অস্ট্রেলেশিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অবয়ব
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
২ নং লাইন: | ২ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:Oceanias Regions.png|thumb|250px|ওশেনিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল: নিউজিল্যান্ড একই সাথে অস্ট্রেলেশিয়া ও পলিনেশিয়ার অন্তর্গত। অনেকসময় মেলানেশিয়ার কিছু অংশ বা পুরোটাই অস্ট্রালেশিয়ার অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়।]] |
[[চিত্র:Oceanias Regions.png|thumb|250px|ওশেনিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল: নিউজিল্যান্ড একই সাথে অস্ট্রেলেশিয়া ও পলিনেশিয়ার অন্তর্গত। অনেকসময় মেলানেশিয়ার কিছু অংশ বা পুরোটাই অস্ট্রালেশিয়ার অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়।]] |
||
'' |
'''অস্ট্রেলেশিয়া''' (ইংরেজী- Australasia) একটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় ভৌগোলিক অঞ্চল। [[অস্ট্রেলিয়া]], [[নিউজিল্যান্ড]], [[নিউ গিনি]] ও তৎসংলগ্ন কিছু [[প্রশান্ত মহাসাগর|প্রশান্ত মহাসাগরীয়]] দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে অস্ট্রেলেশিয়া [[অঞ্চল|অঞ্চলটি]] গঠিত।<ref name="Brit">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.1911encyclopedia.org/Australasia | শিরোনাম=Australasia | প্রকাশক=Encyclopædia Britannica Eleventh Edition | সংগ্রহের-তারিখ=2009-04-10 | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070221033758/http://www.1911encyclopedia.org/Australasia# | আর্কাইভের-তারিখ=২০০৭-০২-২১ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> অঞ্চলটি [[ওশেনিয়া|ওশেনিয়া মহাদেশের]] অন্তর্গত। শব্দটি সর্বপ্রথম ১৭৫৬ সালে শার্ল দি ব্রসি কর্তৃক ব্যবহৃত হয়; তার ''Histoire des navigations aux terres australes'' নামক বইয়ে। শব্দটির আক্ষরিক অর্থ ''[[এশিয়া|এশিয়ার]] দক্ষিণ প্রান্ত'' ([[লাতিন ভাষা|লাতিন]]: ''অস্ট্রাল'' = দক্ষিণ প্রান্ত)। অস্ট্রালেশিয়া, [[পলিনেশিয়া]] ও [[মাইক্রোনেশিয়া]] হতে পৃথক। এটি [[ভারত|ভারতের]] সাথে একই [[ইন্দো-অস্ট্রেলীয় পাত|ইন্দো-অস্ট্রেলীয় পাতের]] উপর অবস্থিত। |
||
== বহিঃসংযোগ == |
== বহিঃসংযোগ == |
১৪:০১, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অস্ট্রেলেশিয়া (ইংরেজী- Australasia) একটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় ভৌগোলিক অঞ্চল। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, নিউ গিনি ও তৎসংলগ্ন কিছু প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে অস্ট্রেলেশিয়া অঞ্চলটি গঠিত।[১] অঞ্চলটি ওশেনিয়া মহাদেশের অন্তর্গত। শব্দটি সর্বপ্রথম ১৭৫৬ সালে শার্ল দি ব্রসি কর্তৃক ব্যবহৃত হয়; তার Histoire des navigations aux terres australes নামক বইয়ে। শব্দটির আক্ষরিক অর্থ এশিয়ার দক্ষিণ প্রান্ত (লাতিন: অস্ট্রাল = দক্ষিণ প্রান্ত)। অস্ট্রালেশিয়া, পলিনেশিয়া ও মাইক্রোনেশিয়া হতে পৃথক। এটি ভারতের সাথে একই ইন্দো-অস্ট্রেলীয় পাতের উপর অবস্থিত।
বহিঃসংযোগ
উইকিমিডিয়া কমন্সে Australasia সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Australasia"। Encyclopædia Britannica Eleventh Edition। ২০০৭-০২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১০।