নাটোর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| নেতার_নাম = মোঃআবু শামীমনাছের ভূঁঞা আহমেদ

'''নাটোর জেলা''' [[বাংলাদেশ |বাংলাদেশের]] [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী বিভাগে]] অবস্থিত একটি [[জেলা]]। জেলার উত্তরে [[নওগাঁ জেলা]] ও [[বগুড়া জেলা]], দক্ষিণে [[পাবনা জেলা]] ও [[কুষ্টিয়া জেলা]], পূর্বে [[পাবনা জেলা]] ও [[সিরাজগঞ্জ জেলা]] এবং পশ্চিমে [[রাজশাহী জেলা]] অবস্থিত। জেলাটির আয়তন ১৯০৫.০৫ বর্গ কিলোমিটার। এই জেলাটি মূলত বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমের আটটি জেলার মধ্য একটি জেলা। আয়তনের দিক হতে [[নাটোর]] বাংলাদেশের ৩৫ তম জেলা। নাটোর [[বনলতা সেন]],[[রাণী ভবানী]],[[নাটোর রাজবাড়ী]], [[ উত্তরা গণভবন]],[[কাঁচাগোল্লা]],[[চলনবিল]],[[হালতি বিল]] এর জন্য বিখ্যাত। নাটোর জেলা দূর্যোগপ্রবণ এলাকা না হলেও [[সিংড়া উপজেলা]] ও [[লালপুর উপজেলা]]য় [[আত্রাই নদী]] এবং [[পদ্মা নদী]]তে মাঝে মাঝে বন্যা দেখা দেয়। সদর ও নাটোরের সকল উপজেলার আবহাওয়া একই হলেও লালপুরে গড় তাপমাত্রা তুলনামূলক বেশি।

অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রামজীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন ।নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রামজীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে মতান্তরে ১৭১০ সালে ।সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান ।যান। ১৭৩০ সালে [[রাণী ভবানী]]র সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয় ।হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন ।করেন। রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান [[রাজশাহী]], [[পাবনা]], [[বগুড়া]], [[কুষ্টিয়া]], [[যশোর]], [[রংপুর]], পশ্চিমবঙ্গের [[মুর্শিদাবাদ]], বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।

নাটোরে [[নীল বিদ্রোহ]] ১৮৫৯-১৮৬০ তে সংঘটিত হয়। <ref name=":0">[http://www.natore.gov.bd/node/97211 নাটোর জেলার ওয়েবসাইটে "জেলার পটভূমি"] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140226234126/http://www.natore.gov.bd/node/97211 |তারিখ=২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ }} শীর্ষক নিবন্ধ</ref> ১৮৯৭ সালের জুনে নাটোরে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের অধিবেশন হয় ।হয়। [[সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর]] সভাপতি, মহারাজা জগদিন্দ্রনাথ অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি ও প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ও মহারাজা জগদিন্দ্রনাথের চেষ্টায় সেবারই প্রথম রাজনৈতিক সভায় বাংলা ভাষার প্রচলন করা হয়। ১৯০১ সালে মহারাজা জগদিন্দ্রনাথ কলকাতা কংগ্রেসের অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি হন।{{সত্যতা}} ১৮৪৫ সালে রাজশাহী জেলার অধীনে নাটোর মহকুমার সৃষ্টি। আর অন্যান্য মহকুমার মতো জেলায় উন্নীত হয় ১৯৮৪ সালে।

