বিষয়বস্তুতে চলুন

অভয়গিরি বিহার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ৮°২২′১৫.৪″ উত্তর ৮০°২৩′৪২.৯″ পূর্ব / ৮.৩৭০৯৪৪° উত্তর ৮০.৩৯৫২৫০° পূর্ব / 8.370944; 80.395250
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করছে, কোনো সমস্যায় পরিচালককে জানান
 
(৩ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ৭টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[চিত্র:SL Anuradhapura asv2020-01 img31 Abhayagiriya Stupa.jpg|থাম্ব|260px|[[অনুরাধাপুর|অনুরাধাপুরে]] পুনরুদ্ধার করা অভয়গিরি দগব ([[স্তূপ]])।]]
{{কাজ চলছে}}
[[চিত্র:Abhayagiriya Monastery-EN.svg|থাম্ব|260px|[[সমাধি মূর্তি]], [[কুত্তম পোকুন]] (যমজ পুকুর) এবং [[সন্দকদ পহন|চন্দ্র পাথর]] সহ অভয়গিরীয় মঠ।]]
[[File:SL Anuradhapura asv2020-01 img31 Abhayagiriya Stupa.jpg|thumb|260px|[[অনুরাধাপুর|অনুরাধাপুরে]] পুনরুদ্ধার করা অভয়গিরি দগব ([[স্তূপ]])।]]
'''অভয়গিরি বিহার''' হলো [[থেরবাদ]], [[মহাযান]] ও [[বজ্রযান]] বৌদ্ধধর্মের প্রধান [[বিহার (মঠ)|মঠ]] বা বিহারের স্থান যেটি [[শ্রীলঙ্কা]]র [[অনুরাধাপুর|অনুরাধাপুরে]] অবস্থিত ছিল। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিস্তৃত ধ্বংসাবশেষ এবং দেশের সবচেয়ে পবিত্র বৌদ্ধ তীর্থস্থানগুলির মধ্যে একটি। ঐতিহাসিকভাবে এটি মহান সন্ন্যাস কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজকীয় রাজধানী। এটি অনুরাধাপুরের সতেরোটি ধর্মীয় ইউনিটের মধ্যে একটি এবং এর পাঁচটি প্রধান [[বৌদ্ধ বিহার|বিহারের]] মধ্যে বৃহত্তম। কমপ্লেক্সের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হলো প্রাচীন [[স্তূপ]], অভয়গিরি দগব। কুঁজযুক্ত দগবকে ঘিরে, অভয়গিরি বিহারটি ছিল উত্তর মঠের আসন, বা উত্তর বিহার ও দ্বীপের [[বুদ্ধের দাঁতের ধ্বংসাবশেষের|দাঁতের ধ্বংসাবশেষের]] মূল রক্ষক।{{cn}}
[[File:Abhayagiriya Monastery-EN.svg|thumb|260px|[[সমাধি মূর্তি]], [[কুত্তম পোকুন]] (যমজ পুকুর) এবং [[সন্দকদ পহন|চন্দ্র পাথর]] সহ অভয়গিরীয় মঠ।]]
'''অভয়গিরি বিহার''' হলো [[থেরবাদ]], [[মহাযান]] ও [[বজ্রযান]] বৌদ্ধধর্মের প্রধান [[বিহার (মঠ)|মঠ]] বা বিহারের স্থান যেটি [[শ্রীলঙ্কা]]র [[অনুরাধাপুর|অনুরাধাপুরে]] অবস্থিত ছিল। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিস্তৃত ধ্বংসাবশেষ এবং দেশের সবচেয়ে পবিত্র বৌদ্ধ তীর্থস্থানগুলির মধ্যে একটি। ঐতিহাসিকভাবে এটি মহান সন্ন্যাস কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজকীয় রাজধানী। এটি অনুরাধাপুরের সতেরোটি ধর্মীয় ইউনিটের মধ্যে একটি এবং এর পাঁচটি প্রধান [[বৌদ্ধ বিহার|বিহারের]] মধ্যে বৃহত্তম। কমপ্লেক্সের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হলো প্রাচীন [[স্তূপ]], অভয়গিরি দগব। কুঁজযুক্ত দগবকে ঘিরে, অভয়গিরি বিহারটি ছিল উত্তর মঠের আসন, বা উত্তর বিহার ও দ্বীপের [[বুদ্ধের দাঁতের ধ্বংসাবশেষের|দাঁতের ধ্বংসাবশেষের]] মূল রক্ষক।


