বিষয়বস্তুতে চলুন

বোমা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ব্যবহার
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কম্পন
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:
== ব্যবহার ==
== ব্যবহার ==
প্রায়শঃই [[সামরিক বাহিনী]] কর্তৃক প্রতিপক্ষীয় [[শত্রু|শত্রুবাহিনীর]] লক্ষ্যস্থলে বোমাবর্ষণ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও, [[সন্ত্রাসী]] বাহিনীর সদস্যরা তাদের উদ্দেশ্য সাধনের লক্ষ্যে [[আত্মঘাতী বোমা হামলা]] পরিচালনা করে। তদুপরি [[শান্তি|শান্তিপূর্ণ]] কার্যক্রমের অংশ হিসেবে [[খনি|খনির]] উৎসস্থল নিরূপণে বোমা ব্যবহৃত হয়।
প্রায়শঃই [[সামরিক বাহিনী]] কর্তৃক প্রতিপক্ষীয় [[শত্রু|শত্রুবাহিনীর]] লক্ষ্যস্থলে বোমাবর্ষণ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও, [[সন্ত্রাসী]] বাহিনীর সদস্যরা তাদের উদ্দেশ্য সাধনের লক্ষ্যে [[আত্মঘাতী বোমা হামলা]] পরিচালনা করে। তদুপরি [[শান্তি|শান্তিপূর্ণ]] কার্যক্রমের অংশ হিসেবে [[খনি|খনির]] উৎসস্থল নিরূপণে বোমা ব্যবহৃত হয়।

== কম্পন ==
বিস্ফোরকের কম্পন তরঙ্গের প্রতিক্রিয়ায় [[শরীর|শরীরের]] অঙ্গচ্যূতির ন্যায় ঘটনা ঘটতে পারে। বোমা আক্রমণের শিকার হয়ে ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে শূন্যে নিক্ষিপ্ত করারও সক্ষমতা রয়েছে। এছাড়াও, অঙ্গচ্ছেদ, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ, কানের পর্দা ছিদ্র হয়ে শ্রবণশক্তি হ্রাস পেতে পারে।<ref name="Mlstein 2008">{{cite book|last=Mlstein|first=Randall L.|title=Forensic Science|chapter=Bomb damage assessment|editor=Ayn Embar-seddon, Allan D. Pass (eds.)|publisher=[[Salem Press]]|year=2008|page=166|isbn=978-1-58765-423-7}}</ref>
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট [[ঢাকা|ঢাকায়]] এক [[জনসভা|জনসভায়]] বক্তৃতাদানকালে গ্রেনেডের মাধ্যমে বোমা হামলায় বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান ও তাঁর কানের পর্দা মারাত্মকভাব ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উক্ত হামলায় [[আওয়ামী লীগ]] নেত্রী [[আইভি রহমান|আইভি রহমানসহ]] ১৯ জন [[মৃত্যু|মৃত্যুবরণ]] করেন ও শতাধিক ব্যক্তি [[আহত]] হন।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৭:১৮, ২৮ জুন ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বোমা (ইংরেজি: Bomb) ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরী এক ধরনের বিস্ফোরকঅস্ত্রবিশেষ। খুব দ্রুতবেগে অভ্যন্তরীণ শক্তির রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে বড় ধরনের কম্পন তরঙ্গের সৃষ্টি করে বিস্ফোরণ ঘটায় ও জানমালের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করতে পারে। কয়েক শতাব্দী ধরে বিশ্বে এর ব্যবহার হয়ে আসছে। অধিকাংশ বোমাই সাধারণ জ্বালানীর তুলনায় কম শক্তি সঞ্চিত করে। ব্যতিক্রম হিসেবে রয়েছে পারমাণবিক বোমা

সচরাচর বোমায় বিস্ফোরকজাতীয় পদার্থ রাখার উপযোগী পাত্রে পরিপূর্ণ থাকে। এটি ধ্বংসাত্মক জিনিস দিয়ে নকশা অনুসারে বসানো হয় কিংবা নিক্ষেপণ করা হয়। গ্রীক শব্দ বোম্বাস (βόμβος) থেকে বোমা শব্দের উৎপত্তি ঘটেছে যা ইংরেজি বুম শব্দের মাধ্যমে একই অর্থ বহন করে।

ব্যবহার

প্রায়শঃই সামরিক বাহিনী কর্তৃক প্রতিপক্ষীয় শত্রুবাহিনীর লক্ষ্যস্থলে বোমাবর্ষণ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও, সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা তাদের উদ্দেশ্য সাধনের লক্ষ্যে আত্মঘাতী বোমা হামলা পরিচালনা করে। তদুপরি শান্তিপূর্ণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে খনির উৎসস্থল নিরূপণে বোমা ব্যবহৃত হয়।

কম্পন

বিস্ফোরকের কম্পন তরঙ্গের প্রতিক্রিয়ায় শরীরের অঙ্গচ্যূতির ন্যায় ঘটনা ঘটতে পারে। বোমা আক্রমণের শিকার হয়ে ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে শূন্যে নিক্ষিপ্ত করারও সক্ষমতা রয়েছে। এছাড়াও, অঙ্গচ্ছেদ, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ, কানের পর্দা ছিদ্র হয়ে শ্রবণশক্তি হ্রাস পেতে পারে।[] ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকায় এক জনসভায় বক্তৃতাদানকালে গ্রেনেডের মাধ্যমে বোমা হামলায় বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান ও তাঁর কানের পর্দা মারাত্মকভাব ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উক্ত হামলায় আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ১৯ জন মৃত্যুবরণ করেন ও শতাধিক ব্যক্তি আহত হন।

তথ্যসূত্র

  1. Mlstein, Randall L. (২০০৮)। "Bomb damage assessment"। Ayn Embar-seddon, Allan D. Pass (eds.)। Forensic ScienceSalem Press। পৃষ্ঠা 166। আইএসবিএন 978-1-58765-423-7 

বহিঃসংযোগ