কথিত আছে লস্কর খাঁতার সৈন্য-সামন্তদের জন্য যে স্থান হতে রসদ সংগ্রহ করতেন, কালক্রমে তার নাম হয় লস্করপুর পরগনা। এই পরগনার একটি নিচু চলাভূমির নাম ছিল ছাইভাংগা বিল। ১৭১০ সনে রাজা রামজীবন রায় এই স্থানে মাটি ভরাট করে তার [[রাজধানী]] স্থাপন করেন। কালক্রমে [[মন্দির]], [[প্রাসাদ]], [[দীঘি]], [[উদ্যান]] ও মনোরম অট্টালিকা দ্বারা সুসজ্জিত [[নাটোর রাজবাড়ী]] প্রস্তুত হয়। পরে আস্তে আস্তে পাশের এলাকায় ঊন্নয়নের ধারাবাহিকতায় একসময় [[শহর|নগরী]] পরিণত হয়। [[মুর্শিদকুলি খাঁ|সুবেদার মুর্শিদ কুলী খানের]] সুপারিশে মুঘল সম্রাট আলমগীরের নিকট হতে রামজীবন ২২ খানা খেলাত এবং রাজা বাহাদুর উপাধি লাভ করেন। নাটোর রাজ্য উন্নতির চরম শিখরে পৌছে রাজা রামজীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের স্ত্রী [[রাণী ভবানী]]র রাজত্বকালে ।রাজত্বকালে। ১৭৮২ সালে ক্যাপ্টেন রেনেল এর ম্যাপ অনুযায়ী রাণী ভবানীর জমিদারীর পরিমাণ ছিল ১২৯৯৯ বর্গমাইল ।বর্গমাইল। শাসন ব্যবস্থার সুবিধার জন্য সুবেদার মুর্শিদ কুলী খান বাংলাকে ১৩ টি চাকলায় বিভক্ত করেন। এর মধ্যে রাণী ভবানীর জমিদারী ছিল ৮ চাকলা বিস্তৃত। এই বিশাল জমিদারীর বাৎসরিক আয় ছিল দেড় কোটি টাকার অধিক। বর্তমান বাংলাদেশের [[রাজশাহী]], [[পাবনা]], [[বগুড়া]], [[রংপুর]], [[দিনাজপুর]], কুষ্টিয়া, যশোর এবং [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[মালদা]], [[মুর্শিদাবাদ]] ও [[বীরভূম]] জেলাব্যাপী বিস্তৃত ছিল তার রাজত্ব। এছাড়া [[ময়মনসিংহ জেলা]]র পুখুরিয়া পরগণা এবং [[ঢাকা জেলা]]র রাণীবাড়ী অঞ্চলটিও তার জমিদারীর অন্তর্গত ছিল। এ বিশাল জমিদারীর অধিশ্বরী হওয়ার জন্যই তাকে মহারাণী উপাধী দেয়া হয় এবং তাকে অর্ধ-বঙ্গেশ্বরী হিসাবে অভিহিত করা হতো।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}

নাটোরের রাজারা এই বিশাল জমিদারী পরিচালনা করতো নিজস্ব প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনায় ।ব্যবস্থাপনায়। নবাবী আমলে তাদের নিজস্ব দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচারের ক্ষমতা ছিল। শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য তাদের নিজস্ব [[পুলিশ |পুলিশবাহিনী]] এবং জেলখানা ছিল। ১৮৭৩ সালে ইংরেজ সরকারের এক ঘোষণাবলে রাণী ভবানীর দত্তকপুত্র রামকৃষ্ণ এর হাত থেকে কোম্পানী পুলিশ ও জেলখানা নিজ হাতে তুলে নেয়। কোম্পানী নিজহাতে জেলখানার দায়িত্ব নিয়ে প্রতি জেলায় জেলখানা স্থাপন করে। ইংরেজদের কর্তৃক পরিচালিত প্রথম জেলখানা নাটোরে প্রতিষ্ঠিত হয়।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন }}

[[রাণী ভবানী|'''রাণী ভবানীর''']] শাসনামল পর্যন্ত নাটোর শহরের দক্ষিণ পাশ দিয়ে প্রবাহিত হতো স্রোতস্বিনী [[নারোদ নদী|নারদ নদ]] । পরবর্তীকালে নদের গতিমুখ বন্ধ হয়ে গেলে সমগ্র শহর এক অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যে নিপতিত হয়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা, বদ্ধজল এবং পয়ঃনিষ্কাশনের একমাত্র সংযোগস্থল ছিল নারদ নদ। সেই নদ অচল হয়ে পড়ায় শহরের পরিবেশ ক্রমাগত দূষিত হয়ে পড়ে। ইংরেজ শাসকরা সেজন্য জেলাসদর নাটোর হতে অন্যত্র স্থানান্তরের উদ্যোগ গ্রহণ করে। মি. প্রিংগল ১৮২২ সালে ২৩ শে এপ্রিল জেলাসদর হিসাবে পদ্মানদীর তীরবর্তী রামপুর-বোয়ালিয়ার নাম