অভয়গিরি বিহার শুধুমাত্র সন্ন্যাসী ভবনগুলির কমপ্লেক্সকে বোঝায় না, বৌদ্ধ [[ভিক্ষু (বৌদ্ধধর্ম)|ভিক্ষুদের]] ভ্রাতৃপ্রতিম বা [[সংঘ]]কেও বোঝায়, যা তার নিজস্ব ঐতিহাসিক নথি, ঐতিহ্য ও জীবনধারা বজায় রেখেছে। খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত, এটি প্রথম শতাব্দীর মধ্যে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছিল, যা দূরবর্তী স্থান থেকে পণ্ডিতদের আকৃষ্ট করেছিল এবং বৌদ্ধ দর্শনের সমস্ত আত্ততাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এর প্রভাব বিশ্বের অন্যান্য অংশে, অন্যত্র প্রতিষ্ঠিত শাখার মাধ্যমে সনাক্ত করা যেতে পারে। এইভাবে, অভয়গিরি বিহারটি প্রাচীন শ্রীলঙ্কার রাজধানী অনুরাধাপুরে অবস্থিত [[মহাবিহার]] ও [[জেতবনরময়|জেতবনবিহার]] বৌদ্ধ সন্ন্যাসী সম্প্রদায়ের তুলনায় মহান প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠেছে।
অভয়গিরি বিহার শুধুমাত্র সন্ন্যাসী ভবনগুলোর কমপ্লেক্সকে বোঝায় না, বৌদ্ধ [[ভিক্ষু (বৌদ্ধধর্ম)|ভিক্ষুদের]] ভ্রাতৃপ্রতিম বা [[সংঘ]]কেও বোঝায়, যা তার নিজস্ব ঐতিহাসিক নথি, ঐতিহ্য ও জীবনধারা বজায় রেখেছে। এটি খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত, এবং প্রথম শতাব্দীর মধ্যে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছিল, যা দূরবর্তী স্থান থেকে পণ্ডিতদের আকৃষ্ট করেছিল এবং বৌদ্ধ দর্শনের সমস্ত আত্ততাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এটির প্রভাব বিশ্বের অন্যান্য অংশে, অন্যত্র প্রতিষ্ঠিত শাখার মাধ্যমে সনাক্ত করা যেতে পারে। এইভাবে, অভয়গিরি বিহারটি প্রাচীন শ্রীলঙ্কার রাজধানী অনুরাধাপুরে অবস্থিত [[মহাবিহার]] ও [[জেতবনরময়|জেতবনবিহার]] বৌদ্ধ সন্ন্যাসী সম্প্রদায়ের তুলনায় মহান প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠেছে।{{cn}}


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|২}}
{{সূত্র তালিকা|২}}
== উৎস ==
== উৎস ==
*{{cite book|ref=Hirakawa|author1=Hirakawa, Akira|author2= Groner, Paul|year=2007|url=https://scholarspace.manoa.hawaii.edu/handle/10125/23030 |title=A History of Indian Buddhism: From Śākyamuni to Early Mahāyāna|publisher=Motilal Banarsidass|hdl=10125/23030 |isbn=978-8120809550}}
* {{cite book|ref=Hirakawa|author1=Hirakawa, Akira|author2= Groner, Paul|year=2007|url=https://scholarspace.manoa.hawaii.edu/handle/10125/23030 |title=A History of Indian Buddhism: From Śākyamuni to Early Mahāyāna|publisher=Motilal Banarsidass|hdl=10125/23030 |isbn=978-8120809550}}
* von Schroeder, Ulrich. (1990). ''Buddhist Sculptures of Sri Lanka''. (752 p.; 1620 illustrations). Hong Kong: Visual Dharma Publications, Ltd. {{ISBN|962-7049-05-0}}
* von Schroeder, Ulrich. (1990). ''Buddhist Sculptures of Sri Lanka''. (752 p.; 1620 illustrations). Hong Kong: Visual Dharma Publications, Ltd. {{ISBN|962-7049-05-0}}
* von Schroeder, Ulrich. (1992). ''The Golden Age of Sculpture in Sri Lanka – Masterpieces of Buddhist and Hindu Bronzes from Museums in Sri Lanka'', [catalogue of the exhibition held at the Arthur M. Sackler Gallery, Washington, D. C., 1 November 1992 – 26 September 1993]. Hong Kong: Visual Dharma Publications, Ltd. {{ISBN|962-7049-06-9}}
* von Schroeder, Ulrich. (1992). ''The Golden Age of Sculpture in Sri Lanka – Masterpieces of Buddhist and Hindu Bronzes from Museums in Sri Lanka'', [catalogue of the exhibition held at the Arthur M. Sackler Gallery, Washington, D. C., 1 November 1992 – 26 September 1993]. Hong Kong: Visual Dharma Publications, Ltd. {{ISBN|962-7049-06-9}}
১৮ নং লাইন: ১৭ নং লাইন:


