৮ পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ কমিটির কেন্দ্রীয় সংগঠক হিসেবেও কাজ করেন।[৪]
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়নবিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। বাংলাদেশে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রথবারের মতো যৌন নিপীড়নবিরোধী নীতিমালা প্রণীত হয়। যার ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে বাংলাদেশ হাইকোর্ট ২০০৯ সালে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রের জন্য যৌন নিপীড়নবিরোধী নীতিমালা প্রণয়ণের নির্দেশনা দেন।[৫] অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ ১৯৯৭ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গঠিত ৮ই মার্চ পর্ষদ এবং ১৯৯৯ সালে ঢাকায় গঠিত যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলেন।
এছাড়াও তিনি ১৯৮৬ ও ১৯৮৭ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের যুগ্ম মহাসচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদে জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠা এবং প্রাণ-প্রকৃতি রক্ষার আন্দোলনসহ যে কোন প্রকার নির্যাতন, শোষণ, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। তিনি ২০০৫-২০২১ পর্যন্ত বাংলাদেশের তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির (এরপর থেকে জাতীয় কমিটি বলা হবে) সদস্য সচিব ছিলেন।[৬][৭] তিনি ২০০৬ সালে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে উন্মুক্ত কয়লা খনি বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। সেসময় এশিয়া এনার্জিকে বাংলাদেশ থেকে বহিঃস্কার ও উন্মুখ খনি নিষিদ্ধসহ বিভিন্ন দফা সম্বলিত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় সরকার ও জনগণের মধ্যে যেটি ফুলবাড়ী সমঝোতা চুক্তি নামে পরিচিত। অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ সেই ফুলবাড়ী সমঝোতা চুক্তিতে জনগণের পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করেন।[৮]
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ ২০০৯ সালের ২ সেপ্টেম্বর কনোকোফিলিপসের সাথে জাতীয় স্বার্থ বিরোধী চুক্তির প্রতিবাদের জাতীয় কমিটির পেট্রোবাংলা ঘেরাও কর্মসূচীতে অংশ নিলে সেসময় নির্মম পুলিশী নির্যাতনের শিকার হন।[৯] এছাড়াও ২০১১ সালের ২রা জুলাই কনোকোফিলিপসের সাথে দেশবিরোধী চুক্তি ও জাতীয় স্বার্থবিরোধী তৎপরতার প্রতিবাদে জাতীয় কমিটির ডাকা হরতালে অংশ নেয়ার সময় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।[১০] সুন্দরবনবিনাশী রামপাল কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিলের আন্দোলন চলাকালে তিনি একাধিকবার প্রাণনাশের হুমকি পান।[১১]
বাংলাদেশে ১৫ বছর ধরে শাসনক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে যে শিক্ষার্থী-জনতার যে গণঅভ্যুত্থান ঘটে সেই গণঅভ্যুত্থান চলাকালীন সময়ে যখন কারফিউ এবং গণগ্রেফতারের কারণে আন্দোলন স্তিমিত হয়ে আসছিল ঠিক সেই সময়ে তিনি ২ আগস্ট ২০২৪ তারিখে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দ্রোহযাত্রা নামক হাজার হাজার মানুষের এক প্রতিবাদ যাত্রায় সভাপতিত্ব করে শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবী তোলেন।[১২] এরপর ৩ আগস্ট ২০২৪ তারিখে শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
