মোবাশ্বের আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১৯ নং লাইন: | ১৯ নং লাইন: | ||
ছাত্রাবস্থা থেকে অধ্যাপনায় বিশ্ব-সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা অব্যাহত রাখেন। 'সমকাল'-এ লেখা দিয়ে তাঁর লেখক-জীবন শুরু। সিকান্দর আবু জাফরের অনুরোধে তাঁর গ্রীক সাহিত্য আলোচনা ও অনুবাদরের সূত্রপাত। |
ছাত্রাবস্থা থেকে অধ্যাপনায় বিশ্ব-সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা অব্যাহত রাখেন। 'সমকাল'-এ লেখা দিয়ে তাঁর লেখক-জীবন শুরু। সিকান্দর আবু জাফরের অনুরোধে তাঁর গ্রীক সাহিত্য আলোচনা ও অনুবাদরের সূত্রপাত। |
||
==তথ্যসূত্র== |
|||
{{Reflist}} |
|||
== বহিঃসংযোগ == |
== বহিঃসংযোগ == |
১২:৩৬, ১৬ জুন ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মোবাশ্বের আলি (জন্ম ১লা জানুয়ারি ১৯৩১, মৃত্যু ৯ নভেম্বর ২০০৫) কুমিল্লা শহরের বাগিচাগাঁও-এর এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতা মরহুম নেওয়াজেস আলী একজন বিশিষ্ট আইনজীবি ছিলেন। তাঁর মাতার নাম নসিবুননেসা বেগম। বাংলা সাহিত্যের সাথে বিশ্বসাহিত্যের অম্বয় মোবাশ্বের আলী অম্বিষ্ট এবং অর্ধ শতক ধরে এই তাঁর ব্রত।
জন্ম, শিক্ষা, জীবিকা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা হাই স্কুল থেকে প্রবেশিকা, ১৯৪৮ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক, ১৯৫১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য স্নাতক সম্মান এবং ১৯৫২ সালে স্নাতকোত্তর পাশ করেন। তিনি ভাষা আন্দোলনেও সরাসরি অংশগ্রহন করেন।[১]
পরিবার
১৯৬৩ সালে ময়মনসিংহ নিবাসী খুরশিদা খাতুনকে বিয়ে করেন। তিনটি ছেলে সন্তানের মধ্যে ছোট ছেলে শিশু অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন, মেঝ ছেলে প্রতিবন্ধী এবং বড় ছেলে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাহবুব।[১]
কর্ম-জীবন
তিনি আজীবন শিক্ষক ছিলেন। ১৯৫৩ সালে তৎকালিন ময়মনসিংহ জেলা নেত্রকোনা কলেজে বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা পদে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৫৫ সালে যশোর এম.এম. কলেজ (মাইকেল মধুসূদন কলেজ)-এ বাংলা বিভাগে যোগদান করেন। ১৯৫৮ সারে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের বাংলা বিভাগে যোগদান করে একটানা ২০ (কুড়ি) বছর চাকুরি করেছেন। পরে তিনি এ কলেজের বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হন। ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে উপাধ্যক্ষ হিসেবে খুলনা বি.এল (ব্রজলাল) সরকারি কলেজে যোগদান করেন। ১৯৮১ সালে তিনি চট্টগ্রাম সরকারি মুহাম্মদ মহসীন কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন এবং ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮৭ সালে চাকুরি থেকে অবসর গ্রহন করেন।
শেষ জীবনে গবেষণা ও লেখালেখি করেই অতিবাহিত করেছেন।[১]
সাহিত্য-কর্ম
ছাত্রাবস্থা থেকে অধ্যাপনায় বিশ্ব-সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা অব্যাহত রাখেন। 'সমকাল'-এ লেখা দিয়ে তাঁর লেখক-জীবন শুরু। সিকান্দর আবু জাফরের অনুরোধে তাঁর গ্রীক সাহিত্য আলোচনা ও অনুবাদরের সূত্রপাত।
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ মোবাশ্বের আলি সাহিত্যকর্ম ও স্মারকগ্রন্থ- মোহাম্মদ লিয়াকতউল্লাহ সম্পাদিত ISBN 984 406 633 6