পরবর্তীতে রাণী ভবানীর নায়েব দয়ারামের উপরে সন্তুষ্ট হয়ে তিনি দিঘাপতিয়া পরগনা তাকে উপহার দেন। দিঘাপতিয়ায় প্রতিষ্ঠিত বর্তমান [[উত্তরা গণভবন]]টি দয়ারামের পরবর্তী বংশধর রাজা প্রমদানাথের সময় গ্রিক স্থাপত্য কলার অনুসরনেঅনুসরণে রূপকথার রাজ প্রাসাদে উন্নীত হয়। কালক্রমে এই রাজপ্রাসাদটি প্রথমত গভর্নর হাউস, পরবর্তীতে বাংলাদেশ অভ্যূদয়ের পরে উত্তরা গণভবনে পরিণত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.natore.gov.bd/site/page/143b5714-1ab0-11e7-8120-286ed488c766/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%BF|শিরোনাম=জেলার পটভূমি|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন|সংগ্রহের-তারিখ=অক্টোবর ৫, ২০১৮|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180925081011/http://www.natore.gov.bd/site/page/143b5714-1ab0-11e7-8120-286ed488c766/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AA%E0%A6%9F%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%BF|আর্কাইভের-তারিখ=২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>[[চিত্র:Chalan_Beel_Natore_Bangladesh_(5).JPG|thumb|300px|[[চলন বিল|চলন বিলের]] একাংশ]]

নাটোর জেলার উত্তরে [[নওগাঁ জেলা]] ও [[বগুড়া জেলা]], দক্ষিণে [[পাবনা জেলা]] ও [[কুষ্টিয়া জেলা]], পূর্বে [[পাবনা জেলা]] ও [[সিরাজগঞ্জ জেলা]], পশ্চিমে [[রাজশাহী জেলা]]। আয়তন ১৯০৫.০৫ বর্গ কিলোমিটার। গ্রিনেজ আন্তজার্তিক সময় হতে নাটোরের সময় ৫ ঘন্টা ৫৪ মিনিট অগ্রবর্তী। ঢাকা থেকে ৬ মিনিট ব্যবধান রয়েছে। নাটোর শহরটি পদ্মা-যমুনা মিলনস্থল হতে ১০৭ কি.মি উত্তর-পশ্চিম বরাবর। নাটোরসহ এর পার্শ্ববর্তী পাবনা ও সিরাজগঞ্জে অবস্থিত [[চলন বিল]] হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল।নাটোরেবিল। নাটোরে অবস্থিত আরো দুইটি বিলের নাম হালতি বিল এবং হেলেনচা বিল। বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে কমবৃষ্টিপাত হয় নাটোরের [[লালপুর উপজেলা]]য়।

| বনপাড়া || পৌরসভা || গক || কে.এম. জাকির হোসেন || হোল্ডিং নং-৪ ওয়ার্ড-২ ডাকঘর-হারোয়া || ৩১/১২/২০০০ ||৯টি

| নলডাঙ্গা || পৌরসভা || গ || মোঃ শফির উদ্দিন মন্ডল|| নলডাঙ্গা ব্রিজের দক্ষিনদক্ষিণ পাশ || ১২/১১/২০০৩ || ৯টি

সূত্র:<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=নাটোর জেলা: পৌরসভার মেয়রগণের তালিকা|ইউআরএল=http://www.natore.gov.bd/bn/site/page/6g7r-%E0%A6%AA%E0%A7%8C%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE|সংগ্রহের-তারিখ=2024-01-12|ওয়েবসাইট=www.natore.gov.bd}}</ref>

! জেলা আসন নং!! আসন নং !! উপজেলা সমূহ !! নির্বাচিত প্রতিনিধি !! পদ মর্যাদা !!রাজনৈতিক দল

| [[নাটোর-১ ]]|| ৫৮ || [[বাগাতিপাড়া উপজেলা|বাগাতিপাড়া,]] [[লালপুর উপজেলা|লালপুর]]||

| [[নাটোর-২ ]]|| ৫৯ || [[নাটোর সদর,নলডাঙ্গা উপজেলা||সদর]], শফিকুল ইসলাম শিমুল[[নলডাঙ্গা উপজেলা|| এম.পিনলডাঙ্গা]] || আওয়ামী লীগ

| [[নাটোর-৩ ]]|| ৬০ || [[সিংড়া উপজেলা|| জুনাইদ আহমেদসিংড়া]] পলক|| এম.পি,প্রতিমন্ত্রী || আওয়ামী লীগ

| [[নাটোর-৪ ]]|| ৬১ || [[গুরুদাসপুর,বড়াইগ্রাম উপজেলা||গুরুদাসপুর]], আব্দুল কুদ্দুস[[বড়াইগ্রাম উপজেলা|| এম.পি,জেলা আওমী লীগ সভাপতিবড়াইগ্রাম]] || আওয়ামী লীগ

|}

;হাইওয়ে থানাঃ

;তদন্ত কেন্দ্রঃ

* [[আব্দুলপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র ]]