সর্বজনকথা
[সম্পাদনা]অধ্যপক আনু মুহাম্মদ বর্তমানে ত্রৈমাসিক বাংলা জার্নাল সর্বজনকথার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সর্বজনকথা ২০১৪ সাল থেকে নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। বর্তমানে সর্বজনকথা তার ১০ম বর্ষে পদার্পন করেছে।[১৩]
গ্রন্থতালিকা
[সম্পাদনা]নং | গ্রন্থের নাম | প্রকাশনী | প্রকাশকাল |
---|---|---|---|
১ | বিশ্ব পুঁজিবাদ ও বাংলাদেশের অনুন্নয়ন | করিম প্রকাশনী
সংহতি প্রকাশনী (২য় সংস্করণ) |
১৯৮৩
২০০৭ |
২ | বাংলাদেশের দুুর্ভিক্ষ
(সহ লেখক: আতিউর রহমান) |
পাঁপড়ি প্রকাশনী | ১৯৮৪ |
৩ | বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজ ও অর্থনীতি | শহীদ প্রকাশনী
মীরা প্রকাশন (২য় সংস্করণ) |
১৯৮৫
২০০০ |
৪ | বাংলাদেশের উন্নয়ন সংকট এবং এনজিও মডেল | প্রচিন্তা প্রকাশনী
২য় সংস্করণ ৩য় সংস্করণ |
১৯৮৮
২০০০ ২০২১ |
৫ | বাংলাদেশের কোটিপতি, মধ্যবিত্ত ও শ্রমিক | চলন্তিকা প্রকাশনী
বাঙ্গালা গবেষনা (২য় সংস্করণ) |
১৯৯২
২০২২ |
৬ | অনুন্নত দেশে সমাজতন্ত্র: সংগ্রাম ও অভিজ্ঞতা | প্রতীক প্রকাশনী
সংহতি প্রকাশনী (২য় সংস্করণ) |
১৯৯৩
২০১৯ |
৭ | ক্রান্তিকালীন বিশ্ব অর্থনীতি ও উন্নয়ন সাম্রাজ্য | বস্তু প্রকাশন
মীরা প্রকাশনী (২য় সংস্করণ) |
১৯৯২
২০০১ |
৮ | পুঁজির আন্তর্জাতিকীকরণ ও অনুন্নত বিশ্ব | সমাজ নিরীক্ষণ কেন্দ্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শ্রাবণ প্রকাশনী (২য় সংস্করণ) |
১৯৯৩
২০০৬ |
৯ | সমাজ, সময় ও মানুষের লড়াই | সন্দেশ প্রকাশনী | ১৯৯৪ |
১০ | ধর্ম, রাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন | চার্বাক প্রকাশনী | ১৯৯৪ |
১১ | বাংলাদেশের উন্নয়ন কি অসম্ভব? | জাতীয় গ্রন্থ প্রকাশন | ১৯৯৫ |
১২ | কলম্বাসের আমেরিকা আবিষ্কার ও বহুজাতিক মানুষেরা | জাতীয় গ্রন্থ প্রকাশন | ১৯৯৫ |
১৩ | নারী, পুরুষ ও সমাজ | সন্দেশ প্রকাশনী
সন্দেশ প্রকাশনী (২য় সংস্করণ) সংহতি প্রকাশনী (৩য় সংস্করণ) |
১৯৯৭
২০০৫ ২০১২ |
১৪ | রাষ্ট্র ও রাজনীতি: বাংলাদেশের দুই দশক | সন্দেশ প্রকাশনী | ২০০০ |
১৫ | বাংলাদেশের অর্থনীতির চালচিত্র | শ্রাবণ প্রকাশনী | ২০০০ |
১৬ | আতঙ্কের সমাজ সন্ত্রাসের অর্থনীতি | মীরা প্রকাশন | ২০০১ |
১৭ | অর্থশাস্ত্রের মূলনীতি | বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় | ২০০১ |
১৮ | বাংলাদেশের তেল-গ্যাস: কার সম্পদ কার বিপদ? | জাতীয় গ্রন্থ প্রকাশন | ২০০২ |
১৯ | বিশ্বায়নের বৈপরীত্য | শ্রাবণ প্রকাশনী
শ্রাবণ প্রকাশনী (২য় সংস্করণ) সংহতি প্রকাশনী (৩য় সংস্করণ) |
২০০৩
২০০৭ ২০২১ |
২০ | বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিমুখ | শ্রাবণ প্রকাশনী
বাঙ্গালা গবেষণা (২য় সংস্করণ) |
২০০৫
২০২২ |
২১ | মানুষের সমাজ | রৌদ্র প্রকাশনী
সংহতি প্রকাশনী (২য় সংস্করণ) |
