বিষয়বস্তুতে চলুন

শিবসুন্দরী দেবী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা Lakshmikanta Manna (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৬:২৪, ২ জুলাই ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল ( নতুন পৃষ্ঠা: {{তথ্যছক লেখক | নাম = শিবসুন্দরী দেবী | চিত্র = | alt = | চিত্রের_আকার = | শিরোলিপি = | স্থানীয়_নাম = | জন্ম_তারিখ = ১৮০৬ | জন্ম_স্থা...)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

শিবসুন্দরী দেবী
জন্ম১৮০৬
কলকাতা ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু১৮৯৩
কলকাতা ব্রিটিশ ভারত
ভাষাবাংলা
জাতীয়তাব্রিটিশ ভারতীয়
উল্লেখযোগ্য রচনাবলিতারাবতী
দাম্পত্যসঙ্গীহরকুমার ঠাকুর
সন্তানযতীন্দ্রমোহন ঠাকুর
শৌরীন্দ্রমোহন ঠাকুর
শৌতীন্দ্রমোহন ঠাকুর

শিবসুন্দরী দেবী ( ১৮০৬-১৮৯৩ ) ছিলেন অবিভক্ত বাংলার সম্ভবত প্রথম বাঙালি মহিলা লেখিকা। []

জীবনী

শিবসুন্দরী দেবী ছিলেন ঈশানচন্দ্র মুস্তাফির কন্যা। তার বিবাহ হয় কলকাতার পাথুরিয়াঘাটার ঠাকুর পরিবারের দ্বিতীয় প্রজন্মের গোপীমোহন ঠাকুরের সন্তান হরকুমার ঠাকুরের সঙ্গে। পারিবারিক পরিবেশে স্বশিক্ষিত হন। তিনি ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে (অন্যমতে ১৮৭৪ খ্রিস্টাব্দ) রচনা করেন তারাবতী নামের একটি উপন্যাস। সেক্ষেত্রে বাংলা উপন্যাস রচনায় পরম্পরা হয়- ১) তারাবতী- শিবসুন্দরী দেবী (১৮৬৩) ২) দুর্গেশনন্দিনী- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৬৫) ৩) মনোত্তমা- কামিনী দেবী (১৮৬৮)। উপন্যাস গ্রন্থটি তার কনিষ্ঠ পুত্র শৌরীন্দ্রমোহন ঠাকুর ১৮৮১ খ্রিস্টাব্দে ইংরাজীতে অনুবাদ করে তার রচিত কবিতার সঙ্গে তার বন্ধুবান্ধবদের পাঠান।[]

শিবসুন্দরী দেবী ও হরকুমার ঠাকুরের তিন পুত্রেরা হলেন- মহারাজা স্যার যতীন্দ্রমোহন ঠাকুর, সঙ্গীতজ্ঞ ও সাহিত্যিক শৌরীন্দ্রমোহন ঠাকুর ও শৌতীন্দ্রমোহন ঠাকুর। ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে শিবসুন্দরী দেবী পরলোক গমন করেন।

তথ্যসূত্র

  1. সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৭১৭, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
  2. দেব, চিত্রা (২০১০)। ওমেন অফ দ্য টেগোর হাউসহোল্ড (ইংরাজী ভাষায়)। পেঙ্গুইন বুকস্ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড। আইএসবিএন 978-01-4306-605-7