{{coord|8|22|15.4|N|80|23|42.9|E|region:LK-71_type:landmark_source:kolossus-dewiki|display=title}}
{{coord|8|22|15.4|N|80|23|42.9|E|region:LK-71_type:landmark_source:kolossus-dewiki|display=title}}
{{অসম্পূর্ণ}}


[[বিষয়শ্রেণী:অনুরাধাপুরে স্তূপ]]
[[বিষয়শ্রেণী:অনুরাধাপুরে স্তূপ]]

২২:৩৬, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

অনুরাধাপুরে পুনরুদ্ধার করা অভয়গিরি দগব (স্তূপ)।
সমাধি মূর্তি, কুত্তম পোকুন (যমজ পুকুর) এবং চন্দ্র পাথর সহ অভয়গিরীয় মঠ।

অভয়গিরি বিহার হলো থেরবাদ, মহাযানবজ্রযান বৌদ্ধধর্মের প্রধান মঠ বা বিহারের স্থান যেটি শ্রীলঙ্কার অনুরাধাপুরে অবস্থিত ছিল। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিস্তৃত ধ্বংসাবশেষ এবং দেশের সবচেয়ে পবিত্র বৌদ্ধ তীর্থস্থানগুলির মধ্যে একটি। ঐতিহাসিকভাবে এটি মহান সন্ন্যাস কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজকীয় রাজধানী। এটি অনুরাধাপুরের সতেরোটি ধর্মীয় ইউনিটের মধ্যে একটি এবং এর পাঁচটি প্রধান বিহারের মধ্যে বৃহত্তম। কমপ্লেক্সের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হলো প্রাচীন স্তূপ, অভয়গিরি দগব। কুঁজযুক্ত দগবকে ঘিরে, অভয়গিরি বিহারটি ছিল উত্তর মঠের আসন, বা উত্তর বিহার ও দ্বীপের দাঁতের ধ্বংসাবশেষের মূল রক্ষক।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

অভয়গিরি বিহার শুধুমাত্র সন্ন্যাসী ভবনগুলোর কমপ্লেক্সকে বোঝায় না, বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ভ্রাতৃপ্রতিম বা সংঘকেও বোঝায়, যা তার নিজস্ব ঐতিহাসিক নথি, ঐতিহ্য ও জীবনধারা বজায় রেখেছে। এটি খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত, এবং প্রথম শতাব্দীর মধ্যে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছিল, যা দূরবর্তী স্থান থেকে পণ্ডিতদের আকৃষ্ট করেছিল এবং বৌদ্ধ দর্শনের সমস্ত আত্ততাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এটির প্রভাব বিশ্বের অন্যান্য অংশে, অন্যত্র প্রতিষ্ঠিত শাখার মাধ্যমে সনাক্ত করা যেতে পারে। এইভাবে, অভয়গিরি বিহারটি প্রাচীন শ্রীলঙ্কার রাজধানী অনুরাধাপুরে অবস্থিত মহাবিহারজেতবনবিহার বৌদ্ধ সন্ন্যাসী সম্প্রদায়ের তুলনায় মহান প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠেছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]