২০০৫
২০১০ |
২২ | উন্নয়নের রাজনীতি | সূচিপত্র | ২০০৬ |
২৩ | বিপ্লবের স্বপ্নভূমি কিউবা | শ্রাবণ প্রকাশনী
শ্রাবণ প্রকাশনী (২য় সংস্করণ) সংহতি প্রকাশনী (সংহতি সংস্করণ) |
২০০৭
২০১০ ২০১৭ |
২৪ | ফুলবাড়ী, কানসাট, গার্মেন্টস ২০০৬ | শ্রাবণ প্রকাশনী | ২০০৭ |
২৫ | কোথায় যাচ্ছে বাংলাদেশ? | সংহতি প্রকাশনী | ২০০৮ |
২৬ | অরক্ষিত মানুষ অরক্ষিত দেশ | এডর্ণ প্রকাশনী | ২০০৯ |
২৭ | ইলিয়াস ও প্রশ্নের শক্তি | শ্রাবণ প্রকাশনী
গ্রন্থিক প্রকাশন (২য় বর্ধিত সংস্করণ) |
২০০৯
২০২২ |
২৮ | Development or Destruction, Essays on Global Hegemony, Corporate Grabbing and Bangladesh | শ্রাবণ প্রকাশনী | ২০০৭ |
২৯ | আনু মুহাম্মদের সাক্ষাৎকার | রোদেলা প্রকাশনী | ২০১০ |
৩০ | পুঁজির অন্তর্গত প্রবণতা: মানুষ, সম্পদ, প্রকৃতি | সংহতি প্রকাশনী | ২০১০ |
৩১ | অর্থশাস্ত্র পরিচয় | সংহতি প্রকাশনী | ২০১০ |
৩২ | সামরিক শাসনের দশকে | নবরাগ প্রকাশনী | ২০১১ |
৩৩ | সত্তর দশকে | একুশে প্রকাশনী | ২০০৯ |
৩৪ | বাংলাদেশে শিল্পোদ্যোক্তা | ক্যাথার্সিস পাবলিশিং | ২০০৮ |
৩৫ | ঈশ্বর পুঁজি ও মানুষ | মাওলা ব্রাদার্স | ২০১৪ |
৩৬ | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, সাম্রাজ্যবাদ ও ভারতপ্রশ্ন | নবরাগ প্রকাশনী | ২০১৪ |
৩৭ | আমরা ৯৯% | মানুষজন প্রকাশনী | ২০১৫ |
৩৮ | ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ’: আফগানিস্তান, ইরাক, বাংলাদেশ.. | আলোঘর প্রকাশনা | ২০১৬ |
৩৯ | উন্নয়নের বৈপরীত্য | মাওলা ব্রাদার্স | ২০১৮ |
৪০ | প্রাণ প্রকৃতি বাংলাদেশ | মাওলা ব্রাদার্স | ২০১৯ |
৪১ | রাষ্ট্র আছে রাষ্ট্র নাই | সংহতি প্রকাশনী | ২০১৯ |
৪২ | হুগো শ্যাভেজের সাথে ভেনেজুয়েলার গল্প | সংহতি প্রকাশনী | ২০২০ |
৪৩ | Development Re-examined: Construction and Consequences of Neo- liberal Bangladesh | UPL | ২০২০ |
৪৪ | করোনাকালে বাংলাদেশ | সংহতি প্রকাশনী | ২০২১ |
৪৫ | চীন: পরাশক্তির বিবর্তন | বিজবাংলা মিডিয়া লিমিটেড | ২০২৩ |
অনুবাদ গ্রন্থ
[সম্পাদনা]১. মনের আলোয় রঙের ভুবন, ১৯৭৮ (অগ্রন্থিত)।
২. ফানশেন, ১৯৭৯-৮০ (অগ্রন্থিত)।
৩. আদিবাসী বিদ্রোহ, ১৯৮১ (অগ্রন্থিত)।
৪. হাত বাড়িয়ে দাও (বিচিত্রা, ১৯৮২), ১৯৯২, ১৯৯৪, ১৯৯৬, ২০০০, ২০১০, ২০১২, ২০১৪, ২০১৬, ২০১৮, ২০২০।
৫. বাংলাদেশে বর্গাচাষ ও বর্গাচাষী আন্দোলন, পল্লব পাবলিশার্স, ১৯৯১।
৬. এঙ্গেলসের এন্টি ড্যুরিং, জাতীয় গ্রন্থ প্রকাশন, ২০০৫। ২য় মুদ্রণ ২০২১।
পুস্তিকা
[সম্পাদনা]১. সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনীতির রূপান্তর ও সমাজতন্ত্র, পাঁপড়ি প্রকাশনী, ১৯৮২।
২. আন্তর্জাতিক কমিউনিষ্ট আন্দোলনের সংকট: চীন প্রসঙ্গ, সংস্কৃতি প্রকাশনী, ১৯৮৩।
৩. সাম্রাজ্যবাদী সাহায্য সংস্থা, টার্গেট গ্রুপ ও কৃষক মুক্তি, বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশন, ১৯৮২, ১৯৮৬।
৪. ছাত্র সমাজ, ছাত্র আন্দোলন ও বিপ্লবী রাজনীতি, সংস্কৃতি প্রকাশনী, ১৯৮৫।
৫. ব্যাংক বিরাষ্ট্রীয়করণ ও লুটেরা অর্থনীতি, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন, ১৯৮৬।
