জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে স্বাধীনতা পুরস্কার
অবয়ব
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে স্বাধীনতা পুরস্কার | |
---|---|
বিবরণ | বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পুরস্কার দেয়া হয়। |
অবস্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ |
দেশ | বাংলাদেশ |
পুরস্কারদাতা | বাংলাদেশ |
উপস্থাপক | বাংলাদেশ সরকার |
প্রথম পুরস্কৃত | ১৯৭৭ |
সর্বশেষ পুরস্কৃত | ২০১৭ |
ওয়েবসাইট | www |
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে স্বাধীনতা পুরস্কার হলো স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদানের একটি অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র।[২] এটি বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত একটি জাতীয় এবং এদেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।[১][৩] ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে ১৯৭৭ সাল থেকে সমাজসেবা, সাহিত্য, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, পল্লী উন্নয়ন, চিকিৎসাবিদ্যা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও ক্রীড়া - এই আটটি ক্ষেত্রে “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান প্রচলন করা হলেও পরবর্তিতে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, শিক্ষা, জনপ্রশাসন এবং গবেষণা - এই আরও চারটি ক্ষেত্রকেও “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদানের অধিক্ষেত্র হিসাবে সংযুক্ত করা হয়।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।
ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য) - ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;মাজ
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "এবার স্বাধীনতা পদক পেলেন ১৬ ব্যক্তি ও সংস্থা"। এনটিভি অনলাইন। ২৪ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ : ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)