* [[বনপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র]]

[[চিত্র:Dhaka Rajshahi Highway N507 .jpg|alt=|থাম্ব|400x400পিক্সেল|ঢাকাহাটিকুমরুল -নাটোর বনপাড়া মহাসড়ক (এন-৫০৭)]]

!রাজশাহী''' -নাটোর ঢাকা'''

![[নাটোর]]-[['''বগুড়া]] - নাটোর'''

![['''নাটোর]] -[[ পাবনা]]'''

![[নাটোর|'''বনপাড়া]] - কুষ্টিয়া'''

![['''নাটোর]] - নওগাঁ'''

|'''বনপাড়া - লালপুর'''

|'''ঈশ্বরদী -লালপুর বানেশ্বর'''

|'''Z6006R606'''

![['''নাটোর]] -[[পাবনা|কাদি]]<nowiki/>রাবাদ কাদিরাবাদ'''

![['''নাটোর]] সিটি বাইপাস'''

<mapframe latitude="24.410811" longitude="88.966169" zoom="16" width="400" height="300" />[[চিত্র:আব্দুলপুর রেলওয়ে স্টেশন.jpg|থাম্ব|আব্দুলপুর রেলওয়ে জংশন স্টেশন, লালপুর, নাটোর]]

* [[আব্দুলপুর সরকারি কলেজ লালপুর|আব্দুলপুর সরকারি কলেজ , লালপুর]]

* [[বড়গাছা উচ্চ বিদ্যালয়|বড়গাছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়]]

* [[বাগাতিপাড়া পাইলট স্কুল]]

=== কারিগরি শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ===

জেলার প্রধান উৎপাদিত ফসল হলো [[ধান]] । এছাড়াও এখানে [[রসুন]], [[ইক্ষু]], [[গম]], [[ভুট্টা]], [[আখ]], [[পান]] ইত্যাদি উৎপাদিত হয়। এখানকার বিলুপ্তপ্রায় ফসল নীল, বোনা আমন ও আউশ ধান। এখানে বেশ কয়েকটি ভারি শিল্প রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুইটি চিনিকল, ডিস্টিলারি, প্রান জুসের কারখানা, দত্তপাড়া বিসিক এলাকা, রাজলংকা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, চামড়া সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (চামড়াপ্পট্টি), জুট মিল (প্রস্তাবিত), পদ্মা অয়েল সংরক্ষণ এলাকা রয়েছে, যা নাটোর রেলওয়ে স্টেশনের পশ্চিম পাশে।এইখানে ওয়ানগনবাহী ট্রেন থেকে তেল উত্তোলন করা হয়। দেশের ১৬টি১৫ টি চিনিকলের মধ্যে ২টি এই জেলায় অবস্থিত। এছাড়াও মূলতঃ এই জেলায় উৎপাদিত আখের উপর নির্ভর করে পার্শ্ববর্তী [[রাজশাহী]] ও [[পাবনা]] জেলায় গড়ে উঠেছে আরও দুইটি চিনিকল।

এছাড়া বাংলাদেশের বৃহত্তম প্রাণ কোম্পানীর বেশিরভাগ কাঁচামাল ( [[আম]], [[লিচু]], [[বাদাম]], মুগ ডাল, সুগন্ধি চাল ইত্যাদি) নাটোর জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসে।সম্প্রতি এখানে আপেল কুল, বাউ কুল, থাই কুলের ব্যাপক চাষ হচ্ছে ।হচ্ছে।

* [[ কাদিরাবাদ সেনানিবাস]], বাগাতিপাড়া, নাটোর । নাটোর।

*[[কলম গ্রাম]], [ [সিংড়া]]

*[[হুলহুলিয়া গ্রাম ]] , [[সিংড়া]]

* [[আবু হেনা রনি]] - একজন [[স্ট্যান্ড আপ কমেডি|স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান]] , [[অভিনেতা]], উপস্থাপক ও মডেল।<ref name="মডেল হলেন">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=রংবেরং প্রতিবেদক |তারিখ= |শিরোনাম=মডেল হলেন আবু হেনা রনি |ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/print-edition/rangberang/2013/11/25/24432 |সংবাদপত্র=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]] |অবস্থান=ঢাকা |সংগ্রহের-তারিখ=জুলাই ২৫, ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160304195034/http://www.kalerkantho.com/print-edition/rangberang/2013/11/25/24432 |আর্কাইভের-তারিখ=৪ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref>

==আরোআরও দেখুন==