৬. সিপিবির রাজনীতি ও লেজুড়বাদ, সংস্কৃতি প্রকাশনী, ১৯৮৭।
৭. আমাদের সমাজ, সমাজ পরিবর্তনের নিয়ম ও সমাজতন্ত্র, সংস্কৃতি প্রকাশনী, ১৯৮৮।
৮. সমাজতন্ত্রের বিকাশ ধারা ও বিরুদ্ধ শক্তির বিকাশ, সংস্কৃতি প্রকাশনী, ১৯৯১।
৯. মজুরী ও উৎপাদনশীলতা, দীপ্র প্রকাশনী, ১৯৯২।
গ্রন্থ সম্পাদনা
[সম্পাদনা]আসহাবউদ্দীন আহমদ রচনাবলী (১-৩ খন্ড), মীরা প্রকাশনী, ২০০৪। Bangladesh at 25, UPL, 1996 (with Abdul Bayes) পারমাণবিক বিদ্যুৎ: বাংলাদেশে রূপপুর প্রকল্প ও বিশ্ব অভিজ্ঞতা, ইউপিএল, ২০২৩ (সাথে কল্লোল মোস্তফা এবং মোশাহিদা সুলতানা)
পত্রিকা সম্পাদনা
[সম্পাদনা]অংকুর (১৯৭২-৭৩)
শিরোনাম, ইকনমিক স্টাডি বুলেটিন (১৯৭৬-৭৯)
সাংস্কৃতিক আন্দোলন (১৯৮১-১৯৯০)
নির্বাহী সম্পাদক, সংস্কৃতি (১৯৮১-১৯৯৯)
তৃণমূল (১৯৯৮-২০০০)
নতুন পাঠ (২০০২--২০০৩)
মেঘবার্তা (১৯৯৮-২০১২)। ইন্টারনেট পত্রিকা মেঘবার্তা [১৪] বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন ম্যাগাজিন ছিল।
সমাজবিজ্ঞান অনুষদ সমীক্ষা, জাবি (২০১৩- ২০২২)
সর্বজনকথা (২০১৪-)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Jahangirnagar University"। juniv.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৫।
- ↑ "বাংলাদেশের ৫০ বছর ও তারপর"। সর্বজনকথা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৫।
- ↑ "আনু মুহাম্মদ" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৫।
- ↑ আলো, পাহাড়ের (২০১৮-০৪-০৬)। "হিল উইমেন্স ফেডারেশনের দুই নেত্রীকে উদ্ধারের দাবিতে ঢাকায় নাগরিক সমাবেশ"। পাহাড়ের আলো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৫।
- ↑ sarbojonkotha (২০২৩-০৬-১৮)। "যৌন নিপীড়ন বিরোধী নীতিমালা"। সর্বজনকথা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৫।
- ↑ "NCBD – National Committee of Bangladesh"। ncbd.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৬।
- ↑ "আনু মুহাম্মদ" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৫।
- ↑ "ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস আজ"।
- ↑ Correspondent, Staff (২০০৯-০৯-০২)। "Protesters clash with cops: 30 hurt"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৬।
- ↑ Correspondent, Staff (২০১১-০৭-০৪)। "100 picked up during relaxed hartal"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৬।
- ↑ Correspondent, Staff (২০১৬-১০-১৪)। "Anu Muhammad gets death threats"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৬।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৮-০২)। "দ্রোহযাত্রায় হাজারো মানুষ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিক্ষোভ"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৫।
- ↑ "সর্বজনকথা"। সর্বজনকথা (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৮-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৫।
- ↑ "মেঘবার্তার ওয়েব পৃষ্ঠা"